হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে অর্থ ঢালছেন কারা
Published: 22nd, October 2025 GMT
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ২৫০ মিলিয়ন (২৫ কোটি) ডলারের হোয়াইট হাউস বলরুমের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। তবে এ প্রকল্পের জন্য কোন কোন ধনাঢ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান অনুদান বা অর্থ দিচ্ছে, তা নিয়ে রহস্য চলছেই।
গত সোমবার ৯০ হাজার বর্গফুটের (৮,৩৬০ বর্গমিটার) এ বিলাসবহুল বলরুমের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পের শুরুতে খননকারী ও নির্মাণকর্মীরা হোয়াইট হাউসের ইস্ট উইংয়ের কিছু অংশ ভেঙে দিচ্ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তিনি নিজেই প্রকল্পের বড় অংশের জন্য অর্থ দেবেন। তিনি আরও ইঙ্গিত দিয়েছেন, কিছু অজ্ঞাতদাতা ২০ মিলিয়ন (২ কোটি) ডলারের বেশি খরচ করতে রাজি হতে পারেন।
এ অর্থায়নপদ্ধতি নিয়ে কিছু আইন বিশেষজ্ঞ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, এ ধরনের দান সরাসরি রাষ্ট্রীয় কাজ বা প্রশাসনের সুবিধা নেওয়ার বিনিময়ে হতে পারে।
‘আমি এ বিশাল বলরুমকে নৈতিকভাবে এক দুঃস্বপ্ন বলে মনে করি’, বলেন রিচার্ড পেইন্টার। তিনি ২০০৫ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত হোয়াইট হাউসের চিফ এথিকস লইয়ার ছিলেন। তিনি আরও বলেন, ‘এটি হোয়াইট হাউসের সঙ্গে যোগাযোগকে ব্যবহার করে অর্থ সংগ্রহের একটি উপায়। আমি এটি পছন্দ করি না। এসব করপোরেশন সরকার থেকে কিছু না কিছু পেতে চায়।’
গত ১৫ অক্টোবর হোয়াইট হাউসে সম্ভাব্য দাতাদের জন্য আয়োজিত এক নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি প্রধান কোম্পানির জ্যেষ্ঠ নির্বাহীরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ব্ল্যাকস্টোন, ওপেনএআই, মাইক্রোসফট, কয়েনবেস, প্যালান্টির, লকহিড মার্টিন, অ্যামাজন ও গুগলের কর্মকর্তারা।১৫ অক্টোবর হোয়াইট হাউসে সম্ভাব্য দাতাদের জন্য আয়োজিত এক নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি প্রধান কোম্পানির জ্যেষ্ঠ নির্বাহীরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ব্ল্যাকস্টোন, ওপেনএআই, মাইক্রোসফট, কয়েনবেস, প্যালান্টির, লকহিড মার্টিন, অ্যামাজন ও গুগলের কর্মকর্তারা।
নৈশভোজে আরও উপস্থিত ছিলেন নিউইয়র্ক জেটস এনএফএল টিমের মালিক উডি জনসন এবং শেরি ও এডওয়ার্ড গ্লেজার। শেরি ও এডওয়ার্ড গ্লেজার এবং তাঁদের ভাইবোনেরা টাম্পা বে বকানিয়ার্স ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মালিক।
যুক্তরাষ্ট্রে বিবিসির অংশীদার সিবিএস নিউজ দাতাদের একটি প্রতিশ্রুতি ফরম দেখেছে। তাতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়, যাঁরা দান করবেন, তাঁরা ‘স্বীকৃতি’ পেতে পারেন। যদিও পরিকল্পনা এখনো চূড়ান্ত হয়নি, তবে এ স্বীকৃতি হতে পারে তাঁদের নাম স্থাপত্যের মধ্যে খোদাই করে দেওয়া।
আমি এ বিশাল বলরুমকে নৈতিকভাবে এক দুঃস্বপ্ন বলে মনে করি। এটি হোয়াইট হাউসের সঙ্গে যোগাযোগকে ব্যবহার করে অর্থ সংগ্রহের একটি উপায়। আমি এটি পছন্দ করি না। এসব করপোরেশন (বলরুম নির্মাণে অর্থদাতা) সরকার থেকে কিছু না কিছু পেতে চায়।রিচার্ড পেইন্টার, ২০০৫ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত হোয়াইট হাউসের চিফ এথিকস লইয়ারহোয়াইট হাউস আগে জানিয়েছিল যে এই বিশাল বলরুমে ৬৫০ জনের বসার ক্ষমতা থাকবে। তবে এ সপ্তাহে ট্রাম্প বলেছেন, এটি ৯৯৯ জনের জন্য যথেষ্ট হবে।
এখন পর্যন্ত মাত্র একজন দাতার নাম প্রকাশিত হয়েছে।
আদালতের নথি অনুযায়ী, ইউটিউব এ প্রকল্পের জন্য ২২ মিলিয়ন (২ কোটি ২০ লাখ) ডলার দেবে। এটি ট্রাম্পের সঙ্গে একটি মামলার সমাধানের অংশ হিসেবে। মামলাটি ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটলে সহিংসতার ঘটনায় ট্রাম্পের ইউটিউব অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা সংশ্লিষ্ট।
কিন্তু নৈশভোজে উপস্থিত অন্যদের মধ্যে কতজন দান করতে রাজি হয়েছেন বা কত অর্থ দান করেছেন, তা স্পষ্ট নয়। একটি আনুষ্ঠানিক তালিকা এখনো প্রকাশিত হয়নি। তবে হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তা বলেছেন, তাঁরা এক দাতার নাম প্রকাশের পরিকল্পনা করছেন।
হোয়াইট হাউস জোর দিয়ে বলেছে, অনুদান আহ্বানে কোনো অসংগতি ছিল না। বলরুমটি ভবিষ্যৎ প্রশাসনও ব্যবহার করবে। তারা বলেছে, সংস্কারকাজের জন্য সাধারণ জনগণের ট্যাক্সের কোনো অর্থ খরচ হবে না।সিবিএসের সংগৃহীত নথিতে দেখা যায়, দানগুলো ‘ট্রাস্ট ফর দ্য ন্যাশনাল মলের’ মাধ্যমে পরিচালিত হবে। অলাভজনক সংস্থাটি ন্যাশনাল পার্ক সার্ভিসের সঙ্গে কাজ করে এবং মল ও হোয়াইট হাউসের প্রকল্পগুলোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করে।
সম্ভাব্য দাতাদের অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বলেছেন, অনেকে ‘সত্যিই খুব উদার’ ছিলেন। কিছু দাতা ২৫ মিলিয়ন (২ কোটি ৫০ লাখ) ডলার উপযুক্ত দান কি না, জিজ্ঞেস করেছিলেন। ট্রাম্প বলেছেন, ‘আমি বললাম, আমি নেব।’
হোয়াইট হাউস জোর দিয়ে বলেছে, অনুদান আহ্বানে কোনো অসংসতি ছিল না। বলরুমটি ভবিষ্যৎ প্রশাসনও ব্যবহার করবে। তারা বলেছে, সংস্কারকাজের জন্য সাধারণ জনগণের ট্যাক্সের কোনো অর্থ খরচ হবে না।
হোয়াইট হাউসের সাবেক নির্বাহী শেফ ও ক্যাম্প ডেভিডের জেনারেল ম্যানেজার মার্টিন মঙ্গিয়েলো বিবিসিকে বলেছেন, বলরুমের জন্য দেওয়া অর্থ ‘শেষ পর্যন্ত নিজের খরচ মেটাবে ও খরচ বাঁচাবে।’ অর্থাৎ, নতুন বলরুম থাকলে ভবিষ্যতে বড় অনুষ্ঠান বা টেন্ট ভাড়া দেওয়ার খরচ বাঁচবে। মঙ্গিয়েলো সাতটি প্রশাসনের অধীন কাজ করেছেন।
মঙ্গিয়েলো আরও বলেন, অনুষ্ঠানের জন্য মাঝেমধ্যে হোয়াইট হাউসের বাইরে টেন্ট বসানো হয়। তিনি এটিকে ‘বিব্রতকর’ হিসেবে বর্ণনা করেন। এ ধরনের টেন্টের খরচ প্রায় ১ মিলিয়ন (১০ লাখ) ডলার বা এর বেশি হয় এবং বড় অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে এর সঙ্গে অন্য অতিরিক্ত খরচ যুক্ত হয়।
ভারী যন্ত্রপাতি দিয়ে ভাঙা হচ্ছে হোয়াইট হাউস কমপ্লেক্সের ভবনের সামনের অংশ। এখানেই ফার্স্ট লেডির কার্যালয়, একটি থিয়েটার ও বিদেশি অতিথিদের স্বাগত জানানোর জন্য ভিজিটর এন্ট্রান্স ছিল.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: য ক তর ষ ট র র ব যবহ র কর প রকল প র অন ষ ঠ ন ল বলর ম র জন য বল ছ ন প রক শ
এছাড়াও পড়ুন:
দেখে নিন ২০২৬ বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়-সূচি
২০২৬ সালে প্রথমবারের মতো ৪৮ দলকে নিয়ে বসছে ফুটবল বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় আসর। স্থানীয় শুক্রবার দিবাগত রাতে ওয়াশিংটন ডিসির জন এফ. কেনেডি সেন্টারে রঙিন আয়োজনে সম্পন্ন হয়েছে অপেক্ষাকৃত বহুল প্রতীক্ষিত ড্র অনুষ্ঠান। ঠিক পরদিন একই ভেন্যু থেকে প্রকাশ করা হলো টুর্নামেন্টের পূর্ণাঙ্গ সূচি।
সবকিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশ সময় ১১ জুন রাত ১টায় মেক্সিকো সিটির ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামে পর্দা উঠবে ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’-এর। উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে স্বাগতিক মেক্সিকো এবং আফ্রিকার প্রতিনিধি দক্ষিণ আফ্রিকা। দীর্ঘ এক মাসব্যাপী লড়াই শেষে ১৯ জুলাই রাত ১টায় নিউইয়র্ক–নিউজার্সি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ।
আরো পড়ুন:
রোনালদোর রেকর্ড ভাঙার দ্বারপ্রান্তে এমবাপ্পে, প্রশংসায় ভাসালেন আলোনসো
তোরেসের প্রথম হ্যাটট্রিকে বার্সার গোল উৎসব
ফিফা এবার তিন আয়োজক- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো জুড়ে বিস্তৃত করেছে টুর্নামেন্টের ব্যপ্তি। ম্যাচ সংখ্যা, দলসংখ্যা ও শহর- সব ক্ষেত্রেই আগের যেকোনো সংস্করণকে ছাড়িয়ে গেছে ২০২৬ বিশ্বকাপ।
ড্র-পর্বের জমকালো আয়োজনের পর সূচি প্রকাশ আরও এক দফা উচ্ছ্বাস ছড়িয়েছে ফুটবলপ্রেমীদের মাঝে। বিশ্বের অন্যতম আধুনিক ভেন্যুগুলোর আলোয় এক মাস ধরে জমবে ফুটবল উৎসব- প্রত্যাশার এমন উচ্চতায় এখন নিশ্বাস ফেলছে গোটা ফুটবল দুনিয়া।
দলগুলো কোন শহরে কতটি ম্যাচ খেলবে, গ্রুপপর্বের তারিখসহ প্রতিটি সূচির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ইতোমধ্যে দিয়েছে ফিফা। আর মাত্র কয়েক মাসের অপেক্ষা। এর পরই শুরু হবে ফুটবলের মহাযজ্ঞ। তার আগে চলুন দেখে নেওয়াক যাক ২০২৬ বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়-সূচি।
২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপভিত্তিক সূচি:
‘গ্রুপ-এ:’ মেক্সিকো, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, উয়েফা প্লে অফ-ডি জয়ী (চেক রিপাবলিক, রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড, ডেনমার্ক কিংবা নর্থ মেসিডোনিয়া)
১১ জুন- মেক্সিকো বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা-মেক্সিকো সিটি স্টেডিয়াম (রাত ১টা)
১২ জুন- দক্ষিণ কোরিয়া বনাম উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী- এস্তাদিও গুয়াদালাজারা (সকাল ৮টা)
১৮ জুন- উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা- মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম (রাত ১০টা)
১৯ জুন- মেক্সিকো বনাম দক্ষিণ কোরিয়া- এস্তাদিও গুয়াদালাজারা (সকাল ৭টা)
২৪ জুন- উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী বনাম মেক্সিকো- মেক্সিকো সিটি স্টেডিয়াম (সকাল ৭টা)
২৫ জুন- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম দক্ষিণ কোরিয়া- এস্তাদিও মন্টেরে (সকাল ৭টা)
‘গ্রুপ-বি:’ কানাডা, কাতার, সুইজারল্যান্ড ও উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী (ইতালি, ওয়েলস, নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড কিংবা বসনিয়া-হার্জেগোভিনা)
১২ জুন- কানাডা বনাম উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী- বিএমও ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)
১৪ জুন- কাতার বনাম সুইজারল্যান্ড- লেভি’স স্টেডিয়াম (ভোর ৪টা)
১৮ জুন- উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী বনাম সুইজারল্যান্ড- সোফাই স্টেডিয়াম (দিবাগত রাত ১টা)
১৯ জুন- কানাডা বনাম কাতার- বিসি প্লেস (ভোর ৪টা)
২৪ জুন- কানাডা বনাম সুইজারল্যান্ড- বিসি প্লেস (দিবাগত রাত ১টা)
২৪ জুন- উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী বনাম কাতার - লুমেন ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)
‘গ্রুপ- সি’: ব্রাজিল, মরক্কো, হাইতি, স্কটল্যান্ড
১৪ জুন- ব্রাজিল বনাম মরক্কো- নিউইয়র্ক নিউজার্সি স্টেডিয়াম (ভোর ৪টা)
১৪ জুন- হাইতি বনাম স্কটল্যান্ড- বোস্টন (সকাল ৭টা)
২০ জুন- ব্রাজিল বনাম হাইতি- বোস্টন (ভোর ৪টা)
২০ জুন- স্কটল্যান্ড বনাম মরক্কো- ফিলাডেলফিয়া (সকাল ৭টা)
২৫ জুন- স্কটল্যান্ড বনাম ব্রাজিল- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২৫ জুন- মরক্কো বনাম হাইতি- আটালান্টা (ভোর ৪টা)
‘গ্রুপ-ডি’: যুক্তরাষ্ট্র, প্যারাগুয়ে, অস্ট্রেলিয়া, উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী (স্লোভাকিয়া, তুরস্ক, কসোভো কিংবা রোমানিয়া)
১৩ জুন- যুক্তরাষ্ট্র বনাম প্যারাগুয়ে- সোফাই স্টেডিয়াম (সকাল ৭টা)
১৩ জুন- অস্ট্রেলিয়া বনাম উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী- বিসি প্লেস (সকাল ১০টা)
১৯ জুন- উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী বনাম প্যারাগুয়ে- লেভি’স স্টেডিয়াম (সকাল ১০টা)
১৯ জুন- যুক্তরাষ্ট্র বনাম অস্ট্রেলিয়া- লুমেন ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)
২৬ জুন- উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী বনাম যুক্তরাষ্ট্র- সোফাই স্টেডিয়াম (সকাল ৮টা)
২৬ জুন- প্যারাগুয়ে বনাম অস্ট্রেলিয়া- লেভি’স স্টেডিয়াম (সকাল ৮টা)
‘গ্রুপ- ই:’ জার্মানি, কুরাসাও, আইভরি কোস্ট, ইকুয়েডর
১৪ জুন- জার্মানি বনাম কুরাসাও- হোস্টন (রাত ১১টা)
১৫ জুন- আইভরি কোস্ট বনাম ইকুয়েডর- ফিলাডেলফিয়া (ভোর ৫টা)
২০ জুন- জার্মানি বনাম আইভরি কোস্ট- টরোন্টো (দিবাগত রাত ২টা)
২১ জুন- ইকুয়েডর বনাম কুরাসাও- কানসাস সিটি (ভোর ৬টা)
২৫ জুন- ইকুয়েডর বনাম জার্মানি- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ২টা)
২৫ জুন- কুরাসাও বনাম আইভরি কোস্ট- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ২টা)
‘গ্রুপ-এফ:’ নেদারল্যান্ডস, জাপান, উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী (ইউক্রেন, সুইডেন, পোল্যান্ড বা আলবেনিয়া) ও তিউনিসিয়া।
১৪ জুন- নেদারল্যান্ডস বনাম জাপান- ডালাস (দিবাগত রাত ২টা)
১৫ জুন- উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী বনাম তিউনিসিয়া- মন্টেরে (সকাল ৮টা)
২০ জুন- নেদারল্যান্ডস বনাম উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী- হোস্টন (রাত ১১টা)
২০ জুন- তিউনিসিয়া বনাম জাপান- মন্টেরে (রাত ১০টা)
২৬ জুন- তিউনিসিয়া বনাম নেদারল্যান্ডস- ডালাস (ভোর ৫টা)
২৬ জুন- জাপান বনাম উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী- কানসাস সিটি (ভোর ৫টা)
‘গ্রুপ-জি:’ বেলজিয়াম, মিশর, ইরান, নিউজিল্যান্ড
১৫ জুন- বেলজিয়াম বনাম মিশর- সিয়াটল (দিবাগত রাত ১টা)
১৬ জুন- ইরান বনাম নিউজিল্যান্ড- লস অ্যাঞ্জেলস (সকাল ৭টা)
২১ জুন- বেলজিয়াম বনাম ইরান- লস অ্যাঞ্জেলস (দিবাগত রাত ১টা)
২২ জুন- নিউজিল্যান্ড বনাম মিশর- ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৭টা)
২৭ জুন- নিউজিল্যান্ড বনাম বেলজিয়াম- ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৯টা)
২৭ জুন- মিশর বনাম ইরান- সিয়াটল (সকাল ৯টা)
‘গ্রুপ-এইচ:’ স্পেন, কেপ ভার্দে, সৌদি আরব, উরুগুয়ে
১৫ জুন- স্পেন বনাম কেপ ভার্দে- আটালান্টা (রাত ১০টা)
১৬ জুন- সৌদি আরব বনাম উরুগুয়ে- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২১ জুন- স্পেন বনাম সৌদি আরব- আটালান্টা (রাত ১০টা)
২২ জুন- উরুগুয়ে বনাম কেপ ভার্দে- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২৭ জুন- উরুগুয়ে বনাম স্পেন- হোস্টন (ভোর ৬টা)
২৭ জুন- কেপ ভার্দে বনাম সৌদি আরব- গুয়াদালাজারা (ভোর ৬টা)
‘গ্রুপ-আই’: ফ্রান্স, সেনেগাল, ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী (ইরাক, বলিভিয়া কিংবা সুরিনাম), নরওয়ে
১৬ জুন- ফ্রান্স বনাম সেনেগাল- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ১টা)
১৭ জুন- ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী বনাম নরওয়ে- বোস্টন (ভোর ৪টা)
২২ জুন- ফ্রান্স বনাম প্লে অফ ২ জয়ী- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ৩টা)
২৩ জুন- নরওয়ে বনাম সেনেগাল- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (ভোর ৬টা)
২৬ জুন- নরওয়ে বনাম ফ্রান্স- বোস্টন (দিবাগত রাত ১টা)
২৬ জুন- সেনেগাল বনাম ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী- টরোন্টো (দিবাগত রাত ১টা)
‘গ্রুপ-জে:’ আর্জেন্টিনা, আলজেরিয়া, অস্ট্রিয়া ও জর্ডান
১৬ জুন- অস্ট্রিয়া বনাম জর্ডান- সানফ্রান্সিসকো বে এরিয়া (সকাল ১০টা)
১৭ জুন- আর্জেন্টিনা বনাম আলজেরিয়া- কানসাস সিটি (সকাল ৭টা)
২২ জুন- আর্জেন্টিনা বনাম অস্ট্রিয়া- ডালাস (রাত ১১টা)
২৩ জুন- জর্ডান বনাম আলজেরিয়া- সানফ্রান্সিসকো বে এরিয়া (সকাল ৯টা)
২৮ জুন- জর্ডান বনাম আর্জেন্টিনা- ডালাস (সকাল ৮টা)
২৮ জুন- আলজেরিয়া বনাম অস্ট্রিয়া- কানসাস সিটি (সকাল ৮টা)
‘গ্রুপ-কে’: পর্তুগাল, ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী (কঙ্গো, জ্যামাইকা বা নিউ ক্যালেডনিয়া), উজবেকিস্তান, কলম্বিয়া।
১৭ জুন- পর্তুগাল বনাম ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী- হোস্টন (রাত ১১টা)
১৮ জুন- উজবেকিস্তান বনাম কলম্বিয়া- মেক্সিকো সিটি (সকাল ৮টা)
২৩ জুন- পর্তুগাল বনাম উজবেকিস্তান- হোস্টন (রাত ১১টা)
২৪ জুন- কলম্বিয়া বনাম ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী- গুয়াদালাজারা (সকাল ৮টা)
২৮ জুন- কলম্বিয়া বনাম পর্তুগাল- মায়ামি (ভোর সাড়ে ৫টা)
২৮ জুন- ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী বনাম উজবেকিস্তান- আটলান্টা (ভোর সাড়ে ৫টা)
‘গ্রুপ-এল’: ইংল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া, ঘানা, পানামা
১৭ জুন- ইংল্যান্ড বনাম ক্রোয়েশিয়া- ডালাস (দিবাগত রাত ২টা)
১৮ জুন- ঘানা বনাম পানামা- টরোন্টো (ভোর ৫টা)
২৩ জুন- ইংল্যান্ড বনাম ঘানা- বোস্টন (দিবাগত রাত ২টা)
২৪ জুন- পানামা বনাম ক্রোয়েশিয়া- টরোন্টো (ভোর ৫টা)
২৭ জুন- পানামা বনাম ইংল্যান্ড- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ৩টা)
২৭ জুন- ক্রোয়েশিয়া বনাম ঘানা- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ৩টা)
শেষ ৩২ (দ্বিতীয় রাউন্ড):
২৮ জুন - ম্যাচ ৭৩ - এ২ বনাম বি২ - লস অ্যাঞ্জেলস (রাত ৩টা)
২৯ জুন - ম্যাচ ৭৬ - সি১ বনাম এফ২ - হোস্টন (রাত ১১টা)
২৯ জুন - ম্যাচ ৭৪ - ই১ বনাম এ/বি/সি/ডি/এফ-৩ - বোস্টন (রাত ২–৩০ মি.)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৫ - এফ১ বনাম সি২ - মন্টেরে (সকাল ৭টা)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৮ - ই২ বনাম আই২ - ডালাস (রাত ১১টা)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৭ - আই১ বনাম সি/ডি/এফ/জি/এইচ-৩ - নিউইয়র্ক–নিউজার্সি (রাত ৩টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৭৯ - এ১ বনাম সি/ই/এফ/এইচ/আই-৩ - মেক্সিকো সিটি (সকাল ৭টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৮০ - এল১ বনাম ই/এফ/এইচ/আই/জে/কে-৩ - আটালান্টা (রাত ১০টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৮২ - জি১ বনাম এ/ই/এইচ/আই/জে-৩ - সিয়াটল (রাত ২টা)
২ জুলাই - ম্যাচ ৮১ - ডি১ বনাম বি/ই/এফ/আই/জে-৩ - সান ফ্রান্সিসকো (সকাল ৬টা)
২ জুলাই - ম্যাচ ৮৪ - এইচ১ বনাম জে২ - লস অ্যাঞ্জেলেস (রাত ১টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৩ - কে২ বনাম এল২ - টরন্টো (ভোর ৫টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৫ - বি১ বনাম ই/এফ/জি/আই/জে-৩ - ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৯টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৮ - ডি২ বনাম জি২ - ডালাস (রাত ১২টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৬ - জে১ বনাম এইচ২ - মায়ামি (ভোর ৪টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৭ - কে১ বনাম ডি/ই/আই/জে/এল-৩ - কানসাস সিটি (সকাল ৭–৩০ মি.)
শেষ ১৬ (তৃতীয় রাউন্ড):
৪ জুলাই - ম্যাচ ৯০ - ৭৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৫ ম্যাচ জয়ী - হোস্টন (রাত ১১টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৯ - ৭৮ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৭ ম্যাচ জয়ী - ফিলাডেলফিয়া (রাত ৩টা)
৫ জুলাই - ম্যাচ ৯১ - ৭৬ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৮ ম্যাচ জয়ী - নিউইয়র্ক-নিউজার্সি (রাত ২টা)
৬ জুলাই - ম্যাচ ৯২ - ৭৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮০ ম্যাচ জয়ী - মেক্সিকো সিটি (সকাল ৬টা)
৬ জুলাই - ম্যাচ ৯৩ - ৮৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৪ ম্যাচ জয়ী - ডালাস (রাত ১টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৪ - ৮১ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮২ ম্যাচ জয়ী - সিয়াটল (সকাল ৬টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৫ - ৮৬ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৮ ম্যাচ জয়ী - আটলান্টা (রাত ১০টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৬ - ৮৫ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৭ ম্যাচ জয়ী - ভ্যাঙ্কুভার (রাত ২টা)
কোয়ার্টার ফাইনাল:
৯ জুলাই - ম্যাচ ৯৭ - ৮৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯০ ম্যাচ জয়ী - বোস্টন (রাত ২টা)
১০ জুলাই - ম্যাচ ৯৮ - ৯৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৪ ম্যাচ জয়ী - লস অ্যাঞ্জেলস (রাত ১১টা)
১১ জুলাই - ম্যাচ ৯৯ - ৯১ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯২ ম্যাচ জয়ী - মায়ামি (রাত ৩টা)
১২ জুলাই - ম্যাচ ১০০ - ৯৫ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৬ ম্যাচ জয়ী - কানসাস (সকাল ৭টা)
সেমিফাইনাল:
১৪ জুলাই - ম্যাচ ১০১ - ৯৭ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৮ ম্যাচ জয়ী - ডালাস (রাত ১টা)।
১৫ জুলাই - ম্যাচ ১০২ - ৯৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ১০০ ম্যাচ জয়ী - আটালান্টা (রাত ১টা)।
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী:
১৮ জুলাই - তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ - মায়ামি (রাত ৩টা)।
ফাইনাল:
১৯ জুলাই - ফাইনাল - নিউইয়র্ক-নিউজার্সি (রাত ১টা)।
ঢাকা/আমিনুল