৭৭তম জন্মবার্ষিকীতে হুমায়ূন আহমেদকে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় স্মরণ
Published: 13th, November 2025 GMT
গাজীপুরের নুহাশপল্লী, নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও সদর উপজেলায় পৃথকভাবে নানা আয়োজনে নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ৭৭তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপিত হলো। আজ বৃহস্পতিবার মোমবাতি প্রজ্বালন, সমাধিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ, কেক কাটা, দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লেখককে স্মরণ করেন তাঁর পরিবার, স্বজন, ভক্ত ও পাঠকেরা।
প্রতিবারের মতো এবারও হুমায়ূন আহমেদের পরিবার, তাঁর ভক্ত, কবি-লেখক ও নাট্যজনেরা ফুল হাতে শ্রদ্ধা জানাতে ভিড় করেন নুহাশপল্লীর লিচুতলায়।
এর আগে গতকাল বুধবার রাতে নুহাশপল্লীতে ১ হাজার ৭৭টি মোমবাতি প্রজ্বালন করা হয়। আজ সকালে লেখকের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই ছেলে নিনিত হুমায়ূন ও নিষাদ হুমায়ূন কবর জিয়ারত করেন। এ সময় হুমায়ূন আহমেদের শুভানুধ্যায়ী ও ভক্তরা উপস্থিত ছিলেন।
হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের ক্যানসার হাসপাতাল ও জাদুঘর নির্মাণে ব্যর্থতার কথা স্বীকার করে স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন বলেন, ‘স্বপ্ন দেখি এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে ধৈর্য ও শক্তি চাই। আমি মানসিক ও শারীরিক শক্তি চাই। আমি সৌভাগ্যবান, হুমায়ূন আহমেদের সৈনিকেরা যাঁরা আমার আশপাশে রয়েছেন, তাঁরা সবাই হুমায়ূন আহমেদ ও নুহাশপল্লীর শুরু থেকে রয়েছেন। আমরা হয়তো থাকব না, কিন্তু তাঁর সৈনিকেরা থাকবেন। একদিন এই সৈনিকেরাই হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্ন পূরণ করবেন।’
‘হিমু পাঠক আড্ডা’ সংগঠনের আয়োজনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নেত্রকোনার জেলা শিল্পকলা একাডেমির নজরুল মঞ্চে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: হ ম য় ন আহম দ ন আহম দ র
এছাড়াও পড়ুন:
৭৭তম জন্মবার্ষিকীতে হুমায়ূন আহমেদকে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় স্মরণ
গাজীপুরের নুহাশপল্লী, নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও সদর উপজেলায় পৃথকভাবে নানা আয়োজনে নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ৭৭তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপিত হলো। আজ বৃহস্পতিবার মোমবাতি প্রজ্বালন, সমাধিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ, কেক কাটা, দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লেখককে স্মরণ করেন তাঁর পরিবার, স্বজন, ভক্ত ও পাঠকেরা।
প্রতিবারের মতো এবারও হুমায়ূন আহমেদের পরিবার, তাঁর ভক্ত, কবি-লেখক ও নাট্যজনেরা ফুল হাতে শ্রদ্ধা জানাতে ভিড় করেন নুহাশপল্লীর লিচুতলায়।
এর আগে গতকাল বুধবার রাতে নুহাশপল্লীতে ১ হাজার ৭৭টি মোমবাতি প্রজ্বালন করা হয়। আজ সকালে লেখকের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই ছেলে নিনিত হুমায়ূন ও নিষাদ হুমায়ূন কবর জিয়ারত করেন। এ সময় হুমায়ূন আহমেদের শুভানুধ্যায়ী ও ভক্তরা উপস্থিত ছিলেন।
হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের ক্যানসার হাসপাতাল ও জাদুঘর নির্মাণে ব্যর্থতার কথা স্বীকার করে স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন বলেন, ‘স্বপ্ন দেখি এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে ধৈর্য ও শক্তি চাই। আমি মানসিক ও শারীরিক শক্তি চাই। আমি সৌভাগ্যবান, হুমায়ূন আহমেদের সৈনিকেরা যাঁরা আমার আশপাশে রয়েছেন, তাঁরা সবাই হুমায়ূন আহমেদ ও নুহাশপল্লীর শুরু থেকে রয়েছেন। আমরা হয়তো থাকব না, কিন্তু তাঁর সৈনিকেরা থাকবেন। একদিন এই সৈনিকেরাই হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্ন পূরণ করবেন।’
‘হিমু পাঠক আড্ডা’ সংগঠনের আয়োজনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নেত্রকোনার জেলা শিল্পকলা একাডেমির নজরুল মঞ্চে