এবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার প্রবেশ মুখে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে কালি মাখিয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যে গভীর রাতে কে বা কারা বঙ্গবন্ধু গেটের প্রতিকৃতিতে কালি লাগিয়ে চলে যায়।

বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়া উপজেলার গিমাডাঙ্গায় এমন ঘটনা ঘটায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মধ্যে গভীর রাতে কে বা কারা বঙ্গবন্ধু গেটের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে কালি লাগিয়ে দিয়ে গেছে।

আজ শুক্রবার (৩০) সকালে বিষয়টি দেখতে পায় এলাকাবাসী। এ ঘটনায় ক্ষোভ এবং আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে স্থানীয় জনগণ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির কালি মুছে দেওয়ার কাজ শুরু করে।

টুঙ্গিপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.

খোরশেদ আলম বলেন, “বিষয়টি আমাদের জানা নেই। আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম। বিষয়টির সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া হবে।’’

ঢাকা/বাদল/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দীঘিনালা ও লক্ষ্মীছড়িতে নদীতে নিখোঁজ দুজনের মরদেহ উদ্ধার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলায় নদীর পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার বাবুছড়া ইউনিয়নের নুনছড়িতে মাইনি নদীতে নিখোঁজ হন তড়িৎ চাকমা (৫৫)। এর ২৪ ঘণ্টা পর শনিবার (৩১ মে) সকাল সাড়ে  ৭টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল এ মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহটি দীঘিনালা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

দীঘিনালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া জানিয়েছেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে তড়িৎ চাকমার মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

শুক্রবার (৩০ মে) সকালে মাইনি নদীতে ভেসে আসা লাকড়ি ধরতে গিয়ে নিখোঁজ হন তড়িৎ চাকমা। এর পরপরই ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়।

অপরদিকে, খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে খালে মাছ ধরতে গিয়ে পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ হন উক্রাচিং মারমা (১৯)। স্থানীয়দের সহায়তায় শুক্রবার বিকেলে মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় ঘটনাস্থল থেকে ৫০ মিটার দূরে খাল থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন লক্ষ্মীছড়ি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাব-অফিসার (ভারপ্রাপ্ত কমকতা) মো. রফিক আহম্মদ। পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

উক্রাচিং মারমার মৃতদেহ সৎকারের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সেতু বড়ুয়ার মাধ্যমে তার পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।

ঢাকা/রূপায়ন/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ