রূপগঞ্জে যুব সমাজের নামে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ
Published: 14th, August 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় যুব সমাজের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও থানায় মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন এলাকাবাসী।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার তারাব পৌরসভার মৈকুলি এলাকায় এ প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল করেন এলাকাবাসী।
এ সময় বক্তারা বলেন, আমরা এলাকায় মদকের বিরুদ্ধে এ সমাজে কাজ করায় ও মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় আমাদের নিয়ে মাদকবিক্রেতা ও মাদকের সেল্টারদাতারা মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন ও উদ্দেশ্য প্রণীতভাবে থানায় অভিযোগ করেন। আমরা এর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বক্তারা আরো বলেন, খিদিরপুর বড়বিডা সোনারগাঁও ও রূপগঞ্জের শেষ সীমানা হওয়ায় এখানে প্রতিদিন মাদকের রমরমা ব্যবসা চলে। এর প্রতিবাদ করায় মাদক ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেট সোনারগাঁও থানায় মিথ্যা অভিযোগ করে পুনরায় মাদক ব্যবসা চালাতে অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এ অপচেষ্টা করে লাভ নেই।
এলাকায় মাদক ব্যবসা চিরতরে বন্ধ করায় আমরা ঐক্যবদ্ধ। যত বাধা বিপত্তি আসুক আমরা মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলে যাব।
এ সময়ে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন খিদিরপুর বড়বিরা নয়াপাড়া ও মৈকুলি সহ আশপাশের গ্রামবাসী ও যুবসমাজ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ব যবস
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ