কিস্তিতে কেনা যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির এই তিন স্মার্টফোন
Published: 11th, April 2025 GMT
দেশের বাজারে নোট ৫০ সিরিজের নতুন তিন স্মার্টফোন এনেছে ইনফিনিক্স। ‘নোট ৫০’, ‘নোট ৫০ প্রো’ এবং ‘নোট ৫০ প্রো প্লাস’ মডেলের ফোনগুলোতে ডিপসিক এআই, এআই ক্যামেরা এবং এআই নয়েজ মিউটসুবিধা রয়েছে। এর ফলে ফোনগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যবহারকারীদের ধরন বুঝে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। ধূসর ও বেগুনি রঙে বাজারে আসা ফোনগুলোর দাম ধরা হয়েছে যথাক্রমে ২৭ হাজার ৯৯৯, ৩১ হাজার ৯৯৯ ও ৫৪ হাজার ৯৯৯ টাকা। ক্রেতারা চাইলে চার মাসের কিস্তিতে কিনতে পারবেন ফোনগুলো। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ইনফিনিক্স বাংলাদেশ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নোট ৫০ এবং নোট ৫০ প্রো মডেলের ফোনে মিডিয়াটেক হেলিও জি১০০ এবং নোট ৫০ প্রো প্লাস মডেলের ফোনে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৮৩৫০ মডেলের শক্তিশালী প্রসেসর রয়েছে। এর ফলে একসঙ্গে একাধিক কাজ দ্রুত করার পাশাপাশি স্বচ্ছন্দে গেম খেলা যায়।
আরও পড়ুনপড়ে গেলে ভাঙে না, পর্দায় দাগও পড়ে না এই স্মার্টফোনে১৮ মার্চ ২০২৫৬.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ন ট ৫০ প র
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেল কক্ষে তল্লাশি, সমালোচনা
চট্টগ্রামে সাংবাদিক পরিচয়ে আবাসিক হোটেলে তল্লাশি ও অতিথিদের জেরা করেছেন এক ব্যক্তি। গত শনিবার দুপুরে হান্নান রহিম তালুকদার নামে এক ব্যক্তি ফেসবুকে একটি ভিডিও আপলোড করেন। এরপর সাংবাদিক পরিচয়ে এমন তল্লাশি চালানো নিয়ে প্রশ্ন তুলেন নেটিজেনরা। তা নিয়ে চলে সমালোচনা। হান্নান রহিম তালুকদার তার ফেসবুক ওয়ালে আপলোড করা পোস্টারে নিজেকে দৈনিক চট্টগ্রাম সংবাদের সম্পাদক, সিএসটিভি২৪ চ্যানেলের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদস্য পরিচয় দিয়েছেন। আরেকটি পোস্টারে তিনি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবদলের সদস্য সচিব প্রার্থী ও তারেক রহমান রাজনৈতিক দর্শন চর্চা ও গবেষণা কেন্দ্রের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আহ্বায়ক।
ভিডিওতে দেখা গেছে, তিনি নগরের বহদ্দারহাট পপুলার গেস্ট হাউজে ভিডিও ক্যামেরা নিয়ে ঢুকেন। রিসিপশনে গিয়ে অতিথি কারা কারা আছেন হোটেলের রেজিস্টার দেখে যাচাই করেন। এরপর বিভিন্ন হোটেলের কক্ষে কক্ষে গিয়ে অবস্থানরত অতিথিদের নানা প্রশ্ন করে জেরা করেন। হোটেলে কেন অবস্থান করছেন? চট্টগ্রামে কেন এসেছেন? স্বামী-স্ত্রীর প্রমাণ আছেন কিনা? ১৫ মিনিট ৪৪ সেকেন্ডের এই ভিডিওতে এসব প্রশ্ন করতে দেখা যায়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সবুর শুভ বলেন, হান্নান রহিম নামে সাংবাদিক ইউনিয়নের কোনো সদস্য নেই। সাংবাদিক পরিচয়ে অনেকে নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড করছেন। এটি তারই অংশ। সাংবাদিক কখনো কোনো হোটেলে তল্লাশি চালাতে পারেন না। এটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ। সাংবাদিকতার নামে যারা অপ-সাংবাদিকতা করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।'
জানতে চাইলে চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিন বলেন, এভাবে আবাসিক হোটেলের কক্ষে কক্ষে গিয়ে তল্লাশি চালাতে পারেন না কোনো সাংবাদিক। কোনো গেস্ট হাউস কিংবা হোটেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে। ভিডিওটি দেখার পর হোটেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে মামলা দিতে বলেছি। কিন্তু তারা মামলা দিতে আসছে না। তারা না এলে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।