সালথায় বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা গ্রেপ্তার
Published: 4th, May 2025 GMT
ফরিদপুরের সালথায় ব্যবসায়ী হাসান আশরাফের বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলার প্রধান আসামি মো. নাসির উদ্দিন মাতুব্বরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রোববার দুপুর ২টার দিকে ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। নাসির উদ্দিন সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের মহিউদ্দিন মাতুব্বরের ছেলে ও উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত প্রচার সম্পাদক।
সালথা থানা সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জানুয়ারি নাসিরের সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের কিত্তা গ্রামের ব্যবসায়ী হাসান আশরাফের দোতলা বাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় এবং তার একটি টিনশেড ঘরে অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় হাসান আশরাফের সমর্থক বিএনপি নেতা মাজেদ মোল্লার দুটি, ইউনুস মোল্লার দুটি, বিভাগদী গ্রামের শহীদ সরদারের বাড়িঘর এবং শফিকের একটি দোকান ভাঙচুর করে মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি নাসির।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
পাবনায় জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজার হাতে ফুফু খুন
পাবনার আটঘরিয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাতিজার হাতে ফুফু খুন হয়েছেন।
শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আটঘরিয়া পৌরসভার রামচন্দ্রপুর গ্রামে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মনোয়ারা খাতুন (৭০) একই এলাকার মৃত আয়নুদ্দীন প্রামানিকের স্ত্রী।
অভিযুক্ত ভাতিজা আজিম উদ্দিন (২৭) একই এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে। ঘটনার পর থেকে ভাতিজা ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, জমি নিয়ে মনোয়ারা খাতুনের সঙ্গে তার ভাই আক্তার হোসেনের বিরোধ চলছিল। শুক্রবার বিকেলে বিরোধপূর্ণ জমিতে ঘর নির্মাণের চেষ্টা করছিলেন মনোয়ারা খাতুনের ছেলে আব্দুল মমিন। এ নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে দুই পরিবারের মধ্যে।
সন্ধ্যায় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে আপন ভাই আক্তার হোসেনের ছেলে ভাতিজা আজিম উদ্দিন। পর মুহূর্তেই সে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মনোয়ারা খাতুনকে উপর্যুপরি আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।
আটঘরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুজ্জামান বলেন, “মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। ঘটনার বিষয়ে হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।”
ঢাকা/শাহীন/এস