ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ ম্যাচে জয় পায়নি লিওনেল মেসির দল ইন্টার মায়ামি। বাংলাদেশ সময় আজ মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে হার্ড রক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘এ’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব পালমেইরাসের সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করেছে মায়ামি। আর এই ড্রয়ে তারা নকআউট পর্বে পা রেখেছে। অবশ্য পালমেইরাসও জায়গা করে নিয়েছে শেষ ষোলোতে।

৩ ম্যাচ থেকে ৫ পয়েন্ট ও গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে ‘এ’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রয়েছে পালমেইরাস। আর সমান ম্যাচ থেকে সমান পয়েন্ট নিয়ে মায়ামি আছে দ্বিতীয় স্থানে।

আজ মায়ামির জন্য জয়টি একসময় নিশ্চিত মনে হচ্ছিল। কারণ, তখন তারা দুই গোলে এগিয়ে ছিল। তবে পালমেইরাস দারুণ কামব্যাকের মাধ্যমে ম্যাচটি সমতায় নিয়ে আসে এবং শেষ পর্যন্ত মায়ামিকে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে বাধ্য করে।

আরো পড়ুন:

অনিশ্চয়তার মুখে ২০২৬ বিশ্বকাপে ইরানের অংশগ্রহণ

গোলবন্যায় শেষ ষোলোতে ম্যানসিটি

মায়ামি ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায়। এরপর দ্বিতীয়ার্ধে সুয়ারেজের গোলে ব্যবধান ২-০ করে ফেলে। কিন্তু পালমেইরাস ম্যাচের শেষভাগে গোল করে সমতা আনে। ৮০ মিনিটে পাউলিনহো এবং ৮৭ মিনিটে মাউরিসিও গোল করে মায়ামির লিডকে ভেঙে দেয়। শেষ পর্যন্ত ২-২ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে উভয় দল।

এদিকে, এই গ্রুপের অন্য ম্যাচে মিশরের আল আহলি ও পর্তুগালের এফসি পোর্তোর মধ্যে একটি জমজমাট গোলবন্যা হয়েছিল। কিন্তু ৪-৪ গোলের ড্রতে উভয় দলই ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছে।

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ টবল ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

ইসরায়েলের হাইফা বন্দরে হুতিদের হামলা

ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা দাবি করেছে, তারা ইসরায়েলের চারটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। হাইফা বন্দর, নেগেভ, উম্ম আল-রশরাশ ও বিরসেবায় এ হামলা চালানো হয়েছে।

হুতির সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের নৃশংস কর্মকান্ডের জবাবে এ হামলা চালানো হয়েছে। হামলায় ছয়টি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। ড্রোনগুলো সফলভাবে লক্ষবস্তুতে আঘাত হেনেছে।

গাজায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধ না করলে এবং অবরোধ তুলে না নেওয়া পর্যন্ত এ ধরনের হামলা চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছে হুতি।

তবে হামলার বিষয়ে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৩১ জন ছিলেন ত্রাণপ্রত্যাশী। এ সময় ৫১৩ ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, অনাহারের কারণে গাজায় আরও পাঁচ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে দুটি শিশু রয়েছে। এ নিয়ে উপত্যকাটিতে অনাহারে মৃত্যুর সংখ্যা ২২৭–এ পৌঁছাল, যাদের মধ্যে ১০৩টি শিশু।

সম্পর্কিত নিবন্ধ