কারাগার থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
Published: 13th, April 2025 GMT
গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগার ভেঙে ৫ আগস্টে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রিপন নাথ ঘোষকে টাঙ্গাইল থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
রিপন নাথ ঘোষ (৪৫) টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার পাকুল্লা গ্রামের নারায়ন নাথ ঘোষের ছেলে।
শনিবার (১২ এপ্রিল) মাঝ রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের রাবনা বাইপাস এলাকা থেকে রিপনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব সদস্যরা।
টাঙ্গাইলের র্যাব ১৪ এর ৩নং কোম্পানি কমান্ডার মেজর কাওছার বাঁধন জানান, ৫ আগস্ট সরকার পতনের সময় দেশের আইনশৃঙ্খলার নাজুক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে অন্যান্য বন্দিদের সাথে গ্রেপ্তার রিপনও পালিয়ে যায়। প্রায় ৮ মাস পর শনিবার রাতে তাকে মহাসড়কের রাবনা বাইপাস এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে তাকে গাজীপুরের কোনাবাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ঢাকা/কাওছার/এস
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।