ক্রিকেট
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
অস্ট্রেলিয়া–ইংল্যান্ড
সরাসরি, বিকেল ৩টা;
নাগরিক টিভি, টি স্পোর্টস, স্টার স্পোর্টস ২।
মেয়েদের আইপিএল
দিল্লি ক্যাপিটালস–ইউপি ওয়ারিয়র্স
সরাসরি,রাত ৮টা;
স্টার স্পোর্টস ১।
ফুটবল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
এভারটন–ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
সরাসরি, সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট;
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১।
আরো পড়ুন:
টিভিতে আজকের খেলা
নিজেদের পাতা ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে নাতো ভারত!
আর্সেনাল–ওয়েস্ট হাম
সরাসরি, রাত ৯টা;
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১।
অ্যাস্টন ভিলা–চেলসি
সরাসরি, রাত ১১টা ৩০ মিনিট;
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১।
জার্মান বুন্দেসলিগা
হলস্টাইন কিল–লেভারকুসেন
সরাসরি, রাত ৮টা ৩০ মিনিট;
সনি স্পোর্টস টেন ২।
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড–ইউনিয়ন বার্লিন
সরাসরি, রাত ১১টা ৩০ মিনিট;
সনি স্পোর্টস টেন ২।
সৌদি প্রো লিগ
আল ইত্তিহাদ–আল হিলাল
সরাসরি, রাত ১২টা ১৫ মিনিট;
সনি স্পোর্টস টেন ৫।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল
চট্টগ্রাম আবাহনী–বসুন্ধরা কিংস
সরাসরি, বিকেল ৩টা;
টি স্পোর্টস ফুটবল ইউটিউব চ্যানেল।
ঢাকা/নাভিদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ত আজক র খ ল স ট র স প র টস ৩০ ম ন ট
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি