বিশ্ব দৃষ্টি দিবসে ময়মনসিংহে আয়োজন করা হয়েছে এক ভিন্নধর্মী এক মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা। আজ বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফুটতেই নগরীর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন পার্কে জমতে থাকে অংশগ্রহণকারীদের ভিড়। পরে শুরু হয় আনুষ্ঠানিকতা। এতে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে অংশ নেয় বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও তরুণ-তরুণীরা।

‘চোখের যত্ন সবার জন্য, সর্বত্র’—এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ডা.

কে জামান বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতাল। পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ এই দৌড় শুরু হয় জয়নুল উদ্যান থেকে। শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রতিযোগীরা আবার ফিরে আসে সূচনাস্থলে।

আয়োজকেরা জানান, মিনি ম্যারাথনটিতে ৮৫৭ জন ছেলে, ২৪৭ জন মেয়ে এবং ১০৪ জন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর-কিশোরী অংশ নেয়। বিশ্ব দৃষ্টি দিবস উপলক্ষে চক্ষুস্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ও দৃষ্টিশক্তির যত্ন নেওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরতেই এই আয়োজন। এটি শুধু একটি প্রতিযোগিতা নয়, এটি আলোকিত ভবিষ্যতের পথে এক প্রতিশ্রুতিশীল দৌড়। আয়োজনে বিনা মূল্যে চোখের পরীক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থাও ছিল।

ডা. কে জামান বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন জানান, চোখের যত্নে অবহেলা করলে সামান্য সমস্যা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। এ আয়োজনের লক্ষ্যই হচ্ছে, মানুষকে বিষয়টি বোঝানো।

প্রতিষ্ঠানটির সমন্বয়কারী শরীফুজ্জামান পরাগ বলেন, ‘প্রতিবছরই দৃষ্টি দিবসে এমন আয়োজন করে থাকি। সেই ধারাবাহিকতায় এবারও এই আয়োজন। এবার বিশেষত্ব হচ্ছে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর–কিশোরীরাও অংশ নিয়েছে এতে।’

ম্যারাথন শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাঁচটি ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে মেডেল ও ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে সনদ বিতরণ করা হয়।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র যত ন

এছাড়াও পড়ুন:

চোখের যত্নের গুরুত্ব বোঝাতে ম্যারাথনে অংশ নিল বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর-কিশোরীরাও

বিশ্ব দৃষ্টি দিবসে ময়মনসিংহে আয়োজন করা হয়েছে এক ভিন্নধর্মী এক মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা। আজ বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফুটতেই নগরীর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন পার্কে জমতে থাকে অংশগ্রহণকারীদের ভিড়। পরে শুরু হয় আনুষ্ঠানিকতা। এতে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে অংশ নেয় বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও তরুণ-তরুণীরা।

‘চোখের যত্ন সবার জন্য, সর্বত্র’—এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ডা. কে জামান বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতাল। পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ এই দৌড় শুরু হয় জয়নুল উদ্যান থেকে। শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রতিযোগীরা আবার ফিরে আসে সূচনাস্থলে।

আয়োজকেরা জানান, মিনি ম্যারাথনটিতে ৮৫৭ জন ছেলে, ২৪৭ জন মেয়ে এবং ১০৪ জন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর-কিশোরী অংশ নেয়। বিশ্ব দৃষ্টি দিবস উপলক্ষে চক্ষুস্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ও দৃষ্টিশক্তির যত্ন নেওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরতেই এই আয়োজন। এটি শুধু একটি প্রতিযোগিতা নয়, এটি আলোকিত ভবিষ্যতের পথে এক প্রতিশ্রুতিশীল দৌড়। আয়োজনে বিনা মূল্যে চোখের পরীক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থাও ছিল।

ডা. কে জামান বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন জানান, চোখের যত্নে অবহেলা করলে সামান্য সমস্যা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। এ আয়োজনের লক্ষ্যই হচ্ছে, মানুষকে বিষয়টি বোঝানো।

প্রতিষ্ঠানটির সমন্বয়কারী শরীফুজ্জামান পরাগ বলেন, ‘প্রতিবছরই দৃষ্টি দিবসে এমন আয়োজন করে থাকি। সেই ধারাবাহিকতায় এবারও এই আয়োজন। এবার বিশেষত্ব হচ্ছে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোর–কিশোরীরাও অংশ নিয়েছে এতে।’

ম্যারাথন শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাঁচটি ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে মেডেল ও ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে সনদ বিতরণ করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ