বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক পদে দায়িত্ব গ্রহণের পর কোনো বিভাগ নির্দিষ্ট করা ছিল না করপোরেট ব্যক্তিত্ব ও নারী ক্রীড়া সংগঠক রুবাবা দৌলার জন্য। গত ৩ নভেম্বর তাকে নিয়োগ দেয় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। ১৫ দিন পর তাকে বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান করা হয়েছে। 

এর আগে বিসিবির নারী বিভাগের দায়িত্ব পালন করছিলেন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার ও নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাক। রাজ্জাককে এখন এ বিভাগের ভাইস চেয়ারম‌্যান করা হয়েছে।

আরো পড়ুন:

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের কাছে বিসিবি সভাপতির দুঃখ প্রকাশ

সাংবাদিকদের কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন আমিনুল

কঠিন সময়ে নারী বিভাগের দায়িত্ব পেলেন রুবাবা দৌলা। যৌন নিপীড়ন, দল নির্বাচনে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগসহ নানা জটিলতা সময় পার করছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। এমন সময়ে রুবাবা দৌলাকে প্রধান করা হলো নারী বিভাগের।

আব্দুর রাজ্জাককে বিসিবির হাই পারফরম‌্যান্স বিভাগের চেয়ারম‌্যান করা হয়েছে। সেই বিভাগের চেয়ারম‌্যানের দায়িত্ব পালন করা খালেদ মাসুদকে পাঠানো হয়েছে বিসিবির গ্রাউন্ডস বিভাগে।

আমিনুল ইসলাম বুলবুল গ্রাউন্ডস বিভাগ নিজের কাছে রেখেছিলেন। নিজের কাঁধের থেকে কিছুটা দায়িত্ব কমিয়েছেন বিসিবির সভাপতি আমিনুল। 

ঢাকা/ইয়াসিন/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হলো ১৭০ জনকে

লিবিয়া থেকে অনিয়মিত ১৭০ বাংলাদেশিকে আজ মঙ্গলবার ফিরিয়ে আনা হয়েছে। সকাল ৬টা ১০ মিনিটে বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে তাঁরা ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে লিবিয়া সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাঁদের ফিরিয়ে আনা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা তাঁদের বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফিরিয়ে আনা বাংলাদেশিদের বেশির ভাগই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানব পাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন বলে জানা যায়। তাঁদের অনেকে লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তাঁদের দুর্বিষহ অভিজ্ঞতা সম্ভাব্য সবার সঙ্গে বিনিময় করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুরোধ জানায়। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে তাঁদের প্রত্যেককে পথখরচা, কিছু খাদ্যসামগ্রী এবং প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, লিবিয়ার বিভিন্ন আটক কেন্দ্রে থাকা বাংলাদেশিদের নিরাপদে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ