Risingbd:
2025-05-01@09:29:39 GMT

২ ওভারে ৩৯, বাকি ১৮ ওভারে ১১৩!

Published: 23rd, January 2025 GMT

২ ওভারে ৩৯, বাকি ১৮ ওভারে ১১৩!

রীতিমতো দুই ওভারে তাণ্ডব তুলেছিলেন জর্জ মুনসে। ওই দুই ওভারেই সিলেট স্ট্রাইকার্সের যা রান হওয়ার হলো। বাকিটা সময় তারা নিরাপদ ক্রিকেটটাই খেললো।

খুলনা টাইগার্সের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের করা পঞ্চম ওভারে মুনসে ২৩ রান তুলেছিলেন। চারটি চারের পর একটি ছক্কা। পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে হাসান মাহমুদকে দুই চার ও এক ছক্কা হাঁকান স্কটিশ ক্রিকেটার। স্কোরবোর্ডে আরও ১৬ রান। এই দুই ওভারে ৩৯ রান পায় সিলেট। অথচ বাকি ১৮ ওভারে তারা যোগ করতে পারে কেবল ১১৩ রান।

খুলনার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে তাদের সর্বমোট রান ৯ উইকেটে ১৫২। ৩২ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় নিজের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে মুনসে যখন আউট হন তখনও বড় স্কোরের আশা ছিল সিলেটের। কিন্তু পরের ব্যাটসম্যানরা ওই ছন্দ ধরে রাখতে পারেননি। তার আউটের পর ওভারে দশ রান আসেনি একটিতেও।

আরো পড়ুন:

ফারুকের হাতে রাজশাহীর ‘৬৮ লাখের’ চেক, বোনাস ১৪ লাখ

রংপুরকে হারানোর রসদ জানালেন তাসকিন

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ বলে ৪৪ রান করেন জাকির হাসান। ৪টি চার ও ২ ছক্কা হাঁকান জাকির। রনি তালুকদার ইনিংসের প্রথম ওভারে শূন্যরানে আউট হওয়ার পর ৭৪ রানের জুটি গড়েন মুনসে ও জাকির। তাদের ব্যাটেই বড় স্কোরের আশা টিকে ছিল সিলেটের। কিন্তু মিডল ও লেট অর্ডারের কোনো ব্যাটসম্যান ভালো করতে না পারায় স্কোরবোর্ড সমৃদ্ধ হয়নি তাদের।

শেষ দিকে আট ব্যাটসম্যানের মধ্যে কেবল সুমন খান (১২) দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছেছিলেন। বাকিরা সিঙ্গেল ডিজেটেই হাল ছেড়ে দেন। খুলনার হয়ে বল হাতে ২টি করে উইকেট নেন আবু হায়দার, হাসান মাহমুদ ও সালমান এরশাদ।

চট্টগ্রাম/ইয়াসিন/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

নতুন বাংলাদেশ গড়তে শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য তিনি শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবসমূহ বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

আজ বৃহস্পতিবার মহান মে দিবস এবং জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস-২০২৫ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন। রাজধানীর বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাদের প্রথম কাজ হলো শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী আশু করণীয় নিয়ে যাত্রা শুরু করা। এরপর পর্যায়ক্রমে প্রতিটি সুপারিশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে।’

‘শ্রমিক মালিক এক হয়ে গড়ব এ দেশ নতুন করে’ স্লোগানকে সামনে রেখে এবারের মে দিবস পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা পাঁচ শ্রমিকের পরিবারের হাতে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেন।

অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সুলতান উদ্দিন আহম্মদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।

অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মহাপরিচালক গিলবার্ট এফ হাংবোর একটি ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ