জিআইপিএ’র সদস্য হলেন আজমীর তারেক
Published: 27th, February 2025 GMT
‘গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট প্রডিউসার অ্যালায়েন্স’ (জিআইপিএ)-এর সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমীর তারেক চৌধুরী। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এই চলচ্চিত্র নির্মাতা নিজেই।
জিআইপিএ একটি বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক, যেখানে বিশ্বের প্রভাবশালী প্রযোজকরা সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে একত্রিত হন। চলচ্চিত্র ও গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের কাজ করে এই প্ল্যাটফর্ম। এটি বিভিন্ন দেশ থেকে প্রভাবশালী প্রযোজকদের সংযুক্ত করে। পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, সহায়তা ও কৌশলগত পরামর্শ প্রদান করে থাকে।
এই নেটওয়ার্কের অংশ হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছেন আজমীর তারেক চৌধুরী। বাংলাদেশের গল্পগুলোকে বৈশ্বিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া এবং চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সামাজিক পরিবর্তনের অনুপ্রেরণা জাগানো তার লক্ষ্য। সদস্য পদ পাওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন আজমীর তারেক চৌধুরী।
আরো পড়ুন:
সস্ত্রীক অস্কারজয়ী অভিনেতার মরদেহ উদ্ধার
স্যার রুমে ডেকে নিয়ে প্রভা আপুর ভিডিও দেখায়: মিষ্টি জান্নাত
চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সাংস্কৃতিক সংগঠক আজমীর তারেক চৌধুরী। চলচ্চিত্র, সংগঠন ও সামাজিক সচেতনতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে কাজ করছেন তিনি। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় সংগঠক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন আজমীর তারেক চৌধুরী। জহির রায়হান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের আয়োজনে ‘মাতৃভাষার চলচ্চিত্র উৎসব’ ও ‘বৈচিত্র্যের ঐক্যতান’-এর অন্যতম সংগঠক হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন তিনি।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র আজম র ত র ক চ ধ র ন আজম র ত র ক চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি