ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাইনচ্যুত কোচ উদ্ধার, ট্রেন চলাচল শুরু
Published: 10th, May 2025 GMT
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশনে লাইনচ্যুত হওয়া কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনের কোচ উদ্ধার করা হয়েছে। এতে আপ লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। তবে ডাউন লাইন দিয়ে এখনো বন্ধ রয়েছে।
আজ শনিবার সকাল সোয়া ৭টার দিকে লাইনচ্যুত কোচটি উদ্ধার করে রিলিফ ট্রেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশন মাস্টার মো.
গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, সকাল ৬টায় কক্সবাজার এক্সপ্রেসটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশনে আউটার লাইনচ্যুত হয়। তবে গতরাতে দুর্ঘটনাকবলিত মালবাহী কন্টেইনার ট্রেনটি উদ্ধারের জন্য আনা রিলিফ ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে অবস্থান করায় তাৎক্ষণিক উদ্ধারের কাজ শুরু করা হয়েছিল। এতে এক ঘণ্টার মধ্যে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের লাইনচ্যুত বগিটি উদ্ধার হয়।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ট র ন ল ইনচ য ত ব র হ মণব ড় য় ব র হ মণব ড ল ইনচ য ত
এছাড়াও পড়ুন:
শেরপুরে কৃষককে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
শেরপুরের শ্রীবরদীতে সুদের টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে এক কৃষককে বেঁধে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে দহেরপাড় গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। ভুক্তভোগী মো. আকবর আলী রবিবার (২ নভেম্বর) শ্রীবরদী থানায় তিনজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগ পাওয়ার তথ্য গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন শ্রীবরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আনোয়ার জাহিদ।
আরো পড়ুন:
নামাজরত বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ, ৩ পুলিশ আহত
মুন্সীগঞ্জে ড্রেনের ভেতরে মিলল ২৩টি ককটেল, আটক ১
অভিযুক্তরা হলেন, দহেরপার গ্রামের মৃত নুজ বাউনের ছেলে আবু সামা ওরফে বুইজে (৬০), মৃত তরি মিয়ার ছেলে বনিজ উদ্দিন (৫০) ও মৃত ডায়ে শেখের ছেলে আব্দুল বারেক (৩০)।
ভুক্তভোগী আকবর আলীর বলেন, “প্রায় এক বছর আগে তিনি বারেকের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা সুদে নেন। চুক্তি অনুযায়ী তিনি প্রতি মাসে চার হাজার টাকা করে সুদও পরিশোধ করে আসছেন। সম্প্রতি মূল টাকা ফেরত দিলেও অতিরিক্ত আরো দুই হাজার টাকা দাবি করেন বারেক। এ টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন।”
তিনি বলেন, “গত বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পরিকল্পিতভাবে তারা আমার বাড়িতে প্রবেশ করে। তারা আমাকে লাঠিপেটা করে গুরুতর আহত করে। একপর্যায়ে আমাকে রশি দিয়ে বেঁধে টেনে-হিঁচড়ে আবু সামার বাড়িতে নিয়ে যায়। তার বাড়ির সামনের রাস্তার সিমেন্টের খুঁটির সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে নির্যাতন করে। পরে স্থানীয়রা আমাকে শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।”
শ্রীবরদী থানার ওসি আনোয়ার জাহিদ বলেন, “আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
ঢাকা/তারিকুল/মাসুদ