বাংলাদেশ: ২৪৭/১০ 

২২০ রানে দিন শুরু করে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিন ২৭ রান যোগ করে। তাইজুলের দৃড়তায় প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ ২৪৭ রান করে। তাইজুল ৩৩ রান করেন। এর  বৃষ্টি বিঘ্নিত প্রথম দিনে প্রথম ইনিংসে খেলা হয়েছে ৭১ ওভার। সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন সাদমান। এ ছাড়া মুশফিক ৩৫ লিটন দাস ৩৪ ও মিরাজ ৩১ রান করেন। থিতু হয়ে আউট হয়ে যাওয়ায় বড় সংগ্রহ করতে পারেনি বাংলাদেশ। আসিথা ৩ ও অভিষিক্ত সোনাল নেন সমান ৩টি করে উইকেট। 

ইবাদতের আউটে দ্বিতীয় দিনের শুরু

ইবাদতের আউটে বাংলাদেশের দিন শুরু। তাইজুলের চারে শুরুতেই দারুণ আভাস দিয়েছিল। কিন্তু সেই সুখ বেশি লম্বা হয়নি। আসিথার তোপে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন ইবাদত। ভাঙে ২৮ বলে ১৫ রানের জুটি।প্রায় দুই বছর খেলতে নামা ইবাদতের ব্যাট থেকে আসে ১৩ বলে ৮ রান।

দ্বিতীয় দিন মাঠে বাংলাদেশ 

কলম্বোয় দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিন মুখোমুখি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা।  তাইজুল ইসলাম-ইবাদত হোসেন দিন শুরু করেন। দুজনের চাওয়া বাংলাদেশের সংগ্রহ কিছুটা বাড়ানো। 

প্রথম দিনে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ২২০

প্রথম দিনে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ২২০ প্রথম দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ২২০। তাইজুল ৯ ইবাদত ৫ রানে অপরাজিত আছেন। বৃষ্টি বিঘ্নিত এই দিনে খেলা হয়েছে ৭১ ওভার। সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন সাদমান। এ ছাড়া মুশফিক ৩৫ লিটন দাস ৩৪ ও মিরাজ ৩১ রান করেন। থিতু হয়ে আউট হয়ে যাওয়ায় বড় সংগ্রহ করতে পারেনি বাংলাদেশ। অভিষিক্ত সোনাল দিনুশাসহ সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নেন আসিথা-বিশ্ব।

ঢাকা/রিয়াদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল দ শ র স গ রহ প রথম দ ন র ন কর ন ত ইজ ল উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

সেই এসআই গ্রেপ্তার, এবার পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে কেএমপি ঘেরাও

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দারের পদত্যাগের দাবিতে কেএমপি ঘেরাও করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা থেকে তারা কেএমপির সামনের সড়ক অবরোধ ও সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।

এদিকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পুলিশের এসআই সুকান্ত দাসকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) ও চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের একটি যৌথ দল চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। কেএমপি কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সুকান্তকে গ্রেপ্তারের পরও আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশ ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টা থেকে কেএমপি সদর দপ্তরের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। এবার তারা কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছেন। তবে এই দাবির সঙ্গে একমত না হওয়ায় একটি অংশ আন্দোলন থেকে ফিরে গেছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সদস্য সচিব সাজিদুল ইসলাম বাপ্পী বলেন, সুকান্তকে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়ার পর আমরা পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগের এক দফা দাবি জানিয়েছি। সেই দাবিতে বৃহস্পতিবারও কর্মসূচি চলছে।

তবে মহানগর কমিটির এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের দাবি ছিল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসআই সুকান্তকে গ্রেপ্তার করতে হবে। দাবি পূরণ হয়েছে, এখন নগরীর প্রধান সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনের যৌক্তিকতা নেই।

তিনি বলেন, সম্প্রতি পৃথক অভিযানে একটি রাজনৈতিক দলের ওয়ার্ড সভাপতি, ছাত্রদলের দুই নেতা এবং যুবদলের একটি ওয়ার্ডের সভাপতি অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেপ্তার হয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে দলটি পুলিশ কমিশনারের ওপর ক্ষিপ্ত। সুকান্ত গ্রেপ্তারের পরের আন্দোলন তাদের প্ররোচনা রয়েছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার।

সম্পর্কিত নিবন্ধ