পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের বাবা মোহাম্মদ আসলাম মারা গেছেন। মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) এ খবর জানিয়েছেন গায়ক নিজেই। 

বাবার সঙ্গে তোলা একটি ছবি আতিফ আসলাম তার ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন। এ ছবির ক্যাপশনে এই গায়ক লেখেন, “আমার লৌহমানবকে শেষ বিদায়। আব্বু জি, ভালোবাসায় বিশ্রাম নাও। আমাদেরকে আপনাদের দোয়ায় রাখবেন।” 

পাকিস্তানি গণমাধ্যম জিও টিভি জানিয়েছে, কয়েক মাস আগে মোহাম্মদ আসলাম হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হন। তারপর থেকে অসুস্থ ছিলেন আতিফ আসলামের বাবা। লাহোরের ভেলেনচিয়াতে মোহাম্মদ আসলামকে সমাহিত করা হয়েছে। 

আরো পড়ুন:

শ্রীদেবীর অজানা পাঁচ

রজনীকান্তের ‘কুলি’: এক পয়সাও পারিশ্রমিক নেননি আমির!

২০০৩ সালে ব্যান্ড ‘জল’ নিয়ে পেশাদার সংগীতজীবন শুরু করেন আতিফ আসলাম। মূলত, উর্দু ভাষায় গান গাইলেও হিন্দি, পাঞ্জাবি, বাংলাসহ বিভিন্ন ভাষায় গেয়েছেন তিনি। গান গাওয়ার পাশাপাশি অভিনয়ও করেন আতিফ আসলাম। 

আতিফ আসলামের গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘ও লামহে ও বাতে’, ‘আদাত’, ‘তেরে বিন’, ‘তু জানে না’, ‘পেহলি দফা’ প্রভৃতি।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা

দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। 

আরো পড়ুন:

চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন

১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা

পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।  

বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”

ঢাকা/ইমরান/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ