রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য জরুরি খাদ্যসহায়তা পৌঁছে দিয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)।

ডব্লিউএফপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ শুক্রবার জানানো হয়, ২৫ নভেম্বরের এই অগ্নিকাণ্ডের পর পার্শ্ববর্তী বিটিসিএল গার্লস হাইস্কুলে আশ্রয় নেওয়া পরিবারগুলোর মাঝে হাই এনার্জি বিস্কুট (এইচইবি) বিতরণ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর (ডিডিএম), ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ইকো সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ইএসডিও) সহযোগিতায় ডব্লিউএফপি ১ হাজার ৯০০ পরিবারের মাঝে এই বিস্কুট বিতরণ করে।

প্রতিটি পরিবার পাঁচ কেজি ওজনের একটি এইচইবি কার্টন পেয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, রান্না বা পানির প্রয়োজন হয় না বলে জরুরি পরিস্থিতিতে এই বিস্কুট অত্যন্ত কার্যকর।

প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ এইচইবি আগামী কয়েক দিনের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুষ্টির ঘাটতি পূরণে সহায়তা করবে বলে ডব্লিউএফপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

ডব্লিউএফপি বাংলাদেশে ১৯৭৪ সাল থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। জরুরি সহায়তা, স্কুল ফিডিং কর্মসূচি, দুর্যোগ-পরবর্তী পুনরুদ্ধারসহ বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে লাখো মানুষকে সহায়তা দিয়ে আসছে।

শুধু ২০২৪ সালেই ঘূর্ণিঝড় রেমালসহ একাধিক বন্যার পর ২৮ লাখ মানুষের কাছে খাদ্য, অর্থ ও পুনরুদ্ধার সহায়তা পৌঁছে দেয় ডব্লিউএফপি।

ডব্লিউএফপির বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর সিমোন পার্চমেন্ট বলেন, ‘আজকের বিতরণের পরও আমরা স্থানীয় প্রশাসন ও মানবিক অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় চালিয়ে যাব। প্রয়োজনে ডব্লিউএফপি অতিরিক্ত সহায়তা দিতেও প্রস্তুত।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পর ব র

এছাড়াও পড়ুন:

কড়াইল বস্তিতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরি খাদ্যসহায়তা ডব্লিউএফপির

রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য জরুরি খাদ্যসহায়তা পৌঁছে দিয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)।

ডব্লিউএফপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ শুক্রবার জানানো হয়, ২৫ নভেম্বরের এই অগ্নিকাণ্ডের পর পার্শ্ববর্তী বিটিসিএল গার্লস হাইস্কুলে আশ্রয় নেওয়া পরিবারগুলোর মাঝে হাই এনার্জি বিস্কুট (এইচইবি) বিতরণ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর (ডিডিএম), ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ইকো সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ইএসডিও) সহযোগিতায় ডব্লিউএফপি ১ হাজার ৯০০ পরিবারের মাঝে এই বিস্কুট বিতরণ করে।

প্রতিটি পরিবার পাঁচ কেজি ওজনের একটি এইচইবি কার্টন পেয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, রান্না বা পানির প্রয়োজন হয় না বলে জরুরি পরিস্থিতিতে এই বিস্কুট অত্যন্ত কার্যকর।

প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ এইচইবি আগামী কয়েক দিনের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুষ্টির ঘাটতি পূরণে সহায়তা করবে বলে ডব্লিউএফপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

ডব্লিউএফপি বাংলাদেশে ১৯৭৪ সাল থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। জরুরি সহায়তা, স্কুল ফিডিং কর্মসূচি, দুর্যোগ-পরবর্তী পুনরুদ্ধারসহ বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে লাখো মানুষকে সহায়তা দিয়ে আসছে।

শুধু ২০২৪ সালেই ঘূর্ণিঝড় রেমালসহ একাধিক বন্যার পর ২৮ লাখ মানুষের কাছে খাদ্য, অর্থ ও পুনরুদ্ধার সহায়তা পৌঁছে দেয় ডব্লিউএফপি।

ডব্লিউএফপির বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর সিমোন পার্চমেন্ট বলেন, ‘আজকের বিতরণের পরও আমরা স্থানীয় প্রশাসন ও মানবিক অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় চালিয়ে যাব। প্রয়োজনে ডব্লিউএফপি অতিরিক্ত সহায়তা দিতেও প্রস্তুত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ