Risingbd:
2025-10-03@01:19:20 GMT

আইচ ঝড়ে জয়ে ফিরলো ঢাকা মেট্রো 

Published: 30th, September 2025 GMT

আইচ ঝড়ে জয়ে ফিরলো ঢাকা মেট্রো 

ইনিংসের শেষ বল। ইবাদত হোসেনের লেন্থ বল স্কুপ করে সীমানায় পাঠালেন আইচ মোল্লা। হাওয়ায় ভেসে বল গেল মাঠের বাইরে। ওই ছক্কায় ঢাকা মেট্রোর এই ব্যাটসম্যান পেয়ে গেলেন ফিফটির স্বাদ। 

আত্মবিশ্বাসী ১৬১ রানের পুঁজি পায় ঢাকা। জাতীয় ক্রিকেট লিগের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে সিলেট বিভাগ ওই রান তাড়া করতে পারলো না। ৯ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ১৩৮ রান। ২৩ রানের জয় পায় ঢাকা মেট্রো। 

ম্যাচ সেরা নির্বাচিত হওয়া আইচ ঝড় তোলেন চারে ব্যাটিংয়ে নেমে। ৩৩ বলে ৫৩ রান করেন ৬টি চার ও ২টি ছক্কায়। তাকে সঙ্গ দেন সাদমান ইসলাম। ৩২ বলে ৪৯ রান করেন ৪টি চার ও ২টি ছক্কায়। তৃতীয় উইকেটে আইচ ও সাদমান ৯৬ রানের জুটি গড়েন। এর আগে ঢাকা মেট্রোর ওপেনার নাঈম শেখ ৩২ বলে করেন ৩৬ রান। ৪টি চার ও ১টি ছক্কা ছিল তার ইনিংসে। মাহফিজুল ইসলাম রবিন ২৩ বলে ১৮ রানের বেশি করতে পারেনি। 

সিলেটের হয়ে বল হাতে ১টি করে উইকেট নেন গালি, ইবাদত এবং নাবিল।

লক্ষ্য তাড়ায় সিলেটের টপ অর্ডারের প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যান রান পেলেও কেউ ইনিংস বড় করতে পারেননি। থিতু হওয়ার পর উইকেট বিলিয়ে আসেন সবাই। দিশান ১৬, অধিনায়ক জাকির ১৯, খালিদ হাসান ২৪, অমিত হাসান ২৪ ও গালিব ২৩ রানে আউট হন। 

পরের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে কেবল রাজাই চেষ্টা করেছিলেন। ১১ বলে ১টি করে চার ও ছক্কায় ১৭ রান করেন তিনি।  তার ফেরার পর সিলেটের জয়ের সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়।

ঢাকা মেট্রোর সেরা বোলার শহিদুল ইসলাম। ২৪ রানে ৩ উইকেট নেন ডানহাতি পেসার। ২টি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি ও মারুফ মৃধা। ১টি করে উইকেট পেয়েছেন রাকিবুল ও আইচ।

৪ ম্যাচে ঢাকা মেট্রোর এটি দ্বিতীয় জয়। সিলেটের সমান ম্যাচে দ্বিতীয় পরাজয়।

ঢাকা/ইয়াসিন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ