জেসিআই ঢাকা ফাউন্ডার্সের নতুন সভাপতি আফসানা রহমান
Published: 1st, December 2025 GMT
জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের স্থানীয় চ্যাপ্টার জেসিআই ঢাকা ফাউন্ডার্সের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আফসানা রহমান। তিনি ২০২৬ সালের জন্য সংগঠনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন।
গত শনিবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে আন্তর্জাতিক এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাধারণ সভা শেষে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে আফসানা রহমান নতুন সভাপতি নির্বাচিত হন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নতুন কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হয়েছেন রিফাতুল হক, সাইফুল রহমান ও মো.
সাধারণ সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেসিআই বাংলাদেশের ২০২৫ সালের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট কাজী ফাহাদ, বোর্ডের অন্যান্য সদস্য ও রাজধানীর বিভিন্ন চ্যাপ্টারের একাধিক স্থানীয় প্রেসিডেন্ট।
জেসিআই ঢাকা ফাউন্ডার্সের নতুন সভাপতি আফসানা রহমানউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শাহজালাল বিমানবন্দরে ৯০টি আইফোনসহ ১০২ স্মার্টফোন জব্দ, আটক ৪
ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চার নারী যাত্রীর কাছ থেকে ১০২টি স্মার্টফোন জব্দ করেছে কাস্টমস। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে দুবাই-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে অভিযান চালিয়ে এসব স্মার্টফোন জব্দ করা হয়। এ সময় ওই যাত্রীদেরও আটক করা হয়।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কাস্টমস ও এভিয়েশন সিকিউরিটির সদস্যরা যৌথভাবে ফ্লাইটটির সব যাত্রীকে বিশেষ নজরদারিতে রাখেন। গ্রিন চ্যানেল অতিক্রমের সময় ওই চার নারীকে সন্দেহ হলে তাঁদের আটক করা হয়। পরে তাঁদের শরীরে লুকানো অবস্থায় ৯০টি আইফোন ও ১২টি গুগল পিক্সেল মুঠোফোন পাওয়া যায়।
জিজ্ঞাসাবাদে ওই নারীরা মুঠোফোনগুলোর বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে না পারায় কাস্টমস ফোনসেটগুলো জব্দ করে। কাস্টমসের হিসাব অনুযায়ী, জব্দ করা ফোনগুলোর বাজারমূল্য প্রায় ১ কোটি ৭৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা। ওই যাত্রীরা চট্টগ্রাম থেকে উড়োজাহাজে ঢাকায় এসেছিলেন।
সম্প্রতি নজরদারি বাড়ানোয় চোরাকারবারিরা কৌশল বদলে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় আসা ফ্লাইটগুলোকে ব্যবহার করছে। পাচারকারীরা উড়োজাহাজের ভেতরেই চট্টগ্রাম থেকে ওঠা সহযোগীদের কাছে স্বর্ণ বা মোবাইল ফোন হস্তান্তর করে থাকে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, শাহজালাল বিমানবন্দর হয়ে বিভিন্ন সময়ে সোনা, মুঠোফোন ও সিগারেট পাচারের ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও শারজাহ থেকে আসা ফ্লাইটে এ ধরনের কার্যক্রম বেশি দেখা যায়। সম্প্রতি নজরদারি বাড়ানোয় চোরাকারবারিরা কৌশল বদলে চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় আসা ফ্লাইটগুলোকে ব্যবহার করছে। পাচারকারীরা উড়োজাহাজের ভেতরেই চট্টগ্রাম থেকে ওঠা সহযোগীদের কাছে স্বর্ণ বা মুঠোফোন হস্তান্তর করে থাকে।