এক দশকে ১৩ শিল্পী যেভাবে বদলে দিয়েছেন কে-পপের সংজ্ঞা জনপ্রিয়
Published: 12th, June 2025 GMT
২০১৫ সালে আত্মপ্রকাশ করে কে-পপ ব্যান্ড সেভেনটিন। দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম প্রভাবশালী এই কে-পপ ব্যান্ড আত্মপ্রকাশের এক দশক পার করেছে গত ২৬ মে। এক দশক পরও তারা সাফল্যের শীর্ষে।
কোরিয়ান পপ মূলত সংগীত, নাচ, ফ্যাশন, ভিজ্যুয়াল আর্ট ও প্রযুক্তির সংমিশ্রণ। এমন ইন্ডাস্ট্রিতে ‘ব্যতিক্রম’ হয়ে ওঠা খুব একটা সহজ নয়। তবে সেভেনটিন শুরু থেকেই পেয়েছে ‘ব্যতিক্রম’-এর তকমা। ইন্ডাস্ট্রিতে এক দশক কাটিয়ে দেওয়ার পরও তারা স্বমহিমায় উজ্জ্বল। তারা কখনো নিজেদের হারায়নি; বরং সময়ের সঙ্গে নিজেদের নতুনভাবে উপস্থাপন করেছে। কঠোর পরিশ্রম আর সৃষ্টিশীলতার জন্যই সম্ভব হয়েছে এ অর্জন।
যেখানে অনেক জনপ্রিয় ব্যান্ড নিরীক্ষা করতে হোঁচট খাচ্ছে, সেখানে সেভেনটিন ঠিকই নিজেদের খুঁজে নিয়েছে। দ্বিতীয় দশকে পা দিয়ে তারা কে-পপের নিয়মই শুধু নতুন করে লিখছে না; বরং নিজেদের কাজ, শিল্প, সততা আর বন্ধুত্বের এক অন্য গল্প তৈরি করছে।শুরুটা যেভাবে
প্লেডিস এন্টারটেইনমেন্ট এজেন্সির হাত ধরে শুরু হয় সেভেনটিনের যাত্রা। কে-পপ ইন্ডাস্ট্রির মূল চালিকা শক্তি এসব এজেন্সি। সম্ভাবনাময় শিল্পীদের নির্বাচন করে প্রশিক্ষণ দেয় তারা, তৈরি করে গ্রুপ; তারাই যথাযথ মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে শিল্পীদের ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়ে আসে।
সেভেনটিন ব্যান্ডের সদস্যরা। ছবি: প্লেডিস এন্টারটেইনমেন্ট.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইন ড স ট র স ভ নট ন এক দশক
এছাড়াও পড়ুন:
ড. ইউনূস ও তারেকের বৈঠক জাতির জন্য স্বস্তির বার্তা: ১২ দলীয় জোট
১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা বলেছেন, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক সব আশঙ্কার অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রের পথে উত্তরণের জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। আগামী রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে যে ফলপ্রসূ ঐকমত্য হয়েছে, তা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশের মানুষের জন্য এনেছে স্বস্তির বার্তা, আশার আলো। শুক্রবার যৌথ বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তারা।
নেতারা বলেন, সমগ্র বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির সংযোগ ঘটিয়ে এপ্রিল থেকে সরে এসে নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে নির্বাচন আয়োজনে ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
তারা বলেন, আজকের এই বৈঠক যেন শুধু কথার কথা না থাকে, প্রয়োজনীয় সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। আমরা বিশ্বাস করি, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের এই সৌহার্দ্য ও সহমতের মধ্য দিয়ে জয় হবে গণতন্ত্রের, বাংলাদেশের, জনগণের।
বিবৃতিতে সই করেন- ১২ দলীয় জোট প্রধান ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, এলডিপির চেয়ারম্যান ও জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম, জোটের সমন্বয়ক বজাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপার) স-সভাপতি রাশেদ প্রধান, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ফারুক রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রাকিব, ইসলামিক পার্টির মহাসচিব আবুল কাশেম, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দল (পিএনপি) চেয়ারম্যান ফিরোজ মো. লিটন ও নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি এম এ মান্নান।