রীতিমতো দুই ওভারে তাণ্ডব তুলেছিলেন জর্জ মুনসে। ওই দুই ওভারেই সিলেট স্ট্রাইকার্সের যা রান হওয়ার হলো। বাকিটা সময় তারা নিরাপদ ক্রিকেটটাই খেললো।
খুলনা টাইগার্সের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের করা পঞ্চম ওভারে মুনসে ২৩ রান তুলেছিলেন। চারটি চারের পর একটি ছক্কা। পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে হাসান মাহমুদকে দুই চার ও এক ছক্কা হাঁকান স্কটিশ ক্রিকেটার। স্কোরবোর্ডে আরও ১৬ রান। এই দুই ওভারে ৩৯ রান পায় সিলেট। অথচ বাকি ১৮ ওভারে তারা যোগ করতে পারে কেবল ১১৩ রান।
খুলনার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে তাদের সর্বমোট রান ৯ উইকেটে ১৫২। ৩২ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় নিজের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে মুনসে যখন আউট হন তখনও বড় স্কোরের আশা ছিল সিলেটের। কিন্তু পরের ব্যাটসম্যানরা ওই ছন্দ ধরে রাখতে পারেননি। তার আউটের পর ওভারে দশ রান আসেনি একটিতেও।
আরো পড়ুন:
ফারুকের হাতে রাজশাহীর ‘৬৮ লাখের’ চেক, বোনাস ১৪ লাখ
রংপুরকে হারানোর রসদ জানালেন তাসকিন
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ বলে ৪৪ রান করেন জাকির হাসান। ৪টি চার ও ২ ছক্কা হাঁকান জাকির। রনি তালুকদার ইনিংসের প্রথম ওভারে শূন্যরানে আউট হওয়ার পর ৭৪ রানের জুটি গড়েন মুনসে ও জাকির। তাদের ব্যাটেই বড় স্কোরের আশা টিকে ছিল সিলেটের। কিন্তু মিডল ও লেট অর্ডারের কোনো ব্যাটসম্যান ভালো করতে না পারায় স্কোরবোর্ড সমৃদ্ধ হয়নি তাদের।
শেষ দিকে আট ব্যাটসম্যানের মধ্যে কেবল সুমন খান (১২) দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছেছিলেন। বাকিরা সিঙ্গেল ডিজেটেই হাল ছেড়ে দেন। খুলনার হয়ে বল হাতে ২টি করে উইকেট নেন আবু হায়দার, হাসান মাহমুদ ও সালমান এরশাদ।
চট্টগ্রাম/ইয়াসিন/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইবিএল কার্ডধারীদের বিশেষ সুবিধা দেবে আমিশে
সম্প্রতি ঢাকায় ইবিএলের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রিটেইল এবং এসএমই ব্যাংকিং প্রধান এম খোরশেদ আনোয়ার এবং আমিশে’র হেড অব বিজনেস মাহমুদুল হাসান একটি গ্রাহক চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।
চুক্তির আওতায় অভিজাত জুয়েলারি রিটেইলার আমিশে তার আউটলেটগুলোতে ইবিএল কার্ডধারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা দেবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইবিএল এক্টিং হেড অব রিটেইল অ্যালায়েন্স ফারজানা কাদের এবং আমিশে’র হেড অব মার্কেটিং সামিরা নাওরিন প্রমুখ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি