ঢাবির হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
Published: 9th, February 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ‘হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের’ আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকার একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে সংগঠনটির সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি গঠন করা হয়।
এতে মুহসীন হল ছাত্র সংসদের সাবেক জি এস সাইদুর রহমানকে (সাইদ সোহরাব) আহ্বায়ক এবং শেখ মো.
কমিটির সদস্যরা হলেন- ড. শামসুদ্দিন ইলিয়াস, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, শাহীন সিদ্দিক লিটন, সুলতান মো. নাসির উদ্দিন, আবদুল আওয়াল খোকন, রশিদুল আলম আলম তালুকদার, হাবিবুর রহমান, নূরুল ইসলাম, হুমায়ুন কবীর খান, ড. শরীফুল ইসলাম দুলু, মিজানুর রহমান খান, ড. মো. শওকত হোসেন, এস এম জাহাঙ্গীর কবীর, আসফ কবীর চৌধুরী (শত), আইনুল হক বাবুল, ইলিয়াস খান, আফজাল রহমান (রিয়েল), তৌহিদুল ইসলাম টিটু, দেলোয়ার হোসেন, জাহিদ হোসেন ভূঞা, জাহিদ রহমান, শহিদ আলমগীর, গোলাম হাফিজ নাহীন, নাহিদ হোসেন, মঞ্জুর রশীদ বিদ্যুৎ, মকবুল হোসেন পাইক, মোঃ ফারুক (শাসন), এম এম আবদুল্লাহ আল মামুন তুহিন, বাবুল হোসেন হাওলাদর ও জালাল মোহাম্মদ স্বপন।
সভায় উপস্থিত সদস্যরা আগামী ৯০ দিনের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের জন্যে আহ্বায়ক কমিটিকে দায়িত্ব প্রদান করেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ল ইসল ম সদস য রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ
দুই মাসের মধ্যে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা’ পরিবর্তন করল সরকার। সংশোধিত বিধিমালায় সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার সংশোধিত বিধিমালা গেজেটে প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ -এর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এতে অন্যান্য বিষয়বস্তুর পাশাপাশি সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছিল।
এরপর ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা বিভিন্ন সভা, সেমিনার, বিক্ষোভ সমাবেশে সংগীত শিক্ষকের বদলে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি করেন। সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা না হলে তাঁরা আন্দোলনেরও হুমকি দেন।
আরও পড়ুনপ্রাথমিকে কেন সংগীত শিক্ষক, বিরোধিতায় কারা, কী বলছেন শিক্ষকেরা২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় চার ধরনের শিক্ষকের কথা বলা ছিল। সেগুলো ছিল প্রধানশিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত) ও সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা)। সংশোধিত বিধিমালায় কেবল প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের কথা বলা হয়েছে।