প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ২টা ৫৮ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।

আরো পড়ুন:

খালেদা-তারেককে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করার সুযোগ পরেও থাকবে: আলী রীয়াজ

এ দিন বিকেল বিকেল ৪টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা ছিল।

শফিকুল আলম ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য আমরা প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠানটি কয়েক মিনিট দেরিতে শুরু হতে পারে। তবে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে এবং কিছু অতিথি ইতিমধ্যে ভেন্যুতে এসে পৌঁছেছেন। আমাদের ইতিহাসের নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।”

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় সংগীত, শহীদদের প্রতি শোক জ্ঞাপনের পর শুরু হবে মূল অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেবেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এরপর রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধি ও ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা সনদের অঙ্গীকারনামা অংশে সই করবেন। সবার শেষে সনদে সই করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

এরপর প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হবে। অনুষ্ঠানের শুরুর আগে জুলাই সনদ তৈরির প্রেক্ষাপট নিয়ে একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখানো হবে।

ঢাকা/আসাদ/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

রেলক্রসিংয়ে উঠতেই বন্ধ হয়ে যায় মোটরসাইকেল, অতপর...

তাড়াহুড়া করে রেলক্রসিংয়ে পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন জফির উদ্দিন (৫১)। তবে ক্রসিংয়ে উঠতেই তাঁর মোটরসাইকেল বন্ধ হয়ে যায়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ট্রেনের ধাক্কায় লাইন থেকে ছিটকে পড়েন তিনি। এরপর পথচারীরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রামের রৌফাবাদ এলাকার কেডিএস কারখানার সামনের রেলক্রসিংয়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহত জফির উদ্দিন মোটরসাইকেল কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বরুমচড়া ইউনিয়নের মোহাম্মদ আবদুল হক সওদাগরের ছেলে ও বায়েজিদ বোস্তামী সড়ক এলাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ছিলেন। তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, জফির উদ্দিন মোটরসাইকেলে কর্মস্থলে যাওয়া–আসা করতেন। গতকাল গেটম্যান প্রতিবন্ধকতা দেওয়ার আগেই তিনি ট্রেনের লাইনে উঠে পড়েছিলেন। এরপর হঠাৎ তাঁর মোটরসাইকেল বন্ধ হয়ে যায়। কয়েকবার চেষ্টা করেও তিনি তা চালু করতে পারেননি। ট্রেনের ধাক্কা লাগার পর স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

জানতে চাইলে নিহত ব্যক্তির বড় ভাই ও ব্যাংক কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন আমজাদী বলেন, ‘কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার পথে আমার ছোট ভাই মারা গেল। বাসা ও কর্মস্থলের একেবারে কাছেই এমন দুর্ঘটনার শিকার হলো সে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা হতবিহ্বল হয়ে গেলাম।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগানের ভিডিওটি সন্দ্বীপের
  • গোপন বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন সামান্থা
  • আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দিয়ে গর্ববোধ করার কথা জানালেন রেজা কিবরিয়া
  • মসজিদে বিয়ে, স্বামীর বয়স নিয়ে আলোচনা, মুখ খুললেন ফারিয়া
  • মুক্তিপণ আদায়ে ফেসবুকে বন্ধুত্ব, ব্যর্থ হয়ে হত্যার ঘটনায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড
  • কোহলির ৫২তম সেঞ্চুরিতে ভারতের রান পাহাড়
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শীতকালীন ছুটি স্থগিত
  • রেলক্রসিংয়ে উঠতেই বন্ধ হয়ে যায় মোটরসাইকেল, অতপর...
  • চন্দ্র কেন কম আলো দেয়
  • রাষ্ট্র সংস্কার কি সরকারের কাছে শুধুই ফাঁকা বুলি, প্রশ্ন টিআইবির