মো. রুবেল নিশ্চিতভাবেই এই দিনটির কথা মনে রাখবেন। ডানহাতি অফস্পিনার নতুন বলে এক স্পেলে রাজশাহীর ব্যাটসম্যানদের ভড়কে দেবেন তা হয়তো নিজেও ভাবেনি৷ সিলেটে জাতীয় ক্রিকেট লিগের ম্যাচে এমনটাই হলো।

আগে ব্যাটিং করে চট্টগ্রাম বিভাগ ৬ উইকেটে ১৫৫ রান তোলে। মো. রুবেলের ভেলকিতে রাজশাহী ১২৫ রানের বেশি করতে পারেনি। ৩০ রানের দারুণ জয় পায় চট্টগ্রাম। 

আরো পড়ুন:

আলাউদ্দিনের ফাইফার, অনিকের ছোট্ট ক্যামিও

এনসিএল টি-টোয়েন্টি: শান্ত-সোহানের ঝড়ে রাজশাহীর জয়

জয়ের নায়ক রুবেল ৪ ওভারে ২৪ রানে ৩ উইকেট নেন। যেখানে ১২ বলই ছিল ডট৷ বাউন্ডারি হজম করেছেন মাত্র ২টি। তার শুরুর আক্রমণের পর চট্টগ্রামের বাকি বোলাররা ধারাবাহিকতা ধরে রাখেন। হাসান মাহমুদ, নাঈম হাসান ও মেহেদী হাসান রানা ১টি করে উইকেট নেন। কোন উইকেট না পেলেও হাসান মুরাদ ৪ ওভারে দেন মাত্র ১৫ রান। 

রানের চাকায় লাগাম টেনে রাখায় রাজশাহীর ব্যাটসম্যানরা ভালো কিছু করতে পারেননি। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন প্রীতম কুমার। ২১ রানের দুইটি ইনিংস আসে অধিনায়ক শান্ত ও তিনে নামা সাব্বির হোসেনের ব্যাট থেকে। আগের ম্যাচে নব্বইয়ের ঘরে আউট হওয়া হাবিবুর রহমান সোহান আজ ৮ রানে থেমে যান।

আগের ম্যাচে মাহমুদুল হাসান জয় ও শাহাদাত হোসেন দিপু ব্যাট হাতে ঝড় তুলেছিলেন। আজ দিপু রান পেলেও জয় ছিলেন বিবর্ণ। ৬ রানে থেমে যায় তার ইনিংস। দিপুর ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান। সমান ৪৫ রান করেন মমিনুল হকও। 

মূলত এই দুই ব্যাটসম্যানের ব্যাটে ভর করেই চট্টগ্রাম ১৫৫ রানের পুঁজি পায়। এছাড়া ইরফান শুক্কুর ১৬ ও নাঈম হাসান ১৩ রান করেন। রান আউটে বাধা দেওয়ায় অবসট্রাক্টিং দ্যা ফিল্ড আউট হন শুক্কুর। 


বোলিংয়ে মেহেরব হাসান ও আসাদুজ্জামান পায়েল ২টি করে উইকেট নেন। 

রাজশাহী তিন ম্যাচে এটি দ্বিতীয় হার। চট্টগ্রামের তিন ম্যাচে দ্বিতীয় জয়। এক ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ভাগাভাগি হয়েছে।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উইক ট ন

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ