শেষ ষোলোয় উঠেই মেসিদের হাতে ২৫৬ কোটি টাকা
Published: 25th, June 2025 GMT
যেকোনো টুর্নামেন্টে ট্রফির পাশাপাশি প্রাইজমানিতেও চোখ থাকে দলগুলোর। শিরোপা জেতা মানে বিশাল অঙ্কের অর্থ পুরস্কারের হাতছানি। তবে ক্লাব বিশ্বকাপ অর্থ পুরস্কারের দিক থেকে অন্য রকম এক দৃষ্টান্তই যেন স্থাপন করছে। টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ, ম্যাচ ড্র করা এবং জেতার জন্যও দলগুলো পাচ্ছে আলাদা আলাদা অর্থ পুরস্কার।
এমনকি চ্যাম্পিয়ন হতে না পারা বা খুব বেশি দূর যেতে না পারা দলগুলোও ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে নিয়ে যেতে পারবে বিপুল পরিমাণ অর্থ। লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি যেমন শেষ ষোলোতেই উঠেই নিশ্চিত করেছে ২ কোটি ১০ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫৬ কোটি টাকার বেশি। টুর্নামেন্টে আরও সামনে যেতে পারলে এই অঙ্ক বাড়তেই থাকবে।
ইন্টার মায়ামির অ্যাকাউন্টে যোগ হওয়া এই অর্থের ৯০ লাখ ৫৫ হাজার ডলার বা ১১৬ কোটি টাকা এসেছে কেবল অংশগ্রহণ ফি হিসেবে, যা টুর্নামেন্ট শুরু আগেই মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ক্লাবগুলোর জন্য নির্ধারণ করা ছিল।
আরও পড়ুনবিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশি টাকা পাবে ক্লাব বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন২৭ মার্চ ২০২৫এর বাইরে গ্রুপ পর্বে আল আহলি ও পালমেইরাসের বিপক্ষে ড্রয়ের জন্য ১০ লাখ ডলার বা ১২ কোটি টাকা করে এবং পোর্তোর বিপক্ষে জয়ের জন্য ২০ লাখ ডলার বা ২৪ কোটি টাকা পেয়েছে তারা। আর শেষ ষোলোয় গিয়ে তারা নিশ্চিত করেছে আরও ৭০ লাখ ৫০ হাজার ডলার বা ৯১ কোটি টাকা। যোগ করলে এই টাকার অঙ্ক দাঁড়ায় প্রায় ২৫৬ কোটি টাকা।
মায়ামিকে টানছেন মেসি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
লেবাননে ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ১৩
দক্ষিণ লেবাননের একটি ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছেন। লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। খবর বিবিসির।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা আইন এল-হিলওয়ে এলাকায় ‘একটি প্রশিক্ষণ কম্পাউন্ডে কর্মরত ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সদস্যদের’ লক্ষ্য করে এই হামলা চালিয়েছে।
আরো পড়ুন:
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে লেবাননে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৪
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার পরিকল্পনা লেবাননের নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রীর
ইসরায়েল বলছে, হামাস ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামলার পরিকল্পনা ও পরিচালনার জন্য এই স্থানটি ব্যবহার করেছিল। তবে হামাস ইসরায়েলের এই দাবিকে ‘বানোয়াট ও মিথ্যা’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
হামাসের পক্ষ জোর দিয়ে বলা হয়েছে, লেবাননের শরণার্থী শিবিরে তাদের কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নেই। একটি বিবৃতি দিয়ে হামাস দাবি করেছে, নিরীহ ফিলিস্তিনি জনগণের পাশাপাশি লেবাননের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে এটি ইসরায়েলের একটি বর্বর আগ্রাসন।
হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক বছর পর এটি ছিল লেবাননে ইসরায়েলের সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলাগুলোর একটি।
যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও, ইসরায়েল দক্ষিণ লেবাননের পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন করেছে এবং প্রায় প্রতিদিনই বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে, বারবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে।
ইসরায়েল এসব হামলা লেবাননে চলা যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে আশঙ্কা তৈরি করেছে।
ঢাকা/ফিরোজ