বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ১৬৬ কেজি ওজনের একটি ভোল মাছ ধরা পড়েছে। এটি ১ লাখ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া শামলাপুর ঘাটে সাইফুল ইসলামের জালে মাছটি ধরা পড়ে। 

সাইফুল ইসলাম বলেছেন, “বৃহস্পতিবার ভোরে ৬ মাঝি-মাল্লা সাগরে জাল ফেললে মাছটি আটকা পড়ে। বড় আকারের মাছ পেয়ে সবাই খুশি হয়ে দ্রুত ঘাটে ফিরে আসি। পরে শামলাপুর লামার বাজার আড়তে মাছটি তুলে ২ লাখ টাকা দাম চাই। দর কষাকষির পর স্থানীয় ব্যবসায়ী আবদুল করিম সওদাগর ১ লাখ ৮০ হাজার টাকায় মাছটি কিনেন। 

ব্যবসায়ী আবদুল করিম সওদাগর বলেছেন, “মাছটি কেটে কেজি দরে বিক্রি করার ইচ্ছা আছে। দেখা যাক, কী হয়।”

মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেছেন, “এই প্রজাতির মাছ ওজনে প্রায় ৪০০ কেজি পর্যন্ত হয়। মাছগুলো খেতে সুস্বাদু। তাই, দামও একটু বেশি।”

ঢাকা/তারেকুর/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

৬৯ বছরের জীবনে ৫১ বছর কেটেছে গিটারের সঙ্গে, মারা গেলেন সেলিম হায়দার

ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন দেশের নন্দিত গিটারিস্ট সেলিম হায়দার (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তিনি ঢাকার মগবাজারের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। প্রথম আলোকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন ফিডব্যাক ব্যান্ডের সদস্য ফোয়াদ নাসের। সেলিম হায়দারও এই ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন।

সেলিম হায়দারের ৬৯ বছরের জীবনের ৫১ বছর কেটেছে গিটারের সঙ্গে। দেশের প্রখ্যাত বেশিরভাগ শিল্পীর সঙ্গে বাজিয়েছেন তিনি। মাসখানেক আগে সেলিম হায়দার প্রোস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হন। এরপর নিয়মিত চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সম্প্রতি তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত ৩১ অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সেলিম হায়দারকে। ২৪ নভেম্বর হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরেন তিনি। ২৭ নভেম্বর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আবার হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

সেলিম হায়দার

সম্পর্কিত নিবন্ধ