দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল শান্ত। তার ব্যাটে দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে ২৮৫ রান তোলে সফরকারীরা। ২৯৫ রানের লিড নিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে। জবাব দিতে নেমে ২২ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৭ রান করেছে শ্রীলঙ্কা। গল টেস্টের বাকি আছে ১৫ ওভার।

ক্রিজে থাকা দিনেশ চান্ডিমাল ৫ রান করেছেন। তার সঙ্গী কামিন্দু মেন্ডিস। এর আগে পাথুম নিশাঙ্কা ২৪ রান করে ফিরেছেন। লাহিরু উদারা ৯ ও অ্যাঞ্জেল ম্যাথুস ৮ রান করে ফিরেছেন। 

গলে শান্তর ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি: গলে প্রথম ইনিংসে ২৭৯ বলে ১৪৮ রান করেছিলেন শান্ত। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৯৯ বলে ১২৫ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেছেন তিনি। টেস্টে অধিনায়ক হিসেবে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করা ১৬তম ক্রিকেটার শান্ত। 

মুশফিকের ফিফটি মিস: প্রথম ইনিংসে ১৬৩ রান করা মুশফিকুর রহিম দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রান করে আউট হয়েছেন। তার আউটের পরই সাজঘরে ফেরেন উইকেটরক্ষক লিটন দাস (৩) ও জাকের আলী (২)।   

বাংলাদেশের লিড: প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ ৪৮৫ রান তোলে। সেঞ্চুরি তুলে নেন দুই ব্যাটার মুশফিক ও শান্ত। লিটন দাস ৯০ রান করে আউট হন। জবাবে নামা শ্রীলঙ্কা পাথুম নিশাঙ্কা ও কামিন্দু মেন্ডিসের ব্যাটে লিডের আশা করছিল। কিন্তু নিশাঙ্কাকে ১৮৭ রানে ও কামিন্দুকে ৮৭ রানে আউট করে ১০ রানের লিড নেয় বাংলাদেশ। স্পিনার নাঈম হাসান ৫ উইকেট তুলে নেন। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: গল ট স ট র ন কর উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

মমতার সঙ্গে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ সোমবার

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আগামী সোমবার সাক্ষাৎ করবেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। কলকাতার বাংলাদেশ উপহাইকমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।  

সূত্র জানায়, রিয়াজ হামিদুল্লাহ কলকাতা পৌঁছেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রশাসনের সদরদপ্তর নবান্নে যাবেন। এ সময় হামিদুল্লাহ সিরাজগঞ্জে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুর নিয়ে প্রকৃত তথ্য তুলে ধরবেন। এছাড়া সীমান্ত সমস্যা নিয়েও কথা হতে পারে।

সম্প্রতি সিরাজগঞ্জে রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুর নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে কলকাতা। কলকাতাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ করে বিজেপি। এ ঘটনায় তদন্তের দাবিতে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চিঠি লিখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। বাংলাদেশের সঙ্গে কথা বলে যেন ঘটনায় প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। এর মধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসছেন নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লা।

দীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পাচ্ছেন।  সর্বশেষ ২০১৬ সালে তৎকালীন ঢাকার হাইকমিশনার মোয়াজ্জেম আলির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন মমতা।


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ