জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে কেউ চীন সফরে যাচ্ছেন না
Published: 25th, February 2025 GMT
জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে কেউ দেশটি সফরে যাচ্ছেন না। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি কিছু গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে, জাতীয় নাগরিক কমিটির কয়েকজন সদস্য চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে চীন সফরে যাচ্ছেন। জাতীয় নাগরিক কমিটি স্পষ্টভাবে জানাতে চায় যে, তারা এ বিষয়ে অবগত নয় এবং কমিউনিস্ট পার্টির পক্ষ থেকে কমিটি কোনো আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পায়নি। একই সঙ্গে, জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষে কেউ এই প্রতিনিধি দলে অংশগ্রহণ করছেন না বা কমিটির প্রতিনিধিত্ব করছেন না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাতীয় নাগরিক কমিটির কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত ছাড়া যদি কেউ কমিটির নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি দলে যোগ দেন বা কোনোভাবে কমিটির প্রতিনিধিত্ব করার দাবি করেন, তবে তা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগ এবং এর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক কমিটির কোনো সম্পর্ক নেই।
সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে। সংগঠনের নাম ব্যবহার করে কেউ যদি কোনো সংস্থা, প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করেন, তাহলে যাচাই করে নিশ্চিত হওয়ার পর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কম ট র প
এছাড়াও পড়ুন:
কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।