জাতীয় পার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরে ১৭১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। 

সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার শফিকুল ইসলাম সেন্টু আহ্বায়ক ও জাহাঙ্গীর আলম পাঠানকে সদস্য সচিব করে এই কমিটি দেওয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন:

অশান্তির জন্য কোনো নোবেল থাকলে তা বাংলাদেশের জন্য উপযুক্ত: জিএম কাদের

কাজী মামুনকে ফাঁসানো হয়েছে: যুব সংহতি

জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারের সুপারিশক্রমে পার্টি চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বৃহস্পতিবার নতুন এই কমিটি অনুমোদন করেন।

আহ্বায়ক কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে রয়েছেন আমানত হোসেন আমানত, আব্দুল আজিজ খান, হাজী নাসির উদ্দিন সরকার, মোস্তাফিজুর রহমান নাঈম, চৌধুরী গোলাম মোঃ মিলু, আনোয়ার হোসেনের তোতা, সৈয়দ মোঃ সিরাজুল আরেফিন মাসুম, এম এ সাত্তার, এস এম আমিনুল হক সেলিম, এস এম হাসেম, বজলুর রহমান মৃধা, মোঃ আসাদ খান, এ কে এম আবু জাফর কমাল, হাজী মাসুম পারভেজ, মকবুল আহমেদ মুকুল, মোহাম্মদ আলী।

কমিটিতে সদস্য হিসেবে আরো আছেন মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বেপারী, মোঃ ফারুক আহম্মেদ, মোঃ রিয়াজ খান, মোঃ জলিলুর রহমান, মোঃ সোহেল রানা, মোহাম্মদ আলী খান, শরিফুল ইসলাম শরিফ, মোঃ জাকির হোসেন নয়ন, জাকির হোসেন জিকু, মোঃ নূরুল ইসলাম মিন্টু, মোঃ গোলাম দস্তগীর, মোঃ আয়াত আলী, মোঃ দুদু মিয়া, মোঃ সাঈদ মন্ডল, মোঃ সুলতান আহমেদ শামীম, শাহ আলম খান, বেলাল হোসেন, শফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী, রমজান আলী, আমির আলী।

শাহিদ আলম, মফিজুর রহমান কাজল, এস এম মর্তুজা আলম বকুল, আবুল কাশেম, ওবায়দুর রহমান লিটন, সৈয়দ শাহদাৎ হোসেন টুনু, দেলোয়ার হোসেন ধলু, ভূইয়া মোঃ আব্দুর রব রাজু, সোহেল রহমান, হামিদ হুসাইন জমাদ্দার, চিশতি খায়রুল আবরার শিশিরও এই কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র রহম ন ল ইসল ম সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৯০টি আইফোনসহ ১০২ স্মার্টফোন জব্দ, আটক ৪

ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চার নারী যাত্রীর কাছ থেকে ১০২টি স্মার্টফোন জব্দ করেছে কাস্টমস। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে দুবাই-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে অভিযান চালিয়ে এসব স্মার্টফোন জব্দ করা হয়। এ সময় ওই যাত্রীদেরও আটক করা হয়।

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কাস্টমস ও এভিয়েশন সিকিউরিটির সদস্যরা যৌথভাবে ফ্লাইটটির সব যাত্রীকে বিশেষ নজরদারিতে রাখেন। গ্রিন চ্যানেল অতিক্রমের সময় ওই চার নারীকে সন্দেহ হলে তাঁদের আটক করা হয়। পরে তাঁদের শরীরে লুকানো অবস্থায় ৯০টি আইফোন ও ১২টি গুগল পিক্সেল মুঠোফোন পাওয়া যায়।

জিজ্ঞাসাবাদে ওই নারীরা মুঠোফোনগুলোর বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে না পারায় কাস্টমস ফোনসেটগুলো জব্দ করে। কাস্টমসের হিসাব অনুযায়ী, জব্দ করা ফোনগুলোর বাজারমূল্য প্রায় ১ কোটি ৭৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা। ওই যাত্রীরা চট্টগ্রাম থেকে উড়োজাহাজে ঢাকায় এসেছিলেন।

সম্প্রতি নজরদারি বাড়ানোয় চোরাকারবারিরা কৌশল বদলে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় আসা ফ্লাইটগুলোকে ব্যবহার করছে। পাচারকারীরা উড়োজাহাজের ভেতরেই চট্টগ্রাম থেকে ওঠা সহযোগীদের কাছে স্বর্ণ বা মোবাইল ফোন হস্তান্তর করে থাকে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, শাহজালাল বিমানবন্দর হয়ে বিভিন্ন সময়ে সোনা, মুঠোফোন ও সিগারেট পাচারের ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও শারজাহ থেকে আসা ফ্লাইটে এ ধরনের কার্যক্রম বেশি দেখা যায়। সম্প্রতি নজরদারি বাড়ানোয় চোরাকারবারিরা কৌশল বদলে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় আসা ফ্লাইটগুলোকে ব্যবহার করছে। পাচারকারীরা উড়োজাহাজের ভেতরেই চট্টগ্রাম থেকে ওঠা সহযোগীদের কাছে স্বর্ণ বা মুঠোফোন হস্তান্তর করে থাকে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ