ফুটবলের এমন রাত আসে মাঝে মাঝে, তবে হয়তো ফুসরত মেলেনা সবার। এবার ঈদের ছুটি সেই সুযোগ করে দিয়েছে ফুটবল প্রেমীদের। কোনরকম রাত জাগতে পারলেই দেখা যাবে বিশ্ব ফুটবলের তিন তিনটি আকর্ষণীয় ম্যাচ। 

বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় নেশন্স লিগের সেমিফাইনাল। যেখানে ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেন মুখোমুখি হবে ফ্রান্সের। সেখানে টেন স্পোর্টস ফাইভে দেখা যাবে ইয়ামাল আর এমবাপ্পের লড়াইটি। ম্যাচটি শেষ হতে হতে রাত তিনটা। 

পরের দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে পারলেই বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ব্রাজিলের ম্যাচ। ইকুয়েডরের বিপক্ষে ব্রাজিলের এই ম্যাচটি অবশ্য বাংলাদেশ থেকে কোন টেলিভিশন চ্যানেলে দেখার সুযোগ নেই। তবে যারা সিবিএস স্পোর্টস অ্যাপ, প্যারামাউন্ট প্লাস–এসব অনলাইনে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে দেখা যাবে আনচলত্তির অধীনে ব্রাজিলের প্রথম ম্যাচটি। সকাল সাতটা বেজে যাবে ম্যাচটি শেষ হতে হতে। ঠিক তখনই আবার শুরু হবে আর্জেন্টিনা-চিলির বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি। 

সাত মাস পর আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে মেসিকে দেখার এই সুযোগটি নিশ্চয় হাতছাড়া করবেন না সমর্থকরা। তবে এই ম্যাচটিও বাংলাদেশ থেকে কোনো টেলিভিশন চ্যানেলে দেখার সুযোগ নেই। তবে ফ্যানকোড অ্যাপে দেখা যাবে ম্যাচটি। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ টবল আর জ ন ট ন ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

মধ্যরাতে দরজায় কড়া...

ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সংগ্রাম নিয়ে কথা বলেছেন অনেক বলিউড অভিনেত্রী। কেউ বলেছেন ছোট শহর থেকে মুম্বাইয়ে টিকে থাকার সংগ্রাম নিয়ে, কেউ আবার বলেছেন সিনেমা পরিবারের বাইরে থেকে এসে বলিউডে জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে। এবার নিজে নিজেই হিন্দি সিনেমায় জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেছেন দিয়া মির্জা। সম্প্রতি ইউটিউব চ্যানেল দ্য অফিশিয়াল পিপল অব ইন্ডিয়ায় সাক্ষাৎকার দেন দিয়া মির্জা। সেখানে তিনি বলিউডে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের নানা ঘটনা নিয়ে কথা বলেন ৪৩ বছর বয়সী অভিনেত্রী।

আরও পড়ুনমনে হচ্ছে মা হওয়ার বিষয়টা খুব সিরিয়াসলি নিচ্ছেন...১১ মে ২০২৫

২০০০ সালে ‘মিস ইন্ডিয়া’র মুকুট ওঠে দিয়া মির্জার মাথায়। এরপর ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন তিনি। তিনি একজন ‘বহিরাগত’ হয়েও হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গা করে নেন। কোনো সমর্থন ছাড়াই ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকা নিয়ে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে দিয়া বলেন, ‘এটা বলতে গেলে আমাকে এ বিষয়ে একটি বই লিখতে হবে। এই প্রশ্নের উত্তর অনেক জটিল, এর অনেকগুলো স্তর রয়েছে। সহজভাবে বলতে গেলে, এটি কঠিন এবং ভয়ংকর ছিল।’

দিয়া জানান, ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের মধ্যরাতে দরজায় কড়া নাড়ার মতো পরিস্থিতিতেও পড়তে হয়েছিল তাঁকে। এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে তিনি নিজের হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে রুম ভাগাভাগি করতেন। দিয়া বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের এড়াতে আমি বহু বছর আমার হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে থেকেছি। এটি আমার জন্য সত্যিই কঠিন ছিল। পেছন ফিরে তাকালে আমার মনে হয়, কীভাবে আমি সেই সময় পার করেছি!’

দিয়া মির্জা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ