টস জিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ফিল্ডিয়ে পাঠালেন বাটলার
Published: 1st, March 2025 GMT
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শনিবারের (১ মার্চ, ২০২৫) ম্যাচে দক্ষিণ আরফ্রিকার মুখোমুখি হচ্ছে আসর থেকে ইতিমধ্যেই ছিটকে পড়া ইংল্যান্ড। দুপুর ৩টায় গ্রুপ বি’র এই ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে।
এই ম্যাচ দিয়ে শেষ হতে যাচ্ছে জস বাটলারের ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব। শক্রবার ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি ব্যাপারটি নিশ্চিত করেন। শেষবারের মতো ইংলিশদের জার্সিতে টস করতে নেমে জয় লাভ করেন বাটলার। এই ৩৪ বছর বয়সী কিপার ব্যাটসম্যান প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বাটলার বলেন, “উইকেট বেশ ভালো মনে হচ্ছে, যদিও কিছু ফাটল রয়েছে।” তিনি যোগ করেন যে, আফগানিস্তানের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার খেলার ধরন এই ম্যাচে ইংল্যান্ডকে প্রথমে ব্যাটিং করার ভাবনাকে প্রভাবিত করেছে।
অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়ে বাটলার বলেন, “মনে হয়েছিল সরে দাঁড়ানোর সঠিক সময়, অপেক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবার দরকার ছিল না। সময় এসেছে এগিয়ে যাওয়ার। শেষবারের মতো নেতৃত্ব দিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। ভালো পারফরম্যান্স দিয়ে বিদায় নিতে চাই।”
ঢাকা/নাভিদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ডাকসুর বিবৃতি: বিএনপি তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে
জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, এমন বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রোববার বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসনকাঠামোর বিরুদ্ধে এ দেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার সম্মিলিত বিপ্লব। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ ও একটি বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লবের মূল ভিত্তি। নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে কোনো প্রকার বৈষম্য ও রাজনৈতিক একচেটিয়া কর্তৃত্বের জায়গা থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।
ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশেষত বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করেছে, যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। পিএসসি, দুদক, ন্যায়পাল ও মহাহিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নিয়োগ নিশ্চিত করার সংস্কার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে তারা ক্ষমতার একচ্ছত্র দখলদারি বহাল রাখতে চায়। কোনো রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেবে।