চলতি সপ্তাহে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষ দশে রয়েছে একটি নাটক ও একটি টেলিছবি। একটির অবস্থান তিন, আরেকটির অবস্থান আট নম্বরে। প্রতিবেদনে জেনে নেওয়া যাক কী দেখছেন দেশের দর্শকেরা। আর তা দেখে তাঁদের মন্তব্যই-বা কেমন।

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের সেরা দশের তিন নম্বর রয়েছে নাটক ‘ফিরে দেখা’। মহিদুল মহিমের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে এর প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন জোভান ও তটিনী। সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি মুক্তি পেয়েছে ২৬ মে।
নাটকটি সম্পর্কে নির্মাতার ভাষ্য, এটা প্রেমের গল্প। হারানো সম্পর্ক ফিরে পাওয়ার গল্প। এখন পর্যন্ত ৩৮ লাখের বেশি মানুষ নাটকটি দেখেছেন। নাটক দেখে ইউটিউবে মন্তব্য করেছেন প্রায় দেড় হাজার মানুষ, যার বেশির ভাগ মন্তব্যই ইতিবাচক। একজন লিখেছেন, ‘“ফিরে দেখা” নাটকটা দেখে মনটা ছুঁয়ে গেল। জোভান আর তটিনীর অভিনয় এত বাস্তব ছিল যে চরিত্রগুলো একসময় নিজের মনে হতে লাগল। গল্পটা যেন হারিয়ে যাওয়া সময়ের কথা মনে করিয়ে দিল। সত্যিই অসাধারণ নির্মাণ’।
আরেকজন লিখেছেন, ‘কিছু নাটক মন ছুঁয়ে যায়; এটা ঠিক তেমন একটা। অভিনয়, সংলাপ, সবকিছু পারফেক্ট’। আরেকজনের মন্তব্য, ‘ভালোবাসা নাকি অভিমান, কোনটার হবে জয়–পরাজয়, এই নিয়ে ভিন্নতর একটি রোমান্টিক ঘরানার সুন্দর একটি ভালো লাগার মতো ভালোবাসার গল্প দেখলাম।’

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের সেরা দশে আরও রয়েছে টেলিছবি ‘এজেন্ট নূর’। ট্রেন্ডিংয়ের আটে থাকা টেলিছবিটি নির্মাণ করেছেন সৈকত রেজা। এটি লিখেছেন নাহিদ হাসনাত, সাব্বির সিনরা ও নির্জন নাহুয়েল।
রঙ্গন এন্টারটেইনমেন্টের ইউটিউব চ্যানেলে টেলিছবিটি মুক্তি পেয়েছে ২৩ মে। ইউটিউবে এর ভিউ ছাড়িয়েছে ৪৯ লাখ।
নির্মাতা জানান, ভাইরাস ও একটি গোয়েন্দা দলের গল্প নিয়ে ‘এজেন্ট নূর’ নির্মিত হয়েছে। এতে অভিনয় করেছেন আরোহী মিম, নির্জন নাহুয়েল, শতাব্দী ওয়াদুদ, সমু চৌধুরী, ফারুক আহমেদসহ আরও অনেকে।
নাটকটি দেখে ইউটিউবে মন্তব্য করেছেন চার হাজারের বেশি মানুষ। একজন লিখেছেন, ‘সুন্দর এবং চমৎকার লুক, গল্পও সেই ভয়ানক ছিল, সামনে এগিয়ে যান।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘সত্যি কথা বলতে অসাধারণ। নাটকের মধ্যে আমি এ রকম আগে কখনো দেখিনি।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কর ছ ন ন টকট

এছাড়াও পড়ুন:

‘কাম্বলিকে বলেছিলাম মেয়েদের কাছে যেয়ো না, সে বলেছিল আমি কিং’

ভারতের ক্রিকেটে বড় আক্ষেপের নাম বিনোদ কাম্বলি। কেউ কেউ তাঁকে শচীন টেন্ডুলকারের চেয়েও প্রতিভাবান মনে করতেন, শুরুটাও ছিল বেশ আশাজাগানিয়া। কিন্তু টেন্ডুলকার ক্রিকেট–বিশ্বে সর্বকালের সেরাদের একজন হয়ে উঠলেও কাম্বলিকে এখনকার ভারতীয় সমর্থকদের অনেকেই হয়তো চেনেন না।

প্রথম চার টেস্টে দুটি ডাবল সেঞ্চুরি এবং টেস্টে দ্রুততম ১০০০ রানে পৌঁছানো ব্যাটসম্যানদের একজন হয়ে ওঠা কাম্বলি কীভাবে ক্রিকেট-দুনিয়া থেকে ধীরে ধীরে মুছে গেলেন, এবার সেটির কিছুটা উঠে এসেছে যোগরাজ সিংয়ের কথায়। ভারতের এই সাবেক ক্রিকেটার বলেছেন, কাম্বলিকে অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন থেকে সরে আসতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু পরামর্শ পাত্তা না দিয়ে ঔদ্ধত্য দেখিয়ে কাম্বলি বলতেন, ‘আমি কিং।’

কাম্বলি ও টেন্ডুলকার দুজনের বেড়ে ওঠা মুম্বাইয়ের একই স্কুল থেকে। ১৯৮৮ সালে মুম্বাইয়ের আজাদ ময়দানে হ্যারিস শিল্ড টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে সেন্ট জেভিয়ার্সের বিরুদ্ধে সারদাশ্রম বিদ্যামন্দিরের হয়ে তাঁরা দুজন তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৬৬৪ রানের অপরাজিত জুটি গড়েছিলেন, যা সে সময় যেকোনো ধরনের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি ছিল।

বিনোদ কাম্বলি যখন মাঠ মাতাচ্ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নির্বাসিত, তবুও অপরাজিত
  • বেঁচে গেছেন এক যাত্রী, হাসপাতালে ভর্তি
  • বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ইউনূস-তারেক বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ
  • আহমেদাবাদের সেই মেডিকেল হোস্টেলের ৫ শিক্ষার্থী নিহত
  • মাতামুহুরী নদীর তীরে মিলল পর্যটকের লাশ, এখনো নিখোঁজ ২
  • মে মাসে ৫৯৭ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬১৪
  • এই ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায় এলো
  • রিয়াল-বার্সার ১২ রত্ন: যাঁদের কেড়ে নিতে লাগবে ১৩ হাজার কোটি টাকা
  • লন্ডনের রাস্তায় নামছে উবারের চালকবিহীন ট্যাক্সি
  • ‘কাম্বলিকে বলেছিলাম মেয়েদের কাছে যেয়ো না, সে বলেছিল আমি কিং’