Prothomalo:
2025-11-17@11:18:01 GMT

নদীর তীর থেকে গ্রেনেড উদ্ধার

Published: 27th, September 2025 GMT

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার বালুচর গ্রামের ধনাগোদা নদীর তীর থেকে একটি পুরোনো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে গ্রেনেডটি উদ্ধার করেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, আজ দুপুরে উপজেলার ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের বালুচর গ্রামে ধনাগোদা নদীর তীরে কয়েকটি শিশু খেলার সময় পুরোনো গ্রেনেডটি দেখতে পায়। খেলনা মনে করে সেটি নিয়ে তারা খেলছিল। স্থানীয় কয়েকজন সেই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেনেডটি দেখতে পেয়ে জাতীয় জরুরি সেবা (৯৯৯) নম্বরে ফোন করেন। গ্রেনেড পাওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয়রা সেখানে ভিড় জমান। খবর পেয়ে মতলব উত্তর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কয়েকজন সদস্য সেখানে যান। তাঁরা গ্রেনেডটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যান।

মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.

রবিউল হক বলেন, উদ্ধার করা গ্রেনেডটি পুরোনো। এটি থানায় রাখা হয়েছে। গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করতে সেনাবাহিনীর বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ দলকে খবর পাঠানো হয়েছে। তাঁরা এলে এটি নিষ্ক্রিয় করা হবে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র ন ডট

এছাড়াও পড়ুন:

বাবার ইচ্ছা পূরণে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করতে গেলেন প্রবাসী তরুণ

চাঁদপুরের সৌদিপ্রবাসী মেহেদী হাসানের (২৫) বাবার ইচ্ছা ছিল ছেলেকে হেলিকপ্টারে চড়িয়ে বিয়ে করাতে নিয়ে যাবেন। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করলেন তিনি।

আজ শুক্রবার বিকেলে স্বজনদের নিয়ে ভাড়া করা হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করতে কনের বাড়িতে যান মেহেদী হাসান। বিয়ের পর নববধূকে হেলিকপ্টারে নিয়ে ফিরে আসেন নিজ বাড়িতে। এ ঘটনায় উচ্ছ্বসিত এলাকাবাসী।

মেহেদী হাসান মতলব উত্তর উপজেলার এমএম কান্দি গ্রামের আবদুল বারেক দেওয়ানের ছেলে। মেহেদীর নববধূর নাম আবিদা সুলতানা। তিনি একই উপজেলার রুহিতারপাড় গ্রামের মো. আল আমিনের মেয়ে। আজ শুক্রবার বিকেল চারটায় কনের বাড়িতে বিয়ে সম্পন্ন হয়।

পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কয়েক বছর আগে মেহেদী হাসান সৌদি আরবে যান। বিয়ে করার জন্য কিছুদিন আগে বাড়ি ফেরেন। কনে দেখা ও বিয়ের তারিখ ঠিক হয়। আজ শুক্রবার রুহিতারপাড় গ্রামের একটি মাঠে বরপক্ষকে নিয়ে হেলিকপ্টারটি নামলে স্থানীয় লোকজন সেখানে ভিড় করেন। হেলিকপ্টার থেকে নেমে স্বজনদের নিয়ে মেহেদী হাসান হেঁটে কনের বাড়িতে যান। বিয়ের পর নববধূকে নিয়ে হেলিকপ্টারটি তাঁর গ্রামে পৌঁছালে ভিড় করেন এলাকাবাসী।

মেহেদী হাসান বলেন, তাঁর বাবার এই ইচ্ছা পূরণ করতে পেরে তিনি ও তাঁর পরিবার খুবই আনন্দিত। সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন তিনি।

মেহেদী হাসানের বাবা আবদুল বারেক দেওয়ান বলেন, ইচ্ছা ছিল ছেলে বড় ও প্রতিষ্ঠিত হলে হেলিকপ্টারে চড়িয়ে তাকে বিয়ে করাবেন। আজ তাঁর সে ইচ্ছা পূরণ হলো। এতে তিনি খুবই আনন্দিত।

মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল হক বলেন, ঘটনা জানার পর হেলিপ্যাড এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আন্দোলনে গিয়ে ‘অসুস্থ হয়ে’ মারা যাওয়া শিক্ষকের স্মরণে কালোব্যাজ ধারণ
  • মেঘনা-ধনাগোদা বেড়িবাঁধ সড়ক যেন মরণফাঁদ
  • শিক্ষক সমাবেশে সাউন্ড গ্রেনেডে আহত শিক্ষকের ঢাকায় মৃত্যু
  • ঢাকায় সমাবেশে আহত সেই শিক্ষিকা মারা গেছেন
  • বাবার ইচ্ছা পূরণে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করতে গেলেন প্রবাসী তরুণ