অভিষেক ছবি ‘দঙ্গল’-এর মাধ্যমে প্রথম দর্শকের নজরে আসেন অভিনেত্রী সানিয়া মালহোত্রা। এরপর তাঁকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। নিজের পরিশ্রম ও প্রতিভায় বলিউডে তৈরি করে নিয়েছেন আলাদা অবস্থান। একের পর এক ভিন্নধর্মী চরিত্রে অভিনয় করে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে তাঁর নতুন ছবি ‘সানি সংস্কারি কি তুলসী কুমারী’। ছবির প্রচারণার ফাঁকে এক সাক্ষাৎকারে নিজের ফিল্মি যাত্রা নিয়ে কথা বলেছেন সানিয়া।

চরিত্রেই সাফল্যের স্বাদ
সানিয়ার অভিনয়জীবন নানা রঙে ভরপুর। ‘পটাকা’, ‘বাধাই হো’, ‘পাগলেট’, ‘মীনাক্ষী সুন্দরেশ্বর’, ‘শ্যাম বাহাদুর’, ‘কাঠাল’—প্রতিটি ছবিতেই উপহার দিয়েছেন নতুন একেকটা চরিত্র। ভিডিও সাক্ষাৎকারে সানিয়া বলেন, ‘আমার অভিনীত প্রতিটি প্রকল্প আমাকে গড়েছে, সমৃদ্ধ করেছে। প্রতিটি চরিত্র আমাকে একজন অভিনেত্রী হিসেবে নতুন করে চিনিয়েছে। আমার আজকের অবস্থানের পেছনে এই সব চরিত্রের বড় ভূমিকা আছে।’

সানিয়া মালহোত্রা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চর ত র

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে পচাদিঘীতে মিলল মরদেহ

বাগেরহাটের পচাদিঘী থেকে সুমন্ত বিশ্বাস (৪৫) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকালে তার মরদেহ উদ্ধার হয়।

মারা যাওয়া সুমন্ত জেলার চিতলমারি উপজেলার বাবুগঞ্জ গ্রামের মৃত সতীশচন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন। সুমন্ত বাগেরহাট পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের এলজিইডির মোড় এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন। 

আরো পড়ুন:

বরিশালে আ.লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার, স্বজনদের দাবি হত্যা

নাটোরে হোটেল থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

বাগেরহাট সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মাহমুদ উল হাসান জানান, বাগরহাট সদরের বাদেকারাপাড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের বাড়িতে রাজমিস্ত্রির কাজ করছিলেন সুমন্ত। সোমবার দুপুরে খাবার খেত বের হয়ে আর ফিরেননি তিনি। অনেক খোঁজাখুঁজি করা হলেও তার সন্ধান পাননি এলাকাবাসী। আজ সকালে পচাদিঘীতে মরাদেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে বাগেরহাট জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। 

তিনি জানান, সুমন্তের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের পর তার মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।

ঢাকা/শহিদুল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ