বাংলাদেশে শিশুদের সংখ্যা কমে আসছে। প্রবীণ মানুষের সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন। এখন ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেশি। এই সংখ্যা ১১ কোটি ৪২ লাখ।

বাংলাদেশের জনসংখ্যার এই চিত্র জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল বা ইউএনএফএর। সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশের জনসংখ্যার বয়সকাঠামো পরিবর্তনে ভূমিকা রেখেছে নারীদের মোট প্রজনন হার (টোটাল ফার্টিলিটি রেট বা টিএফআর) কমতে থাকায়। কয়েক দশক ধরেই তা কমেছে।

এখন থেকে ৫০ বছর আগে ১৯৭৪ সালে টিএফআর ছিল প্রায় ৬। অর্থাৎ ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী বিবাহিত নারী গড়ে ছয়টি সন্তানের জন্ম দিতেন। জোরদার জন্মনিয়ন্ত্রণ ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি, জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম, নারীর কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, সর্বোপরি জনসচেতনতার কারণে টিএফআর কমতে থাকে। ২০২২ সালে টিএফআর কমে হয় ২ দশমিক ২।

ইউএনএফপিএ জনসংখ্যাবিষয়ক সর্বশেষ ২০২৫ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে টিএফআর ২ দশমিক ১। অর্থাৎ একজন প্রজননক্ষম নারী সারা জীবনে দুটি সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন।

ইউএনএফপিএ বলছে, জনসংখ্যার ক্ষেত্রে বৈশ্বিকভাবে দুটি বিপরীত ধারার মাঝখানে বাংলাদেশ অবস্থান করছে। দক্ষিণ কোরিয়ার মতো উচ্চ আয়ের দেশে টিএফআর এখন সর্বনিম্ন পর্যায়ে। দেশটিতে টিএফআর শূন্য দশমিক ৮। অর্থাৎ দেশটিতে এমন অনেক নারী আছেন, যাঁরা হয়তো সারা জীবনে একজন সন্তানও জন্ম দেন না। আবার আফ্রিকার কিছু দেশে টিএফআর অনেক। যেমন নাইজারে টিএফআর ৫ দশমিক ৮। তার মানে দেশটিতে একজন নারী সারা জীবনে পাঁচটির বেশি সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন। টিএফআরের এই দুই ধারার মাঝখানে আছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের জনসংখ্যার এই চিত্র জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল বা ইউএনএফএর।

ইউএনএফপিএর প্রতিবেদন অনুযায়ী, এখন বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ। এই জনসংখ্যার প্রায় ২৮ শতাংশের বয়স শূন্য থেকে ১৪ বছর। ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সের মানুষ আছেন ৬৫ শতাংশের বেশি। ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষ প্রায় ৭ শতাংশ। বয়স–কাঠামোর এই ধরন বাংলাদেশকে বাড়তি কিছু সুযোগ করে দিচ্ছে। অন্যদিকে নতুন কিছু চ্যালেঞ্জ বা সমস্যার মুখোমুখিও হতে যাচ্ছে।

আজ ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘এম্পাওয়ারিং ইয়াং পিপল টু ক্রিয়েট দ্য ফ্যামিলিজ দে ওয়ান্ট ইন এ ফেয়ার অ্যান্ড হোপফুল ওয়ার্ল্ড’ অর্থাৎ ‘ন্যায্য ও আশাবাদী বিশ্বে নিজের মতো পরিবার গড়তে যুবসমাজের ক্ষমতায়ন’।

১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী বিবাহিত নারী গড়ে ছয়টি সন্তানের জন্ম দিতেন। জোরদার জন্মনিয়ন্ত্রণ ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি, জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম, নারীর কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, সর্বোপরি জনসচেতনতার কারণে টিএফআর কমতে থাকে। ২০২২ সালে টিএফআর কমে হয় ২ দশমিক ২।

সুযোগ পুরোপুরি কাজে লাগছে না

বয়স–কাঠামোর পরিবর্তনের কারণে কোনো কোনো দেশ অর্থনৈতিক সুবিধা পেতে পারে। এই সুবিধাকে পপুলেশন ডিভিডেন্ড বা জনসংখ্যাগত লভ্যাংশ বলা হয়। জনসংখ্যাগত লভ্যাংশ বলতে বোঝায়, কর্মক্ষম মানুষের (১৫ থেকে ৬৪ বছর) সংখ্যা নির্ভরশীল মানুষের (শিশু ও প্রবীণ) সংখ্যার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি থাকা। এই পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি হয়। কারণ, এই পরিস্থিতিতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সুযোগ থাকে।

ইউএনএফপিএর পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশের দুই–তৃতীয়াংশ মানুষ কর্মক্ষম বয়সের, তাঁরা উপার্জন করার উপযুক্ত। অন্যের উপার্জনের ওপর নির্ভরশীল এমন মানুষের সংখ্যা এক–তৃতীয়াংশ। শিশু ও প্রবীণদের অন্যের উপার্জনের ওপর নির্ভর করতে হয়।

তবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য বলছে, বাংলাদেশে কর্মক্ষম সব মানুষ উপার্জনে যুক্ত না। দেশে বেকারের সংখ্যা অনেক। সংস্থাটির সর্বশেষ জরিপ (২০২৪ সাল) বলছে, দেশে প্রায় ২৭ লাখ কর্মক্ষম মানুষ বেকার।

তবে এটি বেকারত্বের আসল চিত্র নয়। বিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূলত তাঁরাই বেকার, যাঁরা ৭ দিনে ১ ঘণ্টাও কোনো কাজ করেননি, কিন্তু কাজ করার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। যদিও একজন মানুষ সাত দিনে মাত্র এক ঘণ্টা কাজ করলে তাঁর কর্মক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহারও হয় না। দেশে ১১ কোটি ৪২ লাখ কর্মক্ষম মানুষের মধ্যে এই ধরনের মানুষ কত আছেন তার সঠিক সংখ্যা জানা যায় না।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বেকারত্ব ও বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার না হওয়ায় বাংলাদেশ জনসংখ্যার লভ্যাংশের সুফল পুরোপুরি নিতে পারছে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল হামিদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বেশ কিছু কারণে বাংলাদেশ জনসংখ্যার লভ্যাংশের সুযোগ কাজে লাগাতে পারছে না। এর মধ্যে আছে: অপর্যাপ্ত কর্মসংস্থান সৃষ্টি, শিক্ষার নিম্নমান ও প্রশিক্ষণের ঘাটতি এবং অবকাঠামোর ঘাটতি। দেশে উপযুক্ত কাজ ও পারিশ্রমিক না পেয়ে অনেক মানুষ দেশের বাইরে থাকে, বাইরে যাচ্ছে।’

প্রবীণ বাড়ছে, সঙ্গে সমস্যাও

স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশন প্রতিবেদন বলছে, ১৯৯০ সালে দেশে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু ছিল মোট জনসংখ্যার ১৭ শতাংশ। ২০২১ সালে ওই হার কমে দাঁড়ায় ৮ শতাংশে। এই ধারা বজায় থাকলে ২০৫০ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু হবে ৪ শতাংশ। সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হবে ২০৩০–এর দশকে। তখন প্রবীণদের সংখ্যা পাঁচ বছরের শিশুদের সংখ্যা ছাড়িয়ে যাবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০৫০ সালের মধ্যে প্রবীণ হবে ১৮ শতাংশ। ওই সময়ে ৫–১৯ বছর বয়সী তরুণ হবে জনসংখ্যার ১৪ শতাংশ। অর্থাৎ তরুণদের চেয়ে প্রবীণদের সংখ্যা বেশি হবে।

প্রবীণদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্যানসার, হৃদ্‌রোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বেশি। তাঁদের দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবণশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। তাঁদের স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়, নানা ধরনের মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। তাঁদের হাড়ের ক্ষয় হয়, পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

প্রবীণ মানুষ আর্থিক অনিশ্চয়তায় ভোগেন। তাঁদের উপার্জনের সুযোগ কম থাকে। তাঁরা সম্পত্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ হারান। তাঁদের অনেকে চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে পারেন না। অনেক ক্ষেত্রে প্রবীণেরা সামাজিক মর্যাদা হারিয়ে ফেলেন। তাঁরা একাকিত্বে ভোগেন। অনেকে অবহেলার শিকার হন। এসব পরিস্থিতি দিন দিন দৃশ্যমান হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রবীণদের বিষয়টি আলাদা করে ভাবতে হবে। বয়স্ক ভাতার ব্যাপ্তি বাড়াতে হবে, একা থাকা প্রবীণদের আবাসন নিশ্চিত করতে হবে। তাঁদের যে বিশেষায়িত চিকিৎসা ও সেবা দরকার তার নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে।

অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সদস্য ও আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) বিজ্ঞানী আহমদ এহসানূর রহমান বলেন, ‘সমস্যার নানামুখী সমাধান আছে। বাস্তবতা মাথায় রেখেই সব বয়সী মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত হলে কর্মক্ষম বয়সী মানুষের উৎপাদনশীলতা বাড়বে, তারা বেশি দিন উৎপাদনশীল থাকবে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হলে প্রবীণ জনগোষ্ঠীর অন্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমবে। আর দেশের জনসংখ্যার এক–পঞ্চমাংশ কিশোর–কিশোরীর স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে তারা ভবিষ্যতে সুস্থ ও সবল জনগোষ্ঠী হিসেবে আবির্ভূত হবে।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: দ শ র জনস খ য র ল দ শ র জনস খ য বছর বয়স র ওপর ন ১৫ থ ক প রব ণ অর থ ৎ বছর ব দশম ক র বয়স সমস য

এছাড়াও পড়ুন:

‘ভোট দিলাম সন্দ্বীপে, এমপি পেলাম মালদ্বীপে’ বনাম ‘যার যত ভোট, তার তত আসন’

গ্রামীণ একটি পরিবেশে তিন ব্যক্তি বসে আলাপ করছেন। একজন জিজ্ঞাসা করছেন, ‘পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনটা কেমন হয়?’ পাশেরজন উত্তর দিচ্ছেন, ‘ভোট দিলাম সন্দ্বীপে, এমপি পেলাম মালদ্বীপে।’ এরপর তিনজনই হেসে উঠলেন। ভিডিওর মানুষগুলো কোনো বাস্তব চরিত্র নন। তাদের তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে।

আরেক ভিডিওতে এক এআই চরিত্র বলছে, ‘আনুপাতিক মানে যার যত ভোট, তার তত আসন।’

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতির পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রচারণা দেখা যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এই প্রচারণার অন্যতম হাতিয়ার হয়ে উঠেছে এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও। তথ্য যাচাইয়ের (ফ্যাক্ট চেক) উদ্যোগ ডিসমিসল্যাবের সম্প্রতি এসব ভিডিও নিয়ে এক গবেষণায় এ কথা জানিয়েছে।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ১৩টি ভিডিও বিশ্লেষণ করেছে ডিসমিসল্যাব। তাদের গবেষণা বলছে, ভিডিওগুলোর মধ্যে অনেকগুলো তৈরি করা হয়েছে গুগলের ভিডিও তৈরির টুল ‘ভিও’ দিয়ে। এসব ভিডিওর মধ্যে পিআর পদ্ধতির পক্ষে ৩টি এবং বিপক্ষে ১০টি ভিডিও রয়েছে।

পিআর পদ্ধতির পক্ষে যা বলা হচ্ছে

ডিসমিসল্যাব বলছে, একটি ভিডিওতে দেখা যায়, এক এআই চরিত্র পিআর পদ্ধতির পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে বলে, ‘আনুপাতিক মানে যার যত ভোট, তার তত আসন।’ উত্তরে আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘ও, তাই নাকি? এইটা তো ইনসাফ।’ ৩০ জুনের আরেকটি ভিডিওতে এআই দিয়ে তৈরি এক তরুণ ও একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিকে আলাপচারিতা দেখা যায়। শুরুতে তরুণ বলে, ‘দাদা, আমি প্রত্যেকবার ভোট দিই, কিন্তু আমার ভোটটা নষ্ট হয়ে যায়।’ উত্তরে অপর ব্যক্তি বলেন, ‘কারণ, আমরা পিআর সিস্টেমে ভোট দিচ্ছি না। যদি পিআর সিস্টেমে নির্বাচন হয়, প্রতিটি ভোটের হিসাব থাকে, প্রতিটি দল সংসদে অংশ পায়।’

বিপক্ষে যেসব যুক্তি

পিআর পদ্ধতির নির্বাচনী ব্যবস্থার বিপক্ষের ভিডিওগুলোর বেশির ভাগই ব্যঙ্গাত্মকভাবে তৈরি বলে জানিয়েছে ডিসমিসল্যাব। পিআর পদ্ধতির পক্ষে পোস্ট হওয়া ভিডিওগুলোর প্রতিটিতে একাধিক দৃশ্য দেখা গেলেও, এই পদ্ধতির বিরুদ্ধে হওয়া ভিডিওগুলোতে একক দৃশ্য দেখা যায়।

১ জুলাইয়ের একটি ভিডিওতে ডিসমিসল্যাব দেখেছে সেখানে এক ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘অযোগ্যরা করছে জোট, পিআর পদ্ধতিতে দিতে ভোট । ভোট দিব নোয়াখালী, এমপি হবে পটুয়াখালী।’ ভিডিওটির নিচে ডান কোণে ‘ভিও’র লোগো দেখা গেছে।

ডিসমিসল্যাব বলছে, এসব ভিডিওর মাধ্যমে এমন যুক্তি দেওয়া হচ্ছে, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে একটি নির্দিষ্ট আসনের ভোটাররা নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচন করতে পারবেন না। রাজনৈতিক দল তাদের মোট প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে এলাকার সংসদ সদস্য নির্বাচন করে দেবে।

২ জুলাইয়ের ভিডিও বিশ্লেষণ করে ডিসমিস্যল্যাব দেখেছে, সেখানে পিআর পদ্ধতির নির্বাচনকে এইচএসসি পরীক্ষায় কোনো বিষয়ে ফেল করার পরও মোট নম্বরের ভিত্তিতে পাস হয়ে যাওয়ার সঙ্গে তুলনা করে ব্যঙ্গ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলো আসনভিত্তিক কোনো প্রার্থী থাকবেন না। ভোটাররা দলীয় প্রতীকে ভোট দেবেন। একটি দল যত শতাংশ ভোট পাবে, সে অনুপাতে সংসদের আসন বণ্টন করা হবে।

আরও পড়ুনআলোচনায় আনুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন১৫ অক্টোবর ২০২৪

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগে দুই প্রস্তাব
  • বৃষ্টির প্রেমে তিশা ও কিছু ছবি
  • ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দুই কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি মাহমুদ খালিলের
  • কে এই সারা অর্জুন
  • একজন বিবাগি
  • চিড়া–বাদাম বেচেন কুদ্দুস, বাড়িতে হাজারো বই আর অডিও
  • জবিতে দুই শিক্ষক ও বাগছাসের নেতাদের উপর ছাত্রদলের হামলা
  • সিনেটে ট্রাম্পের পছন্দের ব্যক্তিকে নাকানি-চুবানি
  • ‘ভোট দিলাম সন্দ্বীপে, এমপি পেলাম মালদ্বীপে’ বনাম ‘যার যত ভোট, তার তত আসন’