বিখ্যাত লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড এবং ফ্যামিলি শপিংয়ের সর্ববৃহৎ প্রতিষ্ঠান টপ টেন মার্ট এই ঈদে নিয়ে এসেছে নতুন ও আধুনিক ডিজাইনের পোশাক ও জুতার বিশাল সমাহার। যা স্টোর ও অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে।

টপ টেন মার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হোসেন বলেন, “নিয়মিত আমাদের প্রোডাক্টে নতুনত্ব আনা ও প্রডাক্টের মান উন্নয়ন করা, এবং সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার চেষ্টা আমরা বরাবরই করি।”  

পরিবারের সবাইকে নিয়ে একই ছাদের নিচে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মনোরম পরিবেশে ঝামেলা বিহীন ও আকর্ষণীয় মূল্যে ঈদের সব কেনাকাটার অনন্য প্রতিষ্ঠান টপ টেন মার্ট। এখানে আপনারা পাচ্ছেন সব বয়সের নারী পুরুষের জন্য দেশি বিদেশি ফরমাল ও ক্যাজুয়াল শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট, প্যান্ট, কাবলি, শাড়ি, থ্রি পিস, লেহেঙ্গা, টপস ও বোরকা ইত্যাদি।  

আরো পড়ুন:

বন্ধু দেশ গাম্বিয়ার কাছে আরো বিনিয়োগ চান বাণিজ্য উপদেষ্টা

কারণ ছাড়াই বাড়ছে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর

টপ টেন মার্ট-এ আরো রয়েছে বাহারি ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের জুতার বিশাল কালেকশন, লেডিস ব্যাগ, পার্স, ট্রলি ব্যাগ, জায়নামাজ, টুপি, আতর। ছোট সোনামণিদের জন্য থাকছে শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট, প্যান্ট, ফ্রক, পার্টি ড্রেস ইত্যাদি।

একই সঙ্গে নিজের পছন্দ মতো শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি, স্যুট ইত্যাদি বানিয়ে নেওয়ায় জন্য বিশ্ববিখ্যাত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের থান কাপড় ও টেইলারিং সুবিধাতো টপ টেন-এ আছে।

বিস্তারিত জানতে পারবেন ফেজবুক পেজ (facebook.

com/toptenmart) এবং ওয়েবসাইটে (https: //toptenmartltd.com)।

ঢাকা/হাসান/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মাগুরায় শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য ৩ চিকিৎসকের

মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চতুর্থ দিনের মতো সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।

এ দিন শিশুকে চিকিৎসা প্রদানকারী তিন চিকিৎসক সাক্ষ্য দেন। তারা হলেন– মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের ডা. সোহাস হালদার, নাকিবা সুলতানা এবং ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের  ডা. ইসরাত জাহান। তারা সবাই শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়েছিল মর্মে সাক্ষ্য প্রদান করেন।  

এর আগে সকালে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে মামলার ৪ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। বাদীপক্ষের আইনজীবী ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি মনিরুল ইসলাম মুকুল জানান, বিগত চার কার্যদিবস একটানা সাক্ষ্য গ্রহণ চলেছে। এ নিয়ে মোট ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। মামলায় মোট ৩৭ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হবে। আগামী রোববার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাদে অন্য সব সাক্ষী সাক্ষ্য দেবেন। বুধবার আসামিপক্ষের আইনজীবী স্বাধীনভাবে সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন। তিনি আদালতে আসামিরা নির্দোষ বলে যুক্তি উপস্থাপন করেন। আসামিরাও নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছেন। 

বেড়াতে এসে ৬ মার্চ রাতে মাগুরা সদরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুর হিটু শেখের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয় ৮ বছরের শিশুটি। এই ধর্ষণের ঘটনা দেশজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে ঢাকা সিএমএইচে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। ১৩ মার্চ শিশুটি সেখানে মারা যায়। এ ঘটনায় শিশুটির মা আয়েশা আক্তার বড় মেয়ের শ্বশুর হিটু শেখসহ চারজনকে আসামি করে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। রিমান্ডে হিটু শেখ ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ