Risingbd:
2025-05-29@18:17:53 GMT

সিএসইর শরিয়াহ সূচক সমন্বয়

Published: 28th, May 2025 GMT

সিএসইর শরিয়াহ সূচক সমন্বয়

তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পারফরম্যান্স পর্যালোচনা করে শরিয়াহ সূচক সমন্বয় করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) কর্তৃপক্ষ। এতে সিএসই শরিয়াহ সূচকে নতুন করে ৩টি কোম্পানিকে যুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই সূচক থেকে বাদ পড়েছে আগের ৫টি কেম্পানি।

সিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

তথ্যমতে, সমন্বয়ের পর সিএসই’র শরিয়াহ সূচকে মোট কোম্পানি সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২১টি। আগামী ৩ জুন (মঙ্গলবার) থেকে এটি কার্যকর হবে।

আরো পড়ুন:

সিসিএ’র সুদের ২৫ শতাংশ পাবে ইনভেস্টরস প্রোটেকশন ফান্ড

ফু-ওয়াং ফুডসের আর্থিক হিসাবে অসঙ্গতি খতিয়ে দেখবে বিএসইসি

শরিয়াহ সূচকে নতুন যুক্ত হওয়া কোম্পানিগুলো হলো- মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস পিএলসি এবং সায়হাম কটন মিলস লিমিটেড।

বাদ পড়া কোম্পানিগুলো হলো- বিডিকম অনলাইন লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, ওইমেক্স ইলেকট্রোড লিমিটেড, সাইহাম টেক্সটাইলস মিলস লিমিটেড এবং উসমানিয়া গ্লস শিট ফ্যাক্টরি লিমিটেড।

চূড়ান্ত সিএসই শরিয়াহ ইনডেক্স এ অন্তর্ভুক্ত ১২১ কোম্পানি হলো- আমরা নেটওয়ার্কস, আমরা টেকনোলজিস, একমি পেস্টিসাইডস, এডিএন টেলিকম, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, এএফসি এগ্রো বায়োটেক, অগ্নি সিস্টেমস, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, আমান কটন ফাইব্রাস, অ্যাম্বি ফার্মাসিউটিক্যালস, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, এপেক্স ফুডস, অ্যাপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলস, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন, বঙ্গজ, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, বারাকা পাওয়ার, বাটা বাংলাদেশ, বিবিএস ক্যাবলস, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, বিচ হ্যাচারি, বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিকস, বাজার পেইন্টস বাংলাদেশ, বেক্সিমকো, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস, কপারটেক ইন্ডাসট্রিজ, ড্যাফোডিল কম্পিউটারস, ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস, ডোরিন পাওয়ার জেনারেশসনস অ্যান্ড সিস্টেমস, ড্রাগন সোয়োটার অ্যান্ড স্পিনিং, ইস্টার্ন ক্যাবলস, ই-জেনারেশন, এস্কার নিট কম্পোজিট, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বিডি, ফার কেমিক্যাল ইন্ডাজট্রিজ, ফার ইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ, ফাইন ফুডস লিমিটেড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ফরচুন সুজ লিমিটেড, ফু-ওয়াং ফুডস্ লিমিটেড, গ্লোবাল হ্যাভি ক্যামিক্যালস লিমিটেড, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, জিকিউ বল পেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, গ্রামীণফোন লিমিটেড, হাক্কানী পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস পিএলসি, হামিদ ফ্যাব্রিক্স পিএলসি, এইচডব্লিউএ ওয়েল টেক্সটাইলস (বিডি) পিএলসি, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি, ইসলামী ফাইনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লি.

, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড, ফারমেশন টেকনোলজি কনসালটেন্টস পিএলসি, জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট মানুফেকচারিং লি., জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইসেস লি., কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লি., খান ব্রদারস পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড, কোহিনুর ক্যামিকাল কো. (বিডি) লিমিটেড, খুলনা পাওয়ার কো. লি., লিগেসি ফুটওয়ার লিমিটেড, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ পিএলসি, লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড, লুব-রেফ (বাংলাদেশ) লি., মালেক স্পিনিং মিলস পিএলসি, ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি, এম এল ডাইং লি., মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লি., নাহি আলুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লি., নাভানা সিএনজি লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড, অলেম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড, আলম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লি., প্যাসিফিক ডেনিমস লিমিটেড, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস পিএলসি, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লি., গ্রাইম টেক্সটাইল স্পিনিং মিলস লি., কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, রহিমা ফুড কর্পোরেশন লি., আরএকে সিরামিকস, রংপুর ফাউন্ড্রি, রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস, রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ, রবি আক্সিয়াটা, সায়হাম কটন মিলস, স্যালভো ক্যামিকাল ইন্ডাস্ট্রিজ, সমতা লেদার কমপ্লেক্স, শমরিতা হসপিটাল, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, শাহজিবাজার পাওয়ার, শাইনপুকুর সিরামিকস, সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস, সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ, এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, সামিট এলায়েন্স পোর্ট লিমিটেড, সামিট পাওয়ার, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, দ্য ডাকা ডাইং অ্যান্ড মানুফেকচারিং, দ্য ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি, তিতাস গ্যাস ট্রান্স অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইউনিয়ন ব্যাংক, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড কোম্পানি, ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড এবং জাহিন স্পিনিং।

ঢাকা/এনটি/ফিরোজ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইন ড স ট র জ ল ম ট ড ল ইসল ম ল ইন ড স এসই প এলস

এছাড়াও পড়ুন:

টানা পতনে ডিএসইর সূচক কমে পাঁচ বছর আগের অবস্থানে

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। আজ মঙ্গলবার লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ৪১ পয়েন্ট কমে নেমে এসেছে ৪ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে।

গত পাঁচ দিনের টানা দরপতনে সূচকটি গত প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১২ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচকটি ৪ হাজার ৬৩৩ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল। টানা পতনে সূচক এখন আবার ২০২০ সালের আগস্টের অবস্থানে ফিরে গেছে। সেই সঙ্গে লেনদেনও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে ৩০০ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। এ অবস্থায় বাজারে এখন শুধু হতাশা বিরাজ করছে।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচকটি ১২৩ পয়েন্ট বা আড়াই শতাংশের বেশি কমেছে। প্রতিদিনই লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন হয়। বাজারের পতন এতটাই ভয়াবহ পর্যায়ে নেমেছে যে লোকসান এড়াতে ভালো কোম্পানির শেয়ার বিক্রি দিয়েও বাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি এখন শেয়ারবাজারের ব্রোকারেজ হাউস, স্টক এক্সচেঞ্জ, মার্চেন্ট ব্যাংকসহ  সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোও বড় ধরনের দুশ্চিন্তায় পড়েছে। কারণ, বাজারের যে অবস্থা, তাতে এসব প্রতিষ্ঠানের টিকে থাকা এখন সংকটের মুখে।

শীর্ষস্থানীয় একাধিক ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি দৈনন্দিন খরচের আয়ও উঠছে না। ফলে কর্মীদের বেতন–ভাতাসহ নিয়মিত খরচ জোগাতেই দেনা বা ঋণ করতে হচ্ছে। ব্রোকারেজ হাউসের পাশাপাশি স্টক এক্সচেঞ্জগুলোও পরিচালন লোকসান গুনছে।

বাজারের দরপতন এতটাই ভয়াবহ যে গত বছর রেকর্ড মুনাফার পরও গত দুই দিনে ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারের দাম ৬ টাকা বা সাড়ে ১১ শতাংশ কমে গেছে। আজ মঙ্গলবার দিন শেষে ব্যাংকটির প্রতিটি শেয়ারের দাম কমে ৪৫ টাকা ৯০ পয়সায় নেমেছে। অথচ গত রোববারও ব্যাংকটির প্রতিটি শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৫২ টাকা। গত দুই দিনে বড় ধরনের দরপতনের কারণে ব্যাংকটির শেয়ারের দাম গত ৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ৭ আগস্ট ব্যাংকটির শেয়ারের দাম ছিল প্রায় ৪৩ টাকায়। আগস্টে দেশের বড় ধরনের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এটির দাম সেপ্টেম্বরের শুরুতে সর্বোচ্চ সাড়ে ৫৭ টাকায় উঠেছিল। সেখানে থেকে এখন তা ৪৬ টাকায় নেমে এসেছে।

একই ভাবে গত দুই দিনে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারের দাম ৭ টাকা কমে ২০০ টাকায় নেমে এসেছে। গত ৯ মাসের মধ্যে এটিই স্কয়ার ফার্মার শেয়ারের সর্বনিম্ন বাজারমূল্য। সর্বশেষ গত বছরের ১১ জুন স্কয়ার ফার্মার শেয়ারের বাজারমূল্য সর্বনিম্ন ১৯৮ টাকায় নেমেছিল। প্রায় এক বছরের ব্যবধানে এখন আবার তা একই পর্যায়ে নেমেছে।

বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে বাজারের মন্দাভাবের কারণে এখন ভালো কোম্পানির শেয়ারেও আস্থা পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। এ কারণে লোকসানে ভালো শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে অনেকে বাজার থেকে নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ারবাজার নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিরা যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন, তাতে বিনিয়োগকারীসহ বাজার অংশীজনেরা বাজার নিয়ে হতাশায় ভুগছেন। নিয়ন্ত্রক সংস্থার নীরবতা এই হতাশাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এ কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থার ওপরও আস্থা হারাতে বসেছেন বাজার অংশীজনেরা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • টানা পতনে ডিএসইর সূচক কমে পাঁচ বছর আগের অবস্থানে