লক্ষ্মীপুরে হাত-পা বেঁধে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
Published: 14th, June 2025 GMT
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে হাত-পা বেঁধে ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় রাজু (১৮) ও শরীফ (২৪) নামে দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৩ জুন) পৃথক স্থান থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে মেয়েকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে ৪ জনকে আসামি করে রামগতি থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী কিশোরী ও অভিযুক্তরা রামগতির চরগাজী ইউনিয়নের দক্ষিণ টুমচর গ্রামের বাসিন্দা।
অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত বুধবার (১১ জুন) সকালে বাড়ির পাশে ছাগল বেঁধে এসেছিলেন ওই কিশোরী। ঐ দিন দুপুর ১ টার দিকে ছাগলটি আনতে গেলে জুয়েল (১৮), আজাদ (১৭), রাজু (১৮) ও শরীফ (২৪) তার হাত-পা বেঁধে তাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। পরে মেয়েটির চিৎকার শুনে স্থানীয়রা ছুটে আসলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনা কাউকে না জানাতে অভিযুক্তরা কিশোরীর পরিবারকে নানা হুমকি ধমকি দেয়।
রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
ঢাকা/লিটন/টিপু
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
২৫ বছর পরও অক্ষত মরদেহ!
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় দাফনের প্রায় ২৫ বছর পর একটি মরদেহ অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় এক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
শনিবার দুপরে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের ফকিরের হাট এলাকায় ফকিরের হাট হাফিজিয়া আলিম মাদরাসার নির্মাণকাজের জন্য মাটি খুঁড়তে গিয়ে মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানা গেছে, সরকারি অর্থায়নে ফকিরেরহাট হাফিজিয়া আলিম মাদরাসার একটি ভবন নির্মাণের করার জন্য মাদরাসার মাঠের মাটি ভেক্যু দিয়ে খনন করা হচ্ছিল। এ সময় খনন করা জায়গায় মাটি ভেঙে পড়লে সেখানে সাদা কাপড়ে মোড়ানো লাশটি বের হয়ে আসে। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা মরদেহটি উদ্ধার করেন। পরে স্থানীয় আলেমদের পরামর্শে সেখান থেকে মরদেহটি তুলে নিয়ে ফকিরের হাট এলাকার মসজিদের পাশে একটি কবরস্থানে দাফন করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মৃত ব্যক্তির নাম বাহের আলী। তিনি খারুয়ার পাড় গ্রামের আতিম শেখের ছেলে। আতিম শেখ ওই মাদরাসার জমিদাতা ছিলেন এবং তিনি ওই মাদরাসার কর্মরত ছিলেন। প্রায় ২৫ বছর আগে মারা গেলে মাদসার পেছনে তাকে দাফন করা হয়েছিল।
এ সব তথ্য নিশ্চিত করে চিলমারী মডেল মসজিদের খতিব মামুনুর রশীদ বলেন, হাদিস ও নবী রাসূলদের ঐতিহাসিক ঘটনা থেকে জানা যায় যারা আল্লাহর প্রিয় বান্দা ও শহীদী মর্যাদা লাভ করেন তাদের লাশ অক্ষত অবস্থায় থাকে। তবে অক্ষত থাকলেই শতভাগ প্রিয় বান্দা হবে সেটিও নিশ্চিত নয়। এ ব্যাপারে আল্লাহ ভালো জানেন।