অধ্যাপক মামুন মাহমুদের পক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের পানি বিতরণ
Published: 17th, April 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদের পক্ষ থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে পানি বিতরণ করেছে সিদ্ধিরগঞ্জে কদমতলী ৭নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দুলাল মিয়ার নেতৃত্বে যুবদলের নেতাকর্মীরা।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সিদ্ধিরগঞ্জের মার্চেন্ট ওয়ার্কারস (এম ডব্লিউ) উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা দিতে আসা পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে এ পানি বিতরণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম, ৭নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ মাষ্টার, যুবদল নেতা মাজহারুল ইসলাম মালি, মানিক মাহমুদ, শাহ আলম, দেলা, জসিম উদ্দিন, শাহ-আলম, ছাত্রদল নেতা নয়ন, সাওন, অভি, মোক্তার, আরিফ, সেলিম, নাহিদ, আসিফ, আসিক, শিখন ও স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা শাহ-আলম প্রমূখ।
এসময় ৭নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দুলাল মিয়া বলেন, অতিরিক্ত গরম থেকে কিছুটা স্বস্তি দিতেই নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদের পক্ষ থেকে আমরা যুবদলের নেতাকর্মীরা পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে পানি বিতরন করছি।
তিনি আরো বলেন পরীক্ষার্থীরা নানবিধ কারণে মানসিক চাপে থাকে এর মাঝে যানজট তাদের চাপকে অনেকাংশে বাড়িয় দেয়, পরীক্ষার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে হলে পোছাতে পারে তার জন্য আমরা যুবদলের নেতাকর্মীরা কাজ করে যাচ্ছি।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ য বদল ব এনপ ন র য়ণগঞ জ পর ক ষ র থ য বদল র
এছাড়াও পড়ুন:
মুক্তিপণ না পেয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্স টাউনে মুক্তিপণ না পেয়ে মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন ইকবাল নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) কুইন্সটাউনের একটি জঙ্গল থেকে আলমগীর হোসেন ইকবালের মরদেহ পাওয়া যায়।
নিহত আলমগীর হোসেন ইকবালের বাড়ি নারায়ণগঞ্জ সদরের আলীরটেক এলাকায়।
আরো পড়ুন:
বগুড়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
মামাত বোনকে ধর্ষণ-হত্যা করে নিখোঁজের গল্প সাজায় নয়ন: পুলিশ
স্বজনেরা জানান, গত ২ জুন অপহরণকারীরা নিহতের পরিবারের কাছে প্রথমে ৫ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরে এক কোটি টাকা দাবি করে অপহরণকারীরা। টাকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাকে হত্যা করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, আলমগীর হোসেন ইকবাল দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ আফ্রিকায় বসবাস করে আসছিল। সেখানে তার নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ইকবালের পরিবারে মা, স্ত্রী ও দুই ছেলে রয়েছে। তারা বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ শহরে বসবাস করে আসছিলেন।
নিহত আলমগীর হোসেন ইকবালের ভগ্নীপতি শরিফুর রহমান ঢালী বলেন, ‘‘গত ২ জুন রাত ১০টার দিকে নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনে গাড়ি থেকে মালামাল আনলোড করার সময় ৪ জন অপহরণকারী ইকবালকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অপহরণ করে নিয়ে যায়। দুদিন পরে ইকবালের স্ত্রীর ফোন নাম্বারে কল করে সাউথ আফ্রিকান ৫০ লাখ (বাংলাদেশি টাকায় ৫ কোটি টাকা) দাবি করে।’’
তিনি আরো বলেন, ‘‘একাধিকবার কথা বলার পরিবার এত টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে অপহরণকারীরা সর্বশেষ এক কোটি টাকা দাবি করে। কিন্তু, পরিবার এই অর্থ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় অপহরণকারীরা তাকে হত্যা করে। ১২ জুন একটি জঙ্গল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আগামী ১৫ জুন রাতে কাতার এয়ারওয়েজে নিহত আলমগীর হোসেন ইকবালের মরদেহ দেশে আসবে।’’
ঢাকা/অনিক/রাজীব