বিএফআইইউ প্রধান খুঁজতে গভর্নরের নেতৃত্বে কমিটি গঠন
Published: 25th, September 2025 GMT
আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান কর্মকর্তা নিয়োগে বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটির সভাপতি হলেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।
আজ বৃহস্পতিবার এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক, লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মহীউদ্দীন, ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) সভাপতি এন কে এ মবিন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মোসাদ্দেক হোসেন কামাল।
কত দিনের মধ্যে এই বাছাই কমিটি বিএফআইইউর প্রধান কর্মকর্তার নাম সুপারিশ করবে, তা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়নি।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতে বিএফআইইউর প্রধান এ এফ এম শাহীনুল ইসলামের নিয়োগ বাতিল করে সরকার। অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসীদের অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত এই সংস্থার প্রধানের একটি বিতর্কিত ভিডিও সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করেছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। ওই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ভিডিওটির সত্যতা পাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয় বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে।
গত আগস্টের প্রথমার্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএফআইইউ প্রধানের বিতর্কিত ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর ১৮ আগস্ট তাঁকে ছুটিতে পাঠানো হয়। এরপর তাঁর চুক্তি বাতিল করা হয়।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে