জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগের নাম পরিবর্তন করে ‘আইন ও ভূমি প্রশাসন’ এবং ভাস্কর্য বিভাগের নাম পরিবর্তন করে ‘ত্রিমাত্রিক শিল্প ও নকশা’ করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মো. শেখ গিয়াস উদ্দিন স্বাক্ষরিত দুটি পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৬ মে একাডেমিক কাউন্সিলের ৭৪তম সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২ জুন সিন্ডিকেটের ১০১তম সভায় এটি অনুমোদন পায়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত-১৮ অনুযায়ী, বিভাগের শিক্ষার্থীদের আবেদন, স্মারকলিপি, বিভাগীয় একাডেমিক কমিটি ও আইন অনুষদের নির্বাহী কমিটির সুপারিশ বিবেচনায় ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগ থেকে ‘আইন ও ভূমি প্রশাসন’ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

ত্রিমাত্রিক শিল্প ও নকশা বিভাগের চেয়ারম্যান ইমাম হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দীর্ঘ সময় পর বিভাগের নামে পরিবর্তন এসেছে। অনেক আগে থেকে আমরা আবেদন করে রেখেছিলাম। বিভাগের নামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন পরিকল্পনার আলোকে বিভাগের শিক্ষার কাঠামো সাজানো হবে। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার সঙ্গে ঐতিহ্যগত সংস্কৃতিও বজায় থাকবে। শিক্ষার্থীদের জন্য বিভাগের বিষয় উপকরণগুলো যেন উপযোগী হয়, সেভাবে প্রস্তুত করা হবে।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ও আইন

এছাড়াও পড়ুন:

ফেনীতে কিশোর গ্যাংয়ের ২ পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৫

ফেনীতে কিশোর গ্যাংয়ের দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৪ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরের একাডেমি এলাকার ফারুক হোটেলের সামনে পক্ষ দুইটি সংঘর্ষে জড়ায়।

আহতরা হলেন- একাডেমি এলাকার নুর আমিনের ছেলে রিফাত (২০), ফুলগাজীর পশ্চিম ঘনিয়া মোড়া এলাকার আবদুল্লাহ আল নোমান (২০), মকবুল আহমদ সড়কের ওমর ফারুকের ছেলে জোনায়েদ হোসেন নাহিদ (১৭), একাডেমি এলাকার মো. ইব্রাহিমের ছেলে অলি উল্লাহ নোমান (১৭) এবং মিদ্দা বাড়ির নুরুল আমিনের ছেলে নুর করিম (২৮)। গুরুতর আহত আবদুল্লাহ আল নোমানকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পুরোনো বিরোধের জেরে দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এসময় পাঁচজন আহত হন। পরে এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়।

আরো পড়ুন:

নড়াইলে জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষ, নারীসহ আহত ১০

চাটমোহরে ২ পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৫, মোটরসাইকেল ভাঙচুর

ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ফয়জুল কবীর বলেন, “আহত অবস্থায় পাঁচজন এসেছেন। চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। নোমানের বুকের বাম পাশে ধারালো অস্ত্রের আঘাত থাকায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”

ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামজুজ্জামান বলেন, ‘পূর্ববিরোধের জেরে কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।”

ঢাকা/সাহাব/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ