আর্থিক সাশ্রয়ের জন্য এবার কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী, জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। 

একবছর মেয়াদি এ খাল খনন প্রকল্প শুরু হবে চলতি বছরের জুনে। এতে ব্যয় হবে ৩১৭ কোটি টাকা। 

সোমবার (১২ মে) সকালে দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের শুভাঢ্যা খাল পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা বলেন, “অনেক জায়গায় খালের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গিয়েছে, বর্জ্যের স্তুপ তৈরি হয়েছে। ফলে খালকে পুনরুদ্ধার করা একটি বড় চ্যালেঞ্জের কাজ।” 

খাল পুনরুদ্ধার এবং পরিষ্কারে এলাকাবাসীকেও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, “আর্থিক সাশ্রয় নিশ্চিত করতে এবার কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা খাল খননের দায়িত্ব সেনাবাহিনীকে দেওয়া হবে। ৩১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে একবছর মেয়াদি এই প্রকল্পটি চলতি বছরের জুনে শুরু হবে। 

ঢাকা/শিপন/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর খ ল খনন

এছাড়াও পড়ুন:

২৫০ ক্রিকেটারকে দেখতে মাত্র দুই নির্বাচক

শুধু জাতীয় দল, ‘এ’ দল আর হাই পারফরম্যান্স দল মিলেই ক্রিকেটারের সংখ্যাটা ৬০–এর কিছু কমবেশি। সঙ্গে এই মুহূর্তের ব্যস্ততা জাতীয় লিগের আটটি বিভাগীয় দলের ৩০ জন করে ক্রিকেটার থেকে দলগুলোকে ১৫ জনে নামিয়ে আনা। কখনো কখনো ভবিষ্যৎ ক্রিকেটার খুঁজতে বয়সভিত্তিক পর্যায়ের ক্রিকেটও দেখতে হয় নিজেদের তাগিদে। বিস্ময়কর হলেও সত্যি, ছয় মাস ধরে দুই–আড়াই শ ক্রিকেটারের ওপর চোখ রাখার কাজটা করছেন মাত্র দুজন নির্বাচক!

গত ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে কোচিং পেশায় মনোনিবেশ করেছেন জাতীয় দলের সাবেক ওপেনার হান্নান সরকার। এর পর থেকেই বিসিবি জাতীয় নির্বাচক প্যানেল কার্যত চলছে দুই সদস্য দিয়ে। প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেনের সঙ্গে দ্বিতীয় সদস্য হিসেবে আছেন জাতীয় দলের সাবেক বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রাজ্জাক। এই ছয় মাসে বেশ কয়েকবারই শোনা গেছে নির্বাচক কমিটির তৃতীয় সদস্য নেওয়ার কথা। মাঝে একবার মোটামুটি খবরই হয়ে গেল যে নারী দলের নির্বাচক সাজ্জাদ আহমেদ আবারও ফিরছেন জাতীয় নির্বাচক কমিটিতে। কিন্তু হান্নান দায়িত্ব ছাড়ার ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও নির্বাচক কমিটি চলছে দুই সদস্য দিয়েই।

অথচ এই ছয় মাসে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট। শুধু জাতীয় দলই খেলেছে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজ। হান্নান সরে যাওয়ার পর এপ্রিলে হয়েছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ। এরপর সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানে পিঠাপিঠি দুটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ। শ্রীলঙ্কায় তিন সংস্করণের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ হয়েছে জুন-জুলাইয়ে। আর দেশে ফিরে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ খেলেছে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ।

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল

সম্পর্কিত নিবন্ধ