ঢাকার ধামরাইয়ে একটি মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পের পুরো টাকা তুলে নিলেও আংশিক কাজ করার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে। ঢাকা জেলা পরিষদের বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল থেকে সাত দফায় প্রায় ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও ৫০ শতাংশ কাজও হয়নি। কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ঠিকাদার টাকা উত্তোলন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ৫ আগস্টের পর কাজ বন্ধ থাকায় এবং অর্থ নয়ছয়ের অভিযোগ ওঠায় নির্মাণ শেষ হওয়া নিয়েও সংশয় রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুস সামাদ, ছানোয়ার হোসেন ও লোকমান হোসেনের ভাষ্য, চার বছর আগে মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু শেষ হচ্ছে না। তাদের প্রশ্ন, বরাদ্দকৃত এত টাকা গেল কোথায়? মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘শুনেছি মসজিদের নামে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। এক থেকে দেড় কোটি টাকার কাজ হয়েছে।’
জেলা পরিষদ কার্যালয় থেকে জানা গেছে, বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল থেকে চারটি অর্থবছরে ১০টি প্রকল্পের মাধ্যমে ধামরাইয়ের সাবেক এমপি বেনজীর আহমদের নিজ গ্রাম বৈন্যায় ৩ কোটি ২৫ লাখ ৮৫ হাজার ৪৭৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে গ্রামের জামে মসজিদ উন্নয়ন প্রকল্পে ২ কোটি ৮৬ লাখ ১৮ হাজার ৪৭৫, পশ্চিমপাড়া পুকুরের ঘাটলা নির্মাণ প্রকল্পে ১৩ লাখ, মসজিদ থেকে নাট মন্দির পর্যন্ত রাস্তার উন্নয়নে ১৬ লাখ ৬৭ হাজার ও স্ট্রিট লাইটের উন্নয়নে ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল।

মসজিদ উন্নয়নের জন্য সাতটি প্রকল্পে সাতবার অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়। একটি প্রকল্পের কাজই শুরু হয়নি। বাকি ছয়টির আংশিক কাজ করে কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ঠিকাদার টাকা উত্তোলন করে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মসজিদ উন্নয়নের নামে দরপত্রের মাধ্যমে জেলা পরিষদ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৫০ লাখ, ২০২০-২১ অর্থবছরে ৫০ লাখ ও ২৫ লাখ, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪৯ লাখ ও ৪৩ লাখ ২৮ হাজার ৪৭৫, ২২-২৩ অর্থবছরে ৪৮ লাখ ৯০ হাজার ও ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। 
সাতটি প্রকল্পে মোট ২ কোটি ৮৬ লাখ ১৮ হাজার ৪৭৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ টাকা দিয়ে মসজিদের ভবন নির্মাণ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন ধরনের কাজ করার কথা রয়েছে। কিন্তু চার বছরে কাজ হয়েছে মাত্র ৫০ শতাংশ। এর আগে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরে ২ লাখ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২ লাখসহ ৪ লাখ টাকা বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। এরপরও নির্মাণ শেষ হয়নি। ছয়টি প্রকল্পের ঠিকাদার টাকা উত্তোলন করে নিয়ে গেছেন।

সম্প্রতি সরেজমিন জানা গেছে, ৯৫ ফুট দৈর্ঘ্য ৬৫ ফুট প্রস্থের মসজিদের তিনতলা ভবনের ফাউন্ডেশন দেওয়া হয়েছে। একতলার ছাদ ঢালাই এবং সীমানাপ্রাচীর ও লোহার গ্রিল দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালের ২১ জানুয়ারি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও এমপি বেনজীর আহমদ এবং জেলা পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান।
মসজিদ নির্মাণের সাতটি প্রকল্পের ঠিকাদারদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২২-২৩ অর্থবছরের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আল তামিম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী হাবিবুর রহমান বলেন, ‘৫ আগস্টের পর জেলা পরিষদের অনেক কর্মকর্তা পরিবর্তন হয়েছে বিধায় কাজ নাও করতে পারি।’ বাকি ছয় প্রকল্পের ঠিকাদারেরা বলেছেন, মসজিদের কাজ করেই বিল উত্তোলন করেছেন।
জেলা পরিষদের উচ্চমান সহকারী শেখ মাসুদ পারভেজের ভাষ্য, ‘আমি এ কার্যালয়ে যোগদানের আগেই প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে নিয়ে গেছেন ঠিকাদারেরা।’ স্ট্রিট লাইটের জন্য ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল। সরেজমিন দেখা যায়, শুধু সাবেক এমপি বেনজীর আহমদ ও তাঁর তিন ভাইয়ের বাড়ির সড়কে স্ট্রিট লাইট লাগানো হয়েছে।
জেলা পরিষদের উপসহকারী প্রকৌশলী (ধামরাইয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিটি প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে তদারকি করা হয়েছে। কোনো অনিয়ম হয়নি। বিল উত্তোলনের বিষয়ে আমার কোনো যোগসাজশ নেই।’
প্রকল্পগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন ইউএনও মামনুন আহমেদ অনীক। তাঁর ভাষ্য, ‘বরাদ্দকৃত টাকার তুলনায় তেমন কোনো কাজই হয়নি।’ জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোয়াজ্জম হোসাইন বলেন, ‘আগে যারা দায়িত্বে ছিলেন, তারা চক্রের মাধ্যমে প্রকল্পের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এসব প্রকল্প তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: মসজ দ প রকল প র মসজ দ র ক জ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বেসরকারি ঋণ তলানিতে, তবে ঋণপত্র খোলায় গতি

প্রবাসী আয়ের পর দেশের অর্থনীতির সূচকে আরেকটি ইতিবাচক যাত্রা শুরু হয়েছে। পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা বেড়ে গেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ঋণপত্র খোলায় প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র দশমিক ১৮ শতাংশ। আর চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে, অর্থাৎ গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ঋণপত্র খোলা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে ১০ দশমিক ৮২ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের পাশাপাশি মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপত্র খোলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। পাশাপাশি শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে ঋণপত্র খোলাও বেড়েছে।

এদিকে ঋণপত্র খোলা বাড়লেও বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি দিন দিন কমে আসছে। গত আগস্ট শেষে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৩৫ শতাংশে। গত বছরের আগস্টে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। ফলে বাড়তি ঋণপত্র কারা খুলছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

ঋণপত্র খোলা বেড়েছে, এটা অর্থনীতির জন্য ভালো বার্তা। এর মাধ্যমে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দেখতে পাচ্ছি। নির্বাচন নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। এই অনিশ্চয়তা কেটে গেলে ঘুরে দাঁড়ানোটা আরও বেগবান হবে—মোস্তাফিজুর রহমান, সম্মাননীয় ফেলো, সিপিডি

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, গত অর্থবছরে পণ্য আমদানি তলানিতে নেমে গিয়েছিল। সেখান থেকে গত জুলাই থেকে কিছুটা বাড়তে শুরু করেছে। এ কারণে ঋণপত্র খোলার প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। তবে প্রকৃতপক্ষে ব্যবসা-বাণিজ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসেনি। শিল্পের মূলধনি যন্ত্রে প্রতিবছর কিছু ছোট ছোট যন্ত্র সংযোজন করতে হয়। এসব পণ্য আসা বেড়েছে। এ ছাড়া এখন মৌসুম না থাকায় প্রয়োজনীয় খাদ্য আমদানি করছে বড় শিল্পগ্রুপগুলো। পাশাপাশি সরকারি চাল ও গম আমদানি হচ্ছে। এসব কারণে খাদ্যপণ্যে ঋণপত্র খোলা বেড়েছে। তবে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতির জন্য যে পরিবেশ দরকার তা এখনো ফেরেনি।

আমদানি ঋণপত্র পরিস্থিতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ঋণপত্র খোলায় প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র দশমিক ১৮ শতাংশ ও ঋণপত্র নিষ্পত্তিতে প্রবৃদ্ধি হয় ৪ দশমিক ১৮ শতাংশ। গত অর্থবছরে আমদানি হয় ৬৮ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তুলনায় যা ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে শিল্পের মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি কমে ২৫ শতাংশ, মধ্যবর্তী পণ্যের নিষ্পত্তি কমে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এ ছাড়া ভোগ্য পণ্যের ঋণপত্র নিষ্পত্তিও কমে যায়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলারের, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৮ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে মূলধনি যন্ত্রপাতির ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৪৭ কোটি ১৬ লাখ ডলারের, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে শিল্পের মধ্যবর্তী পণ্য, পেট্রোলিয়াম, শিল্পের কাঁচামালসহ সব পণ্যের আমদানি ঋণপত্র খোলা বেড়েছে।

অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, অর্থনীতির গতি বাড়াতে আমদানি বাড়ানোর বিকল্প নেই। মূলধনি যন্ত্রপাতি ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি বাড়লে কলকারখানার চাকা বেশি ঘুরবে। এতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, অর্থনীতিতে গতি ফিরে আসবে।

জানতে চাইলে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী প্রথম আলোকে বলেন, কিছু কারখানা ভালো ক্রয়াদেশ পাচ্ছে। এ ছাড়া পুরোনো অনেক কারখানা আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। এ জন্য মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি কিছুটা বেড়েছে। এখন দেশে খাদ্য উৎপাদনের মৌসুম নয়। এ জন্য বেসরকারি শিল্পগ্রুপগুলো প্রচুর খাদ্যপণ্য আমদানি করছে। এতে ঋণপত্র খোলা বেড়েছে।

বেসরকারি ঋণ তলানিতে

গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলটির সমর্থিত অনেক ব্যবসায়ী পালিয়ে গেছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন মামলায় আটক হয়ে জেলহাজতে রয়েছেন শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ব্যাংকমালিকদের সংগঠনের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মজুমদারসহ আরও কয়েকজন শীর্ষ ব্যবসায়ী। পাশাপাশি শেখ হাসিনার পরিবারসহ ১১টি শিল্পগ্রুপ নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট। ফলে তাদের ব্যবসার গতি ধীর হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া পরিচালনা পর্ষদ বদলে দেওয়ার ১৫টি ব্যাংকঋণ কার্যক্রমও কমিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যে একীভূত হতে যাওয়া ৫ ব্যাংকঋণ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বেশ কিছু শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে তাই ব্যবসা-বাণিজ্য গতি হারিয়েছে। ফলে বেসরকারি খাতের ঋণের চাহিদা কমে গেছে। এ কারণে গত আগস্টে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে ৬ দশমিক ৩৫ শতাংশে নেমেছে। গত জুলাই মাসে যা ছিল ৬ দশমিক ৫২ শতাংশ।

জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঋণপত্র খোলা বেড়েছে, এটা অর্থনীতির জন্য ভালো বার্তা। এর মাধ্যমে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দেখতে পাচ্ছি, তবে সেটা পুরোপুরি না। বিনিময় হার স্থিতিশীল ও রিজার্ভ বাড়ায় আমদানি বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি এখনো বেশি থাকায় সুদের হার কমছে না। এর নেতিবাচক প্রভাব অর্থনীতিতে আছে। পাশাপাশি নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। এই অনিশ্চয়তা কেটে গেলে ঘুরে দাঁড়ানোটা আরও বেগবান হবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে রেকর্ডসংখ্যক আগাম ভোট, তরুণেরা কেন আগাম ভোট দিচ্ছেন
  • বেসরকারি ঋণ তলানিতে, তবে ঋণপত্র খোলায় গতি
  • ‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
  • টানা দুই মাস আড়াই বিলিয়ন ডলারের বেশি প্রবাসী আয় এসেছে
  • তিন মাসে গৃহকর আদায় কমেছে ৩০ কোটি টাকা
  • রাজধানীর দক্ষিণখানে নিজ বাসা থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
  • নির্বাচনের আগে একটি দল জাতির মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করতে চায়: সালাহউদ্দিন আহমদ
  • টেকনাফে মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
  • চিম্বুকে ভালুকের আক্রমণে একজন আহত, ৫ বছরে ১০ জন হামলার শিকার
  • ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার