ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত আরো ৭০
Published: 5th, October 2025 GMT
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির আহ্বান উপেক্ষা করে গাজায় আবারো হামলা চালিয়েছি ইসরায়েল। এতে আরো ৭০ জন নিহত হয়েছেন।
শনিবারের (৪ অক্টোবর) এই হামলায় নিহতদের মধ্যে ৪৫ জনই গাজা সিটির। খবর আলজাজিরার।
এর আগে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনায় ‘আংশিক’ সম্মতি জানিয়েছিল হামাস। এটাকে স্বাগত জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ইসরায়েলকে গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
আরো পড়ুন:
নরসিংদীতে এএসপি শামীম আনোয়ারের ওপর চাঁদাবাজদের হামলা
ফ্লোটিলার ২১ নৌযান কব্জায় নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
চিকিৎসাকর্মীরা জানান, গাজা সিটির তুফাহ এলাকায় এক আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১৮ জন নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছেন। ওই হামলায় আশপাশের বেশ কয়েকটি ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
গাজার সিভিল ডিফেন্স সংস্থা জানায়, নিহতদের মধ্যে সাত শিশু রয়েছে, যাদের বয়স দুই মাস থেকে আট বছরের মধ্যে।
দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকাতেও ইসরায়েলি হামলায় দু’জন শিশু নিহত ও অন্তত আটজন আহত হন। এই এলাকা তথাকথিত ‘নিরাপদ মানবিক অঞ্চল’ হিসেবে ঘোষণা করা হলেও সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে একাধিকবার সেখানে হামলা চালানো হয়েছে।
আলজাজিরার সাংবাদিক হিন্দ খৌদারি বলেন, “উত্তর গাজার অল্প কিছু হাসপাতাল এখনো চালু থাকলেও জ্বালানি সংকটের কারণে তারা সব আহতকে চিকিৎসা দিতে পারছে না।”
তিনি আরো বলেন, “মাঠপর্যায়ের পরিস্থিতি দেখে বোঝা যাচ্ছে না যে কোনো ধরনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে।”
ঢাকা ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইসর য় ল ইসর য় ল
এছাড়াও পড়ুন:
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনী ও পুলিশের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ফেব্রুয়ারিতে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখরভাবে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনী, পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার মিরপুর সেনানিবাসে ডিএসসিএসসি কমপ্লেক্সে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) কোর্স ২০২৫-এর সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন নির্বাচনের সময়। আমরা প্রস্তুত, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোটের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আমাদের সামরিক বাহিনী, পুলিশ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তা প্রয়োজন।’
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আরও বলেন, ‘এটি একটি বড় প্রয়াস। অভ্যুত্থান থেকে নির্বাচনের পথে যাত্রা। এটি হবে শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর, আনন্দ ও মিলনের সময়। মানুষ তাদের আশা ও আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করতে পারবে।’