অগ্রণী ব্যাংক পিএলসিকে দেশব্যাপী সুরক্ষিত ও নিরবচ্ছিন্ন ডেটা কানেকটিভিটি সেবা দেবে ব্র্যাকনেট। এ নিয়ে গত মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখায় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে। খবর বিজ্ঞপ্তির

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ, ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো.

আবুল বাশার এবং ব্র্যাকনেটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সৈয়দ আহমেদ ও হেড অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস সাইফুদ্দিন খালেদ।

অনুষ্ঠানে ব্র্যাকনেটের সিইও সৈয়দ আহমেদ বলেন, ‘ব্র্যাকনেট সারা দেশে নিরাপদ, স্থিতিশীল ও নিরবচ্ছিন্ন ডেটা কানেকটিভিটি, তথা সংযোগ সেবা প্রদান করে চলেছে। এই সহযোগিতা অগ্রণী ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সুরক্ষিত, নিরবচ্ছিন্ন ও গ্রাহকবান্ধব করার ক্ষেত্রে একটি সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ। দেশের ব্যাংক খাতে নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তি অংশীদার হিসেবে কাজ করতে পেরে আমরা গর্বিত।’

সৈয়দ আহমেদ আরও বলেন, এই চুক্তির মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংকের শাখা, সার্ভিস পয়েন্টগুলো ব্র্যাকনেটের প্রযুক্তি সক্ষমতায় সংযুক্ত হবে, যা প্রযুক্তিনির্ভর উন্নত অর্থনৈতিক কাঠামো গঠনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

ব্র্যাকনেটের মহাব্যবস্থাপক ও হেড অব অপারেশনস মুকাররাম হুসাইন বলেন, ‘ব্র্যাকনেটের অভিজ্ঞ ও প্রতিশ্রুতিশীল টিম দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর মতো অগ্রণী ব্যাংকের জন্যও সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এই কৌশলগত সহযোগিতার মাধ্যমে দেশের ব্যাংকিং অবকাঠামো আরও আধুনিক ও নিরাপদ হবে বলে আমরা আশাবাদী। এই চুক্তিভিত্তিক প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দেশে ডিজিটালি সক্ষম আর্থিক খাত প্রতিষ্ঠায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচিত হবে।’

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আহম দ

এছাড়াও পড়ুন:

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীর সড়কে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে যাত্রীরা

গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে বৃহস্পতিবার ভোর থেকে রাজধানী ঢাকায় টানা বৃষ্টি হয়েছে। সন্ধ্যার পর বৃষ্টির তীব্রতা আরও বেড়ে যায়। এতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা, দেখা দেয় তীব্র যানজট। যানবাহনের ইঞ্জিনে পানি ঢুকে বিকল হয়ে পড়ে অনেক গাড়ি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে আটকে থেকে দুর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীদের।

রাজধানীর বিজয় সরণি মোড় থেকে শুরু করে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের দিকে আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ পর্যন্ত সড়কে পানি জমে যান চলাচল বিঘ্ন হয়। রাত ১১টার দিকে বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ি, সৈনিক ক্লাব মোড় থেকে কাকলী হয়ে নৌ সদর দপ্তরের সামনে পর্যন্ত রাস্তা হাঁটুসমান পানিতে ডুবে যায়। সেখানে বেশ কিছু যানবাহনের ইঞ্জিনে পানি ঢুকে পড়ায় সেগুলো রাস্তায় আটকে থাকে।

আরও পড়ুনভারী বৃষ্টি ও উঁচু জোয়ারে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, দুর্ভোগে উপকূলবাসী৪ ঘণ্টা আগেমিরপুরের রাস্তায় পানি জমে আটকে আছে যানবাহন

সম্পর্কিত নিবন্ধ