চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তিন জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাত ৮টার দিকে জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আরাফাত হোসেন (১৮), আনিস (১৮) ও রিয়াজ (১৮)। তাদের বাড়ি মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, রেললাইনে বসে পাঁচ বন্ধু গল্প করছিলেন। এসময় ট্রেন চলে এলে তিন বন্ধু কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।

আরো পড়ুন:

তিন দিন আগে বিয়ে, যুবকের ঝুলন্ত লাশ মিলল ভারতে

রেললাইনের পাত চুরির অভিযোগে প্রকৌশলী আটক

চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাশুক মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রেলওয়ে পুলিশ জানায়, খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে গেছে। লাশ উদ্ধারের প্রক্রিয়া চলছে।

ঢাকা/রেজাউল/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বগুড়ায় আদালত চত্বর থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

বগুড়ার আদালত চত্বর থেকে পালিয়ে যাওয়ার একদিন পর হত্যা মামলার আসামি রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে আদমদীঘি উপজেলার বাগিচাপাড়া থেকে তাকে দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। 

বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার রহমান গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছেন। 

আরো পড়ুন:

আদালত চত্বরে ‘জয়বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

মহেশখালীর মনির হত্যার রহস্য উদঘাটন, ২ আসামির জবানবন্দি  

আতোয়ার রহমান বলেন, ‘‘রফিকুল ইসলামকে সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপচাঁচিয়া থানার হত্যা মামলার আসামি হিসেবে বগুড়ার চিফ জুডিশিয়াল আদালতে হাজিরা দিতে আনা হয়। হাজিরা শেষে জেলা কারাগারে ফেরত নেওয়ার সময় দুপুর ৩টা ৫৫ মিনিটে আদালতের দ্বিতীয় তলার সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামার সময় কৌশলে পালিয়ে যায়।’’

তিনি আরো বলেন, ‘‘এ ঘটনার পরপরই ডিবি ও থানা পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য সাঁড়াশি অভিযান শুরু করে। পরে দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ রফিকুলকে আদমদীঘির বাগিচাপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’’

গত ৯ জুলাই বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার জিয়ানগরের লক্ষ্মীমন্ডপ এলাকায় শ্বশুর ও পূত্রবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যা ও ডাকাতি করা হয়। সেই মামলার অন্যতম আসামি রফিকুল ইসলাম। তার বাড়ি বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার চকপাড়া গ্রামে।
 

ঢাকা/এনাম/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ