মুখোমুখি দাঁড়িয়ে স্মৃতি ও সময় অথবা ফেলে আসা প্রেম ও বিষাদের সামনে মহাকালের নায়ক, নাকি গুরু বনাম শিষ্য—কী হবে এ ম্যাচের পূর্বকথার শিরোনাম!

ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় আজ মুখোমুখি পিএসজি আর ইন্টার মায়ামি। লিওনেল মেসির সাবেক বনাম বর্তমান ক্লাবের মুখোমুখি লড়াই—ম্যাচটির সবচেয়ে বড় ট্যাগলাইন হতে পারে এটি। কিন্তু এ ম্যাচের প্রিভিউ লিখতে গিয়ে যে কেউই হয়তো আবিষ্কার করবেন, লড়াইটির পরতে পরতে লুকিয়ে আছে কথকতা! প্রেম ও বিষাদময় তেতো বিচ্ছেদের গল্প তো আছেই, আছে সাবেক গুরুর মুখোমুখি হতে যাওয়ার কাহিনি। এখানে একসময়ের সতীর্থ বা বন্ধু অবতীর্ণ হবে একে অপরের তুমুল ‘শত্রু’রূপে!

মায়ামি-পিএসজি ম্যাচ ঘিরে এসব ট্যাগলাইন আসছে মূলত লিওনেল মেসির কারণে। মেসির লম্বা আর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের এক বাঁকে দুটি মৌসুম কেটেছে প্যারিসে, পিএসজির জার্সিতে। খুব আগের কথা তা নয়। ২০২১ সালে মুক্ত খেলোয়াড় হিসেবে বার্সেলোনার চিরন্তন নাম পাড়ি জমান প্যারিসের ক্লাবটিতে। প্যারিসে মেসির শুরুর দিনগুলোয় তাঁর প্রতি কী প্রেম আর ভালোবাসাই না ছিল পিএসজি সমর্থকদের। সেখানে তাঁর নামে তোলা হতো স্লোগান। কিন্তু মেসিকে ঘিরে পিএসজির যে স্বপ্ন ছিল, চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের সেই স্বপ্ন পূর্ণতা না পাওয়ায়, সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার হয়ে গেলেন ‘খলনায়ক’। তাঁকে দুয়ো দিতেও দ্বিধা করেনি পার্ক দো প্রিন্সেসের দর্শক!

প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছে পিএসজি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প এসজ

এছাড়াও পড়ুন:

মাউশির ৪ পদে চূড়ান্ত ফল প্রকাশের দাবি চাকরিপ্রার্থীদের

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) প্রদর্শক, গবেষণা সহকারী (কলেজ), ল্যাবরেটরি সহকারী ও সহকারী গ্রন্থাগারিক কাম ক্যাটালগার পদের চূড়ান্ত ফলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন চাকরিপ্রার্থীরা। রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।

বক্তারা বলেন, ২০২০ সালের ২২ অক্টোবর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের অধীনে ২৮টি পদে ৪ হাজার ৩২ জনের একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিভিন্ন পদে ৩ হাজার ৪২২ জনের চূড়ান্ত নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। কিন্তু একই সার্কুলার ও একই স্বারক নম্বরের প্রদর্শক, গবেষণা সহকারী, সহকারী গ্রন্থাগারিক কাম ক্যাটালগার, ল্যাবরেটরি সহকারী পদে ৬১০ জনের চূড়ান্ত ফল এখনও আলোর মুখ দেখেনি। তাছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দ্রুত শূন্যপদ পূরণের নির্দেশনা দিলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সে নির্দেশনা পালন করছে না।

তারা বলেন, লিখিত পরীক্ষায় দুর্নীতি, ডিভাইস কেলেঙ্কারি কিংবা প্রশ্ন ফাঁসের কোনও ঘটনা ঘটেনি। তবুও কর্তৃপক্ষ কোন উদ্দেশ্যে ফল প্রকাশে বিলম্ব করছে, সেটি বোধগম্য নয়।

সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন মাইন উদ্দিন, লিটন বিশ্বাস, শারমিন আক্তার, এরশাদ হোসেন, মো. ইব্রাহিম, জোবায়ের আহমদ প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ