সংস্কার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে মহাসমাবেশ করতে যাচ্ছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ মহাসমাবেশ করবে দলটি।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মহাসমাবেশের প্রস্তুতি ও এতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের অংশগ্রহণসহ বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহমেদ বলেন, মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে সংস্কার, বিচার ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিকে মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এলাকায় এলাকায় গণমিছিল, মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করা হয়েছে। সমাবেশে ১০ লাখের বেশি মানুষের জমায়েত হবে বলে আশা করছেন তিনি।

ইউনুস আহমেদ বলেন, ‘মহাসমাবেশের প্রচারণায় দেশব্যাপী মানুষের যে সাড়া পেয়েছি, তাতে আমরা আপ্লুত। তবে একটি মহল ঈর্ষান্বিত হয়ে আমাদের প্রচারকার্য ব্যাহত করতে মুন্সিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মহাসমাবেশের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেছে বলে অভিযোগ পেয়েছি। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক এবং নব্য ফ্যাসিবাদী আচরণের বহিঃপ্রকাশ। এ ধরনের কাজের নিন্দা জানাই।’

এ সময় ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব ও দলের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া প্রায় সব রাজনৈতিক দলের নেতাদের মহাসমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাঁরা উৎসাহের সঙ্গে তা গ্রহণ করেছেন। আশা করছি, এ সমাবেশ জাতীয় নেতাদের মিলনমেলা হতে যাচ্ছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ইসলামী আন্দোলনের মুখপাত্র বলেন, গণহত্যার বিচার ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর তাঁরা পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন চান।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব আশরাফুল আলম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসউদ, সহকারী মহাসচিব কে এম আতিকুর রহমান, আহমাদ আবদুল কাইয়ুম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ তিন দাবিতে শনিবার ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

সংস্কার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে মহাসমাবেশ করতে যাচ্ছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ মহাসমাবেশ করবে দলটি।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মহাসমাবেশের প্রস্তুতি ও এতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের অংশগ্রহণসহ বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহমেদ বলেন, মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে সংস্কার, বিচার ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিকে মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এলাকায় এলাকায় গণমিছিল, মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করা হয়েছে। সমাবেশে ১০ লাখের বেশি মানুষের জমায়েত হবে বলে আশা করছেন তিনি।

ইউনুস আহমেদ বলেন, ‘মহাসমাবেশের প্রচারণায় দেশব্যাপী মানুষের যে সাড়া পেয়েছি, তাতে আমরা আপ্লুত। তবে একটি মহল ঈর্ষান্বিত হয়ে আমাদের প্রচারকার্য ব্যাহত করতে মুন্সিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মহাসমাবেশের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেছে বলে অভিযোগ পেয়েছি। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক এবং নব্য ফ্যাসিবাদী আচরণের বহিঃপ্রকাশ। এ ধরনের কাজের নিন্দা জানাই।’

এ সময় ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব ও দলের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া প্রায় সব রাজনৈতিক দলের নেতাদের মহাসমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাঁরা উৎসাহের সঙ্গে তা গ্রহণ করেছেন। আশা করছি, এ সমাবেশ জাতীয় নেতাদের মিলনমেলা হতে যাচ্ছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ইসলামী আন্দোলনের মুখপাত্র বলেন, গণহত্যার বিচার ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর তাঁরা পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন চান।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব আশরাফুল আলম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসউদ, সহকারী মহাসচিব কে এম আতিকুর রহমান, আহমাদ আবদুল কাইয়ুম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ