বাংলাদেশে আরেকটি সক্রিয় ভূগর্ভস্থ ফাটলরেখার (ফল্টলাইন) সন্ধান পেয়েছে ভূমিকম্প নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক গবেষকদের একটি দল। এটি বাংলাদেশের জামালপুর ও ময়মনসিংহ থেকে ভারতের কলকাতা পর্যন্ত বিস্তৃত। দৈর্ঘ্য প্রায় ৪০০ কিলোমিটার।ফাটলরেখাটির একটি অংশ ভূমিকম্পপ্রবণ, যা বাংলাদেশের ভেতরেও পড়েছে। এটি সর্বোচ্চ ৬ মাত্রার ভূমিকম্প তৈরি করতে পারে বলে তথ্য উঠে এসেছে গবেষণায়।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

তুরাগ পাড়ে শুরু ৫ দিনের জোড় ইজতেমা 

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে শুরু হয়েছে পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা। শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমার কার্যক্রম শরু হয়। আগামী ২ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) আখেরি মোনাজাতের মধ্য ইজতেমার সমাপ্তি হবে।

তাবলিগ জামাত দুইভাগে বিভক্ত। এক ভাগে ভারতের মাওলানা সাদ অনুসারী, অন্য ভাগে শুরায়ী নেজাম বা বাংলাদেশের মাওলানা জুবায়ের অনুসারী। এখন যারা জোড় ইজতেমা শুরু করেছেন তারা শুরায়ী নেজাম।

আরো পড়ুন: টঙ্গীর তুরাগতীরে ৫ দিনের জোড় ইজতেমা শুরু শুক্রবার

তাবলিগ জামাতের সাথীরা জানান, প্রতিবছর ইজতেমার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে এই জোড় অনুষ্ঠিত হয়। এখানে তাবলীগের সাথীরা পুরো বছরের কাজের কারগুজারি পেশ করেন এবং মুরুব্বিদের থেকে রাহবারী নেওয়ার সুযোগ পান। এ উপলক্ষে দেশ-বিদেশের শুরায়ী নেজামের প্রবীণ মুরুব্বিগণ ইতোমধ্যেই টঙ্গীতে সমবেত হয়েছেন। জোড় ইজতেমায় কেবল ৩ চিল্লার সাথী এবং কমপক্ষে ১ চিল্লা সময় লাগানো আলেমরা অংশ নিতে পারেন। ফলে জোড়ের স্বতন্ত্র মর্যাদা ও গুরুত্ব বজায় থাকে।

তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শুরায়ী নেজামের গণমাধ্যম সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, ‍“আজ ফজরে আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে জোড় ইজতেমা। পাঁচ দিনের জোড় তাবলিগ জামাতের সোনালী ঐতিহ্য। দাওয়াতের কাজের চেতনার স্পন্দন জাগানো একটি বিশেষ আয়োজন। এখান থেকেই সারা বছরের কাজের সঠিক নকশা ও দিকনির্দেশনা নির্ধারিত হয়। দাঈদের আমল, দাওয়াত, তরতিব এবং দেশের প্রেক্ষাপটে করণীয়-নিষ্করণীয় বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বয়ান উপস্থাপন করবেন মুরুব্বিরা।” 

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ