ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তিন পদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
Published: 25th, May 2025 GMT
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তিনটি পদের চাকরিপ্রার্থীদের ডোপ টেস্ট ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এবং হিসাব সহকারী পদে নিয়োগের লক্ষ্যে বিভাগীয় নির্বাচন কমিটি কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সুপারিশকৃত প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
বিভাগীয় নির্বাচন কমিটি কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সুপারিশকৃত ৩৫ প্রার্থীর ডোপ টেস্ট ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা ২৮ মে সকাল ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর রাজারবাগে কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা নেওয়া হবে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ব স থ য পর ক ষ র
এছাড়াও পড়ুন:
১৬ উপজেলার শিক্ষক-কর্মচারী পাচ্ছেন বিশেষ ভাতা
দেশের ১৬ উপজেলার হাওর, দ্বীপ ও চরাঞ্চলের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা বিশেষ ভাতা পেতে যাচ্ছেন। এ জন্য ৭ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬০০ টাকা বরাদ্দ চেয়ে অর্থ বিভাগে চিঠি দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
১৬ উপজেলা হলো– কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ, কক্সবাজারের কুতুবদিয়া, নোয়াখালীর হাতিয়া, সিরাজগঞ্জের চৌহালী, কুড়িগ্রামের রৌমারী ও চর রাজীবপুর, পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী, ভোলার মনপুরা, সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা, শাল্লা ও দোয়ারাবাজার, হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ এবং নেত্রকোনার খালিয়াজুরী।
রোববার মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়-২ শাখার যুগ্ম সচিব রেবেকা সুলতানার সই করা চিঠি পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২০১৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে ১৬টি উপজেলাকে হাওর/চর/দ্বীপ উপজেলা ঘোষণা করে। অর্থ বিভাগ ২০২২ সালের ২৬ জানুয়ারি এসব উপজেলায় কর্মরতদের মাসিক হাওর/চর/দ্বীপ ভাতার হার নির্ধারণ করে। পরে অর্থ বিভাগ জানায়, ১৬ উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা নিজ উপজেলায় কর্মরত থাকলে তিনি এ ভাতা পাবেন না।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জানান, শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিজ নিজ উপজেলায় নিয়োগ পেয়ে কাজ করেন। হাওর/দ্বীপ/চরাঞ্চলে নিয়োগ পেলে শিক্ষকদের ঝুঁকি নিয়ে কাঁচা রাস্তার পথ হেঁটে, দুর্গম হাওর, দ্বীপ ও নদীপথ পাড়ি দিয়ে বিদ্যালয়ে যেতে হয়। বিশেষ করে নারী শিক্ষকদের অনেক ঝুঁকি নিয়ে বিদ্যালয়ে পৌঁছাতে হয়। ফলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেশির ভাগ নারী হওয়ায় ভালো এলাকায় পদ শূন্য হলে তারা বদলি সূত্রে চলে যান। এতে এসব অঞ্চলের বিদ্যালয়ে শিক্ষকের পদ শূন্য থাকে। বিদ্যালয়ে পাঠদান বিঘ্নিত হয়।
হাওর/দ্বীপ/চরাঞ্চল ঘোষিত ১৬ উপজেলায় বর্তমানে ১ হাজার ৩০৭ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ শূন্য রয়েছে। গত ২ মার্চ অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং ১২ মে অর্থ বিভাগের সচিবের সঙ্গে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। উভয় সভায় আর্থিক সংশ্লেষসহ প্রস্তাব পাঠাতে অর্থ বিভাগ থেকে অনুরোধ জানানো হয়।