আসন্ন সংসদ নির্বাচনে পাবনার ঈশ্বরদীতে জামায়াতের প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডলের প্রচারে হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে কড়া বার্তা দিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় আমির ডা. শফিকুর রহমান।

২৭ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে নিজের ফেরিফায়েড ফুসবুক অ্যাকাউন্টে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান লিখেছেন, “পাবনার ইশ্বরদীতে আজ যা ঘটে গেল, তা হঠাৎ করে হয়নি।

আরো পড়ুন:

আজকের মধ্যে প্রবাসী ভোটারদের আবেদন তদন্ত শেষ করার নির্দেশ ইসির

‘দেশে মোট ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪’

“বিএনপির দলীয় প্রার্থীর অসহিষ্ণু, অগণতান্ত্রিক ও উস্কানিমূলক বক্তব্য এবং কর্মকাণ্ড বারবার প্রমাণ করছে— এটি ব্যালটের যুদ্ধ নয়; বরং বুলেট দিয়ে তিনি তার সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চান,” লিখেছেন তিনি।

প্রশাসন যে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলে আসছে, জনগণ দেখতে চায় প্রশাসন কী করে- এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করে ডা.

শফিকুর রহমান লিখেছেন, “তবে সকল সন্ত্রাসীর ব্যাপারে আমাদের বার্তা হলো— জামায়াত কোনো সন্ত্রাসের কাছে মাথা নত করবে না।”

তিনি বলেছেন, “জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে লড়াই আমাদের আরো জোরদার হবে।”

“সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। ইনশাআল্লাহ আমরা থামব না,” যোগ করেন জামায়াত আমির।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে ঈশ্বরদীর সাহাপুর ইউনিয়নের চর গড়াগড়ি এলাকায় জামায়াতের প্রার্থী অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডলের প্রচারে হামলা হয়।আহতরা জামায়াতের নেতাকর্মী। তাদের ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. স. ম আব্দুন নুর বলেন, ‘‘আপনারা (সাংবাদিক) স্পটে আসেন, আমরা স্পটে আছি। স্পটে ছাড়া কিছুই বলা যাবে না। বক্তব্য নিতে হলে আরো দুই ঘণ্টা পর নিতে হবে।’’  

জামায়াতের নেতাকর্মীরা রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, ঈশ্বরদী উপজেলার চড় গড়গড়ি এলাকায় দুই দিন আগে স্থানীয় জামায়াতের কর্মীদের মারধর করে স্থানীয় বিএনপির কর্মী মক্কেল মৃধা ও তার লোকজন। সেই ঘটনার পর বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) ওই এলাকায় প্রচার চালাতে যান পাবনা-৪ আসনের জামায়াতের প্রার্থী অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল ও তার সমর্থকরা। তারা চর গড়গড়ি আলহাজ্ব মোড়ে পৌঁছালে মক্কেল মৃধার ছেলের নেতৃত্বে তাদের ওপর হামলা করা হয়।

অভিযোগে তারা আরো বলেছেন, জামায়াতের নেতাকর্মীরা ফেরার পথে মৃধাপাড়ায় আবারো হামলা চালায় মক্কেল মৃধার লোকজন। আবু তালেব মন্ডলের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। তাকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। তিনি সামান্য আহত হন। জামায়াতের অনেক নেতাকর্মী আহত হন। তাদের বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।

অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল বলেন, ‘‘আমাদের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচির আওতায় আজকে সেখানে গিয়েছিলাম কিন্তু হাবিবুর রহমান হাবিবের সমর্থক বিএনপির সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। আমার গাড়িসহ আমাদের শতাধিক মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। অন্তত ৬০-৭০ জন আহত হয়েছেন।’’

এ বিষয়ে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পাবনা-৪ আসনের বিএনপির প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিবের মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রাসেল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ সন ত র স র ন ত কর ম ব এনপ র র রহম ন আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

চার আসনই পুনরুদ্ধার চায় বিএনপি, নতুন মুখ নিয়ে মাঠে জামায়াত

লক্ষ্মীপুর বিএনপি–প্রভাবিত এলাকা হিসেবে পরিচিত। দলটি ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে জেলার চারটি আসনেই জিতেছিল। ২০১৪ সালে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো নির্বাচন বর্জন করে। একতরফা ওই নির্বাচনে সব আসন আওয়ামী লীগের দখলে চলে যায়। এবার সেটা ফিরে পেতে তৎপর বিএনপি।

চারটি আসনের মধ্যে দুটিতে ইতিমধ্যে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। একটিতে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, অন্যটিতে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া। বাকি দুই আসন জোটসঙ্গীদের জন্য রাখা হয়েছে বলে আলোচনা রয়েছে। এই ব্যাপারে শিগগির সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে বিএনপির কেন্দ্রীয় সূত্র থেকে জানা গেছে।

অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী আগেই সব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। এ জেলা থেকে সংসদ নির্বাচনে আগে কখনো জামায়াত জেতেনি। জামায়াতের প্রার্থীরা সবাই নতুন মুখ। তাঁরা কয়েক মাস ধরেই এলাকায় প্রচার চালাচ্ছেন।

তবে এ জেলা থেকে জামায়াতের কেউ কখনো সংসদ সদস্য হননি। ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর নেতা মাস্টার শফিক উল্লাহ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন নোয়াখালী-১২ আসন (বর্তমান লক্ষ্মীপুর-৩) থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে তিনি ১৯৯১ সালের নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করলেও জিততে পারেননি।

লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ)

এ আসনে বিএনপি এখনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি। ২০১৮ সালে এ আসনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন বিএনপির জোটসঙ্গী বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম। তিনি এবারও এ আসন থেকে মনোনয়ন চান। তিনি আরও আগে থেকেই নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় রয়েছেন।

শাহাদাত হোসেন সেলিম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন বিএনপি ও জোটের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মাঠে আছি। রামগঞ্জের মানুষ আমাকে চেনে, জানে, আমি তাদের জন্য কাজ করেছি। তাই এবারও আশা করছি, বিএনপি জোট আমাকে মনোনয়ন দেবে।’

তবে এ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে রয়েছেন দলটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনুর রশিদ, রামগঞ্জ উপজেলার বর্তমান সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন, সাবেক সভাপতি শাহাব উদ্দিন, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জিয়াউল হকের ছেলে মাশফিকুল হক ও যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসভাপতি মো. ইমাম হোসেন।

তবে বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম গত রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘লক্ষ্মীপুর–১ আসনে শাহাদাত হোসেন সেলিম ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবেন। এটি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমাকে নিশ্চিত করেছেন।’

এ আসন থেকে জামায়াতের মনোনয়ন পেয়েছেন দলের রামগঞ্জ উপজেলা আমির নাজমুল হাসান পাটওয়ারী। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘রামগঞ্জের মানুষ পরিবর্তন চায়, শান্তি ও সুশাসন চায়। আমি তৃণমূলের কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সেই লক্ষ্যে কাজ করছি।’

আবার এ আসনে অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম প্রার্থী হতে পারেন, এমন আলোচনা অনেক দিন ধরে রয়েছে। তাঁর ভাই ও এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলমও এলাকায় সক্রিয় রয়েছেন।

মাহবুব আলম প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর ভাই মাহফুজ আলম যদি সরকার থেকে পদত্যাগ করেন, তাহলে তাঁর নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে। তা না হলে মাহবুব আলম নিজে এনসিপি থেকে নির্বাচন করতে চান। এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর ও সদরের আংশিক)

লক্ষ্মীপুর-২ আসনে দলীয় কোন্দল এড়াতে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে নির্বাচন করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এবার এখানে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন আবুল খায়ের ভূঁইয়া। তিনি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।

আবুল খায়ের ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই আসন বিএনপির ঘাঁটি। তৃণমূলের ঐক্য ও জনগণের সমর্থন থাকলে আমরা অবশ্যই জয়ী হব।’

এখানে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী দলটির জেলা আমির এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া। নির্বাচন সামনে রেখে তিনি ও দলের নেতা-কর্মীরা সাংগঠনিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড বাড়িয়েছেন।

রুহুল আমিন ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ আসনে এবার বিএনপির জন্য বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে জামায়াতে ইসলামী।’

লক্ষ্মীপুর-৩ (সদরের একাংশ)

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি এই আসনে দলীয় প্রার্থী। চারটি আসনের মধ্যে এটিতেই বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থান সবচেয়ে শক্তিশালী বলে মনে করা হয়। ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এর আগেও দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি প্রথম আলোকে বলেন, ‘লক্ষ্মীপুর আমার জন্মভূমি, আমার রাজনীতির মাটি। জনগণের ভোটেই আমি দুবার সংসদ সদস্য হয়েছি, এবারও বিশ্বাস করি, মানুষ আবার বিএনপিকে বিজয়ী করবে।’

এখানে জামায়াতে ইসলামীর মনোনয়ন পেয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি রেজাউল করিম। তিনি ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি।

রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, ‘লক্ষ্মীপুরের জনগণ পরিবর্তন চায়। একটি সৎ, ন্যায়ভিত্তিক ও কল্যাণমুখী সমাজ চায়। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা মাঠে নেমেছি।’

এ আসনে গণ অধিকার পরিষদের লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটির সভাপতি নুর মোহাম্মদ সক্রিয় রয়েছেন।

লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর)

বিএনপি এ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করেনি। আসনটি বিএনপির জোটসঙ্গী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলকে (জেএসডি) ছাড়া হতে পারে, এমন গুঞ্জন রয়েছে।

দলটির প্রধান আ স ম আবদুর রব এই আসন থেকে সর্বশেষ ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য হন। এরপর ২০০১ ও ২০০৮ সালে নির্বাচিত হন বিএনপির সহশিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক এ বি এম আশরাফ উদ্দিন নিজান। তিনি এবারও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী।

অপর দিকে আ স ম রবের স্ত্রী তানিয়া রব এবার জেএসডি থেকে বিএনপি জোটের প্রার্থী হতে চান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আ স ম আবদুর রব অসুস্থ, কিন্তু তাঁর আদর্শ ও লড়াই এখানকার মানুষ বুকে ধারণ করে রেখেছেন। আমি সেই আদর্শের উত্তরাধিকার হিসেবে জনগণের পাশে থাকতে চাই।’

তবে জোটের জন্য আসন ছাড়তে নারাজ বিএনপির নেতা এ বি এম আশরাফ উদ্দিন নিজান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি দুবার এই এলাকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি। ভালোমন্দ সময়ে মানুষের পাশে ছিলাম, উন্নয়ন করেছি আন্তরিকভাবে। এখন যদি জোটগত কারণে অন্য কাউকে প্রাধান্য দেওয়া হয়, আমি জনগণের সেবা থেকে সরে দাঁড়াব না।’

আসনটিতে জামায়াতের প্রার্থী এ আর হাফিজ উল্যা। তিনি দলের জেলা সেক্রেটারি। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘রামগতি ও কমলনগরের মানুষ অনেক অবহেলিত। জনগণের দোয়া ও সমর্থন নিয়ে এই অবহেলার রাজনীতি থেকে মুক্তি দিতে চাই।’

এ ছাড়া এই আসনে ইসলামী আন্দোলনের উপদেষ্টা খালেদ সাইফুল্লাহ, গণ অধিকার পরিষদের ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রেদোয়ান উল্যা খান, এবি পার্টির প্রার্থী মিয়া আরিফ সুলতান সক্রিয় রয়েছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সিলেটের ছয়টি আসনে বিজয় নিশ্চিত করতে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ: বিএনপি নেতা কাইয়ুম চৌধুরী
  • জনগণের সম্পত্তির প্রতি শেখ হাসিনার ছিল লোভাতুর দৃষ্টি: আদালত
  • দুর্নীতি প্রতিরোধে ইসলামী শাসনের বিকল্প নেই : ইলিয়াস আহমদ
  • ‘নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ আগুন সন্ত্রাসে মেতে উঠেছে’
  • ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে জনগণের টাকা লুট হয়েছে: সাইদ আহমেদ
  • চার আসনই পুনরুদ্ধার চায় বিএনপি, নতুন মুখ নিয়ে মাঠে জামায়াত
  • স্টিমরোলার নির্যাতনেও জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হইনি: মির্জা ফখরুল
  • ‘প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে’: জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
  • সংবাদমাধ্যম কখন নিজেকে প্রশ্ন করার সাহস রাখে